তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের  অনলাইন টিকিট করার নিয়ম (নতুন ভাবে)

তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের  অনলাইন টিকিট –তিস্তা এক্সপ্রেস বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক পরিচালিত এবং নিয়ন্ত্রিত বাংলাদেশের একটি বৃহৎ আন্তঃনগর যার ট্রেন নং 757 ও 708। এটি নিয়মিত ঢাকার কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ বাজার রেল স্টেশন পর্যন্ত চলাচল করে থাকেন। এটি দেখতে আন্তঃনগর ট্রেন।

তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের  অনলাইন টিকিট

সপ্তাহে ছয়দিন সোমবার বাদে ঢাকা টু দেওয়ানগঞ্জ পর্যন্ত চলাচল করেন। ঢাকা টু দেওয়ানগঞ্জ পর্যন্ত চলাচল করে মানুষের একমাত্র যাতায়াতকারী ট্রেন। যাত্রাকালে ট্রেনটি ঢাকা থেকে রওনা হয়ে জয়দেবপুর রেল স্টেশন, গফরগাঁও, ময়মনসিংহ, পিয়ারপুর, জামালপুর-মেলান্দহ ও ইসলামপুর দেওয়ানগঞ্জে পৌঁছায়।

আজ যা যা জানতে পারবেন তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী,তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের ভাড়ার তালিকা, সাপ্তাহিক ছুটি, অনলাইন টিকিট কাটার পদ্ধতি,তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের খাবার,  তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের বগি ও সিট সংখ্যা,তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের সুবিধাগুলো সহ  বিস্তারিত  আরও তথ্য।

তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেন

আপনারা যারা তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনে নিয়মিত যাতায়াত করেন তারা আমার সাথে একমত হবেন যে তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনে বিশেষ বিশেষ কিছু সুযোগ-সুবিধা রয়েছে যার মাধ্যমে সকলেরই এই ট্রেনে যাতায়াত করতে পছন্দ করে। একবার যাত্রা শেষ করার পরে পুরো ট্রেনটি পরিষ্কার করা হয় যার কারণে এই ট্রেনে  আপনি অত্যন্ত ভালোভাবে যাত্রা করতে পারবেন।

এনা পরিবহন অনলাইন টিকেট করার নিয়ম

এই ট্রেনে অত্যন্ত ভালো মানের ক্যান্টিন সুবিধা রয়েছে এবং রয়েছে নামাজের জায়গার ব্যবস্থা। এছাড়াও এতে রয়েছে ভালো শৌচাগার এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা অত্যন্ত ভালো থাকায় এই ট্রেনে নিয়মিত যাতায়াত করতে চাই সকলেই।

তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী

তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেন ঢাকা থেকে দেওয়ানগঞ্জ রুটে নিয়মিত চলাচল করেন এবং বাংলাদেশ রেলওয়ে সময়সূচি অনুযায়ী 2020 সালের জানুয়ারী নিম্নোক্ত সময় কার্যকর হয়। তিনটি কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে 7:30 এ ছাড়ে দেওয়ানগঞ্জ বাজারে 12:40 এ পৌছায় অপরদিকে ট্রেনটি দেওয়ানগঞ্জ বাজার থেকে 15 টায় ত্যাগ করেন এবং কমলাপুর রেলস্টেশনে 20:25 গমন করেন।নিচে ছবিতে  তুলে ধরা হল-

তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের  অনলাইন টিকিট

তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের ভাড়ার তালিকা

তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিটের মূল্য তুলনামূলক কম। এই ট্রেনটি শোভন, সুলভ, শোভন চেয়ার ও প্রথম শিট কয়েক ধরনের আসনবিন্যাস রয়েছে। প্রত্যেকটি আসনের ভাড়া ভিন্ন ভিন্ন। তাই আপনি যে আসন করে যাতায়াত করতে চান সেই আসনের নাম ও ভাড়ার তালিকা নিচে থেকে জেনে নিতে পারেন।

তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের  অনলাইন টিকিট

ট্রেনটির যাত্রাবিরতির স্থান ভাড়ার তালিকা

ট্রেনটি যে সকল স্থানে যাত্রা বিরতি প্রদান করেন এবং সেই সকল স্থানের  নাম এবং ভাড়ার তালিকা নিচে সারণিতে প্রদান করা হলো:

তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের  অনলাইন টিকিট

তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী এবং বিরতি স্থান

তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঢাকা থেকে দেওয়ানগঞ্জ রুটে নিয়মিত চলাচল করার সময় বিভিন্ন স্থানে বিরতি প্রদান করে থাকেন।  কোন কোন স্থানে বিরতি প্রদান করেন সেই সকল বিরতি স্থানের নাম এবং কতটুকু সময় প্রদান করেন তা নিচে  ধারাবাহিকভাবে উল্লেখ করা হলো-

তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের  অনলাইন টিকিট

তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের ঠিকানা যোগাযোগ নাম্বার

যদি কোনো যাত্রী তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের ঠিকানা জানতে চান এবং ট্রেন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে চান তাহলে নিচে ঠিকানা ও যোগাযোগ নম্বর প্রদান করা হলো।

১।কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন

ফোন নম্বর: ৯৩৫৮৬৩৪,৯৩৩১৮২২

মোবাইল নম্বর: ০১৭১১৬৯১৬১২

২।বিমানবন্দর রেলওয়ে ষ্টেশন

ফোন নম্বর: ৮৯২৪২৩৯

ওয়েবসাইট:  railway.gov.bd

তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের মালামাল বহনে কুলির চার্জ তালিকা

ট্রেনটিতে মালামাল বহনের জন্য অর্থাৎ স্টেশন থেকে বগিতে কিংবা বগি থেকে স্টেশনের বাইরে মালামাল বহনের জন্য কুলের ব্যবস্থা রয়েছে। মালামালের পরিমাণ অনুযায়ী তারা চার্জ গ্রহণ করেন এবং বর্তমানে মালামালের চার্জের একটি তালিকা নিচে প্রদান করা হলো। তাছাড়াও দরকষাকষির মাধ্যমেও চার্জ নির্ধারিত হন।

১।অনধিক ২৮ কেজি (১টি ব্যাগ) ৩০/-

২।অনধিক ২৮ কেজি (২টি ব্যাগ)              ৪০/-

৩।অনধিক ৩৭ কেজি (১টি ব্যাগ)               ৪০/-

৪।অনধিক ৩৭ কেজি (২টি ব্যাগ)              ৫০/-

৫।অনধিক ৫৬ কেজি (১টি ব্যাগ)              ৬০/-

৬।অনধিক ৫৬ কেজি (২টি ব্যাগ)            ৮০/-

তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের মালামাল পরিবহনের নিয়ম

১।একজন শীতাতপ শ্রেণীর যাত্রী ৫৬ কেজি

২।প্রথম শ্রেণীর যাত্রী ৩৭.৫ কেজি

৩।শোভন শ্রেণীর যাত্রী ২৮ কেজি

৪।এবং সুলভ ২য় শ্রেণীর যাত্রী ২৩ কেজি মালামাল বিনা ভাড়ায় সঙ্গে নিয়ে যেতে পারেন।

অতিরিক্ত মালামাল মাশুল পরিশোধ করে তা লাগেজ হিসেবে তার নিজ গন্তব্যে নিতে পারেন।

তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের খাওয়ার ব্যবস্থা

এই আন্তঃনগর ট্রেনগুলোতে খাওয়ার ব্যবস্থা সুবিধা রয়েছে. সুতরাং ট্রেন কর্তৃপক্ষ যাত্রীদের সুবিধার্থে একটি খাবারের কেবিন রেখেছেন যেখানে যাত্রীগণ সহজে খেতে পারবেন. তবে যে সমস্ত খাওয়ার এই ট্রেনের কেবিনে পাওয়া যায় তা হল: বার্গার, কেক, স্যান্ডউইচ, পেটিস, রোল, পারুটি, চা-কফি, কাটলেট, সিদ্ধ ডিম, চিকেন কাবাব, নানা ধরনের পানি ও মিনারেল ওয়াটার. সুতরাং এখান থেকে আপনি এছাড়াও আরও সুবিধা পাবেন দৈনিক পত্রিকা ও ম্যাগাজিন.

তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের অনলাইন  টিকিট কাটার  নিয়ম

আপনারা জানেন যে, বাংলাদেশ সরকার অনলাইন ভিত্তিক যাবতীয় সেবা প্রদান করে। বাংলাদেশ রেলওয়ে মন্ত্রণালয় কর্তৃক অনলাইনে অগ্রিম টিকেট কেনাবেচার বৈধতা দিয়ে থাকে।

আমাদের সঙ্গে গুগোল নিউজের যুক্ত থাকুন –ফলো গুগোল নিউজ

একজন টিকেট ক্রেতা অতি সহজেই বিডি রেলওয়ে অ্যাপ এবং অফিশিয়াল ওয়েবসাইট হতে শর্তসাপেক্ষে টিকেট ক্রয় বিক্রয় করতে পারেন। গ্রাহকরা অতি সহজে বিকাশ, নগদ, রকেট, ব্যাংকের মাস্টার কার্ড হতে পেমেন্ট জমা দিতে পারবেন।

কীভাবে অনলাইনে ট্রেনের টিকেট কাটতে হয়, সে সম্পর্কে  ধাপে ধাপে  বর্ণনা করা হল-

ধাপ

NID ভেরিফাই করুন

আপনার মোবাইল ফোন বা কম্পিউটার থেকে গুগল ক্রোমা (Chrome) ব্রাউজার থেকে ভিজিট করুন এই ওয়েবসাইটে- Bangladesh Railway E-Ticketing Service অথবা ডাউনলোড করুন Rail Sheba App।

প্রথমেই আপনাকে বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইটে আপনার NID নম্বর ও জন্ম তারিখ দিয়ে ID ভেরিফিকেশন করতে হবে। শুরু করার জন্য Register ক্লিক করুন।

আপনার মোবাইল নম্বর, NID নম্বর ও জন্ম তারিখ দিয়ে Verify ক্লিক করুন। আপনার আইডি ভেরিফাই হলে, একটি Password সেট করুন। আপনার Email, Post Code ও ঠিকানা ইংরেজিতে লিখে Registration বাটনে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করুন।

ধাপ ২:

মোবাইল ভেরিফাই করুন

এরপর আপনার মোবাইলে 6 ডিজিটে একটি Verification Code পাঠানো হবে এবং Code টি দিয়ে Verify করতে চাওয়া হবে। আপনার মোবাইলে আসা Code টি 45 সেকেন্ডের মধ্যে সঠিকভাবে লিখে Continue বাটনে ক্লিক করুন। আপনার একাউন্টটি সম্পূর্ণভাবে চালু হয়ে যাবে এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে একাউন্টে Log In হবে। লগইন হওয়ার পর Disclaimer এর শর্ত মেনে I AGREE করুন।

ধাপ ৩:

ট্রেন সার্চ করুন প্রোফাইল আপডেট করা শেষে, ওয়েবসাইটের Home পেইজে ফিরে যান। আপনি কোন স্টেশন থেকে রওনা হবেন আর কোন স্টেশনে নামবেন সেই অনুসারে ট্রেন সার্চ করুন।

From – ঢাকা এবং TO- দেওয়ানগঞ্জ

Date of Journey থেকে আপনার ভ্রমণের তারিখ বাছাই করুন।

Choose Class – এখানে উপরের মত অপশনগুলো পূরণ করে হলুদ রংয়ের Find বাটনে ক্লিক করুন। এরপর আপনার বাছাই করা তারিখের সকল ট্রেনগুলো দেখানো হবে।

এখান থেকে ট্রেন ছাড়ার সময় অনুসারে আপনার পছন্দ মত ট্রেন থেকে টিকেট কাটার জন্য সিলেক্ট করুন।

ধাপ ৪:

ট্রেন সিট বাছাই করুন

আপনার যাত্রার সময় ও আসনের ধরণ অনুসারে পছন্দমত ট্রেন ও সিট বাছাই করুন। এজন্য আপনার পছন্দের ট্রেনের আসন খালি থাকা সাপেক্ষে (Seats Available থাকলে) View Seats বাটনে ক্লিক করে সিট বুকিং করুন। শিশুদের টিকেটের মূল্য পরের ধাপে সমন্বয় করা হবে। এরপর CONTINUE PURCHASE বাটনে ক্লিক করে পরের ধাপে যান।

ধাপ ৫:

যাত্রীর তথ্য দিন এ ধাপে যতগুলো সিট বুক করেছেন, তার যাত্রীদের নাম এবং শিশু বা বয়স্ক কিনা তা সিলেক্ট করতে হবে। ৩ থেকে ১২ বছর বয়সী শিশু থাকলে Passanger Type Child সিলেক্ট করুন। Child সিলেক্ট করলে তার ভাড়া স্বয়ংক্রীয়ভাবে সমন্বয় হবে বা কমে যাবে।

ধাপ ৬:

টিকিটের মূল্য পরিশোধ করুন

এখানে টিকিটের মোট ভাড়ার পরিমাণ, ভ্যাট, ব্যাংক চার্জ ও মোট খরচের পরিমাণ দেখানো হবে। টিকেটের মূল্য পরিশোধ করার জন্য Mobile Banking (bKash) অথবা Debit/Credit Card অপশন বাছাই করুন। এরপর Confirm Purchase বাটনে ক্লিক করে পেমেন্ট সম্পন্ন করুন।

ধাপ ৭:

ট্রেনের টিকিট ডাউনলোড ও প্রিন্ট করুন সফলভাবে পেমেন্ট করার সাথে সাথেই Bangladesh Railway E Train Ticket System থেকে ই টিকিট ইস্যু করা হবে। টিকিটটি স্বয়ংক্রীয়ভাবে আপনার ব্রাউজার থেকে ডাউনলোড করা হয়ে যাবে। আপনার প্রোফাইলের Purchase History থেকেও টিকিট ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

লাল সবুজ পরিবহনের অনলাইন টিকিট 

তাছাড়া, টিকিটের একটি কপি আপনার ইমেইলেও পাঠানো হবে। ইমেইলের Inbox Folder এ না পাওয়া গেলে SPAM Folder চেক করতে পারেন। টিকিটটি A4 সাইজের কাগজে প্রিন্ট করে নিন।

কিভাবে ট্রেনের টিকিট চেক করবেন

নিজের প্রোফাইল থেকে টিকিট কিনলে সেটা অবশ্য চেক করার আর দরকার হবে না। তবে অন্য দ্বারা অনলাইনে ট্রেনের টিকিট ক্রয় করালে, ভ্রমণের আগে অবশ্যই চেক করে নিবেন। ট্রেনের টিকিট চেক করার জন্য ই টিকিটিং সাইটে রেজিস্ট্রেশনের প্রয়োজন নেই। সরাসরি ভিজিট করেই চেক করতে পারবেন।

অনলাইনে ট্রেনের টিকিট চেক করার জন্য ভিজিট করুন- eticket.railway.gov.bd । এরপর, উপরের ডান পাশ থেকে Verify Ticket মেন্যুতে ক্লিক করুন। ট্রেনের টিকেটে ব্যবহার করা মোবাইল নম্বর এবং টিকেটে উপরের অংশে লেখা, PNR Number টি লিখুন। এরপর Verify Ticket বাটনে ক্লিক করার পর টিকিট সঠিক থাকলে, Ticket Verified দেখাবে এবং ভ্রমণের রুট দেখাবে।

তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের বগি সংখ্যা

আজ আপনাদের সাথে আলোচনা করব এই ট্রেনের মোট বগি সংখ্যা এবং কি কি বগি রয়েছে-

*এই ট্রেনটিতে মোট বগি রয়েছে ১৬টি।

*একটি খাবার বগি রয়েছে।

*একটি পাওয়ার কার বগি রয়েছে।

*ট্রেনটিতে খাবারের বগির মধ্যে নামাজের জন্য আলাদা জায়গা বরাদ্দ রয়েছে।

* ট্রেনের মাঝামাঝি জায়গায় খাবারের বগিটি রয়েছে।

তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের সুবিধাগুলো

১তিস্তা এক্সপ্রেস  ট্রেনগুলোতে নামাজের জন্য ব্যবস্থা আছে।

২।প্রাথমিক চিকিৎসা ব্যবস্থা রয়েছে কর্তব্যরত গার্ডের কাছে।

৩।প্রত্যেক বগিতে একজন করে গাইড থাকার ব্যবস্থা আছে। তবে তারা যাত্রীদের সেবা, প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও ট্রেনের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সার্বিক দায়িত্ব পালন করে থাকেন।

৪।যাত্রীদের নিরাপত্তার জন্য রয়েছে জানালার পাশে এ্যালুমিনিয়ামের শাটার।

৫।ট্রেনে ভ্রমণকালে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়। যেমন – ট্রেনের দরজা-জানালায় না বসা, ট্রেনের ছাদে না ওঠা, ইঞ্জিনে না চড়া। ঘনবসতি বা বস্তি এলাকাতে ট্রেন চলার সময় জানালার শাটার লাগিয়ে দেয়া।

৬।এসি কেবিন ছাড়া শোভন বগিতে স্ট্যান্ডিং টিকেট কাটার সুবিধা রয়েছে।

৭।মোট বরাদ্দকৃত টিকেট বিক্রি হয়ে যাওয়ার পর স্ট্যান্ডিং টিকেট দেয়া হয়। স্ট্যান্ডিং টিকিটের মূল্য সিটিং টিকেটের সমান এবং সাথে সাধারণ টিকেটের মতই পণ্য নেয়া যায়।

শেষকথা

পরিশেষে বলা যায় তিস্তা এক্সপ্রেস আন্তঃনগর ট্রেন ঢাকা টু দেওয়ানগঞ্জ যাএী  কাছে একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং নিরাপদ যাতায়াতকারী ট্রেন। যা প্রতিনিয়ত সপ্তাহে ছয়দিন চলাচল করে থাকেন। আশা করি আজ তিস্তা এক্সপ্রেস  ট্রেন সম্পর্কে আপনারা সকল তথ্য জানতে পেরেছেন। আপনাদের যাএা শুভ হোক।

পোস্ট ট্যাগ-

তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী ২০২২,তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী ২০২৩,তিস্তা এক্সপ্রেস সময়সূচি,তিস্তা ট্রেনের সময়সূচী জামালপুর,তিস্তা এক্সপ্রেস এখন কোথায় আছে,তিস্তা এক্সপ্রেস জামালপুর টু ঢাকা,তিস্তা এক্সপ্রেস ময়মনসিংহ টু ঢাকা,তিস্তা এক্সপ্রেস ভাড়া।

আরও-

রংপুর এক্সপ্রেস  ট্রেনের অনলাইন টিকিট করার

কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনের অনলাইন টিকিট

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় অনলাইন টিকেট করার নিয়ম

আপনার জন্য আরো 

আসসালামু আলাইকুম, আমি একজন অনলাইন কনটেন্ট রাইটার। আমার লেখাগুলো পড়ে বিন্দুমাত্র আপনার কোন উপকারে আসলে অবশ্যই পোস্টটিতে কমেন্টস করতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ

Leave a Comment