প্রতিদিন ২ থেকে ৩ ঘণ্টা কাজ করে বাংলাদেশে অনলাইন টাকা ইনকাম

Rate this post

বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তির যুগে মানুষ এখন ইন্টারনেট নির্ভর হয়ে গেছে। তাই তো অনেকে তাদের উপার্জনের মাধ্যম হিসেবে অনলাইন টাকা ইনকাম কে বেছে নিয়েছে। বাংলাদেশের জনগণো এ থেকে পিছিয়ে নেই। বিভিন্ন উপায় ব্যবহার করে বাংলাদেশের মানুষও এখন অনলাইনের টাকা ইনকাম করে। হয়তো আমরা অনেকেই এই মাধ্যমগুলো সম্পর্কে জানি আবার অনেকের কাছে মাধ্যমগুলো নতুন।

অনেকে চেষ্টা করছে হয়তো ইন্টারনেটে ঘরে বসে অনলাইনে টাকা ইনকাম করার জন্য । তবে আশা করি আজকের পোস্টটি থেকে আপনারা যারা  নতুন করে শুরু করতে চাচ্ছেন অনলাইনে টাকা ইনকাম তাদের অনেক উপকারে আসবে। আজকের পোস্টটি থেকে আপনারা জানতে পারবেন সঠিক মাধ্যমে ঘরে বসে  বাংলাদেশে অনলাইন টাকা ইনকাম করা যায় কিভাবে।

অনলাইন টাকা ইনকাম

বর্তমান চাকরির বাজারের টাকা ইনকামের কথা শুনলে আমরা অনেকেই ভয় পাই। একটা ভালো চাকরি বা ভালো অর্থ আয় করার আসার সকলেরই থাকে। তাইতো এখন অর্থ ইনকামের মাধ্যম হিসেবে অনেকে অনলাইন কাজকে বেছে নিয়েছেন।

এর অনেকগুলো সুবিধা দিক আছে যেরকম ঘরে বসে, খুব সহজে, কোন দক্ষতা ছাড়াই আপনি একটা ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। তাইতো বর্তমান যুবসমাজ অনলাইন টাকা ইনকামকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। এই অনলাইন টাকা ইনকামের মধ্যে ব্লগিং, ফেসবুকিং, ইউটিউবিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, কনটেন্ট রাইটার গুরুত্বপূর্ণ।

অনলাইনে টাকা ইনকাম করা যায়  কিভাবে?

অনেক মাধ্যম বা উপায় ব্যবহার করে অনলাইনে টাকা ইনকাম করা যায়। তবে অনেকেরই জানা নেই সঠিক মাধ্যমটা কি। তাইতো নতুনদের কাছে প্রশ্ন অনলাইনে টাকা ইনকাম করা যায় কিভাবে। চলুন আমরা কিছু সহজ মাধ্যম আপনাদের বলে দেই যার মাধ্যমে আপনারা অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে পারবেন-

  • অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং দিয়ে অর্থোপার্জন করুন
  • একজন রিসেলার হয়ে উঠুন
  • আপনার অল্প ব্যবহৃত পণ্য বিক্রয় করুন
  • রাইড শেয়ারিং সার্ভিসের সাথে নিজেকে যুক্ত করুন
  • ফ্রিল্যান্সিং
  • আপনার গাড়িটি ভাড়ায় পরিচালনা করুন
  • জরিপ এর মাধ্যমে আয়
  • একজন গৃহশিক্ষক হয়ে উঠুন (অনলাইন / অফলাইন)
  • একটি ইউটিউব চ্যানেল শুরু করুন
  • একজন সফল ইনফ্লুয়েন্সার হয়ে উঠুন
  • একটি ব্লগ শুরু করুন
  • একজন লেখক হন
  • একজন পর্যালোচক হয়ে উঠুন
  • একজন খন্ডকালীন ফটোগ্রাফার হন
  • বিকাশের মাধ্যমে টাকা আয় করুন

অনলাইনে টাকা ইনকাম সাইট

ইন্টারনেট নির্ভরশীল পৃথিবীতে টাকা ইনকামের অন্যতম মাধ্যম হয়ে উঠেছে অনলাইন। তাইতো টাকা ইনকামের জন্য বিভিন্ন সাইটে কাজ করে অনলাইনে টাকা ইনকাম করা যায়। বাংলাদেশে এরকম অনেক সাইট রয়েছে যেখানে কাজ করে অনলাইনে টাকা আয়। চলুন জেনে আসি এই সাইট গুলো কি কি –

১। Hiretalents

Hiretalents হলো একটি অন্যতম ক্ষুদ্র কাজের ওয়েব সাইট। এখানে অনেক ছোট ছোট কাজ পাওয়া যায়, যার সম্পান্ন করে প্রুফ সাবমিট করার ৩/৪ দিনের মধ্যে নির্ধারিত ডলার একাউন্টে জমা হয়।

এখানে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো হলো-

  • ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ
  • ইনফ্লুয়েঞ্জার হিসেবে কাজ
  • বিভিন্ন অ্যাকাউন্টে সাইন আপ করা।
  • বিভিন্ন অ্যাপ ও গেমস ইন্সটল করা।
  • ইউটিউব অ্যাকাউন্ট খোলা, চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করা ইত্যাদি আরও অনেক ধরণের কাজ।

সাধারণত, এই  ওয়েব সাইট বিটকয়েনে পেমেন্ট দিয়ে থাকে। যারা বিটকয়েন আয় করতে চান, এই ওয়েব সাইট তাদের জন্য বেশ ভূমিকা বহন করবে। আপনি যেকোন বিটিসি ওয়ালেটে টাকা উত্তলোন করতে পারবেন। যারা বিটকয়েন ব্যবসা করে টাকা আয় করতে চান, তারা এখান থেকে কাজ করে বিনিয়োগ সংগ্রহ করতে পারেন।

তারপর কয়েনবেজ বা ওয়েব মানির বিটিসি ওয়ালেটে ডলার উত্তলোন করে কাজ করতে পারেন।সঠিকভাবে কাজের বর্ণনা পড়ে কাজ সম্পান্ন করুন। প্রয়োজনীয় প্রুফ সাবমিট করার পর তাদের দেওয়া নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আপনার একাউন্টে ডলার চলে আসবে।

২. 2Captcha

আপনি যদি মোবাইল দিয়ে টাইপিং জব করতে চান, তাহলে 2Captcha থেকে ক্যাপচা পাইপিং করে টাকা আয় করতে পারেন। এখানে কাজ করে প্রতি দিন 2-3 ডলার আয় করা সম্ভব। ধীরে ধীরে ক্যাপটা টাইপিং এর রেট বাড়বে এবং আয়ও বাড়বে।এখন এন্ড্রইড ফোনের জন্য 2Captcha এর এপ্লিকেশনটি বেশ  ভালো একটি পদ্ধতি। মোবাইলে টাইপিং করে টাকা ইনকাম করতে 2Captcha এর এপ্লিকেশনটি ব্যবহার করতে পারেন।

৩. Sproutgigs

নতুনদের জন্য এটা হলো একটি সেরা ওয়েব সাইট। যারা মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করতে আগ্রহী, তাহার সহজেই এখানে 2 ঘন্টা সময় কাজ করে 2-3 ডলার আয় করতে পারেন। এখানে অনেক ছোট ছোট কাজ থাকে, যা অল্প সময়ের মধ্যে করা সম্ভব। প্রতিটি কাজের জন্য 0.03$-1.00$ পর্যন্ত আয় করা যায়।

এখানে জনপ্রিয় কিছু কাজ হলো-

  • ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ
  • ইনফ্লুয়েঞ্জার হিসেবে কাজ
  • ইন্সটাগ্রাম, ফেইসবুক পেইজ ফলো করা।
  • বিভিন্ন একাউন্টে সাইন আপ করা
  • ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করা, ভিডিও লাইক করা।
  • মোবাইল এপস ইনস্টল করা।
  • মোবাইল গেমস খেলা, ইত্যাদি।

 এছাড়াও আরো অনেক কাজ রয়েছে। কাজ শেষ করে প্রুফ সাবমিট করার ৬/৭ দিনের মধ্যে আপনার একাউন্টে ডলার চলে আসবে। আপনি এই জাতীয় ওয়েব সাইটে কাজ করে মাসে ৫-১০ হাজার টাকা আয় করতে পারেন।

৪. Microworkers

মাইক্রো জব এর ওয়েব সাইটগুলোর মধ্যে Microworkers হলো সব থেকে জনপ্রিয় সাইট। তবে এটাকে ১ম নাম্বারে না দেওয়ার কারণ হলো, বর্তমানে এখানে বাংলাদেশ থেকে একাউন্টের এপ্রুভাল পাওয়ার ঝামেলার।

এছাড়া আপনি যদি আমেরিকান বা ইউরোপের নাগরিক হয়ে থাকেন, তাহলে এই সাইট আপনার জন্য সব থেকে ভালো ফিডব্যাক বয়ে আনবে।এটা বেশ বড় ও সেরা মাইক্রো জবস সাইট, যেখানে ১০ লাখের উপরে মানুষ কাজ করে। এটা Weblabcenter, Inc অধীনে একটি ফ্রিল্যান্সিং সাইট যেখানে মোবাইল থেকে কাজ করার বড় সুযোগ রয়েছে।

ব্লগিং থেকে কিভাবে টাকা উপার্জন হয় এবং কিভাবে উপার্জন করবেন?

এখানে ২ ধরণের সদস্যা রয়েছে- যথা: ওয়ার্কার ও এমপ্লয়ার্স ।ওয়ার্কারগন এখানে কাজ করে থাকে, অন্যদিকে এমপ্লয়ার্সগন তাদের কাজগুলোর অফার করে থাকে।  আপনি কাজ করে টাকা আয় করতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে ওয়ার্কার হিসেবে যুক্ত হতে হবে।  এখানে সাধারণত দুই ভাবে কাজ করা যায়, সাধারন টাস্ক ও গ্রুপ জবস। আপনার সুবিধা ও দক্ষাত অনুযায়ী আপনি যেকোন কাজ করতে পারেন।

এখানে প্রথান কিছু কাজ হলো
  • গুগল অ্যাকাউন্টে ও অন্যান্য একাউন্ট সাইন আপ করা।
  • প্লে-স্টোরে গিয়ে রেটিং দেয়া।
  • বিভিন্ন গেমস ও অ্যাপ ইন্সটল করা।
  • ফেইসবুক পেইজ, ইনস্টাগ্রাম ও টুইটার ফলো কর।
  • ইউটিউব অ্যাকাউন্ট খোলা সাবস্ক্রাইব করা, ভিডিও ভিউ, লাইক কমেন্ট করা ইত্যাদি আরও অনেক ধরণের কাজ।

৫. Swagbucks

অনলাইনে আয় করার জন্য  সেরা একটি সাইট হলো Swagbucks। এখানে কিছু সহজ কাজ করে অল্প সময়ের মধ্যেই আপনি কিছু টাকা আয় করতে পারবেন। তবে সার্ভে ভিত্তিক কাজগুলো করলে বেশি টাকা আয় করা যায়। কিন্তু সমস্যা হলো বাংলাদশে থেকে সার্ভে অফার খুব কম পাওয়া যায়।এখানে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো হলো-

  • সার্ভে
  • কেনা কাটা
  • সার্চ
  • সাইন আপ করা
  • গেম খেলা

সার্ভেগুলো পূরণ করতে পারলে সব থেকে ভালো আয় করা যায়। সার্ভেতে আপনার লোকেশন, বয়স, আর্থিক অবস্থা, অনলাইনে কোন পণ্য ক্রয় করেন কিনা, এই জাতীয় তথ্য জানতে চাইবে। সব কিছু সঠিকভাবে এন্ট্রি করা হলে আপনার সার্ভেটি শেষ হবে। এবং আপনি নির্ধারিত মূল্য একাউন্টে পেয়ে যাবেন।

৬. Toluna

Toluna হলো ইউরোপের একটি অন্যতম মাইক্রোজবস ওয়েব সাইট, যেখানে মিলিয়ন মিলিয়ন ব্যবহারকারী কাজ করে থাকে। বিগত ১৭ বছর ধরে এটা ভালো সার্ভিস দিয়ে আসছে। এখানেও প্রধান আয়ের উৎস হতে পারে সার্ভে পূরণ করে আয় করা। প্রতিটি সার্ভেতে আপনি হাজার হাজার পয়েন্ট আয় করতে পারেন। এখানে ৫ হাজার পয়েন্টে ১ ইউরো হয়।

  • এখানে প্রথাম কাজগুলো হলো
  • সার্ভে করা
  • গেমস খেলা
  • প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহণ করা
  • কমিউনিটিতে পোস্ট করা, ইত্যাদি।

এছাড়া বিভিন্ন গেম খেলা, কমিউনিটিতে পোস্ট করা, প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহন করে টাকায় আয় করা যায়। সব থেকে সহজ কাজগুলো হলো স্পন্সরদের পোলে ভোট প্রদান করা, লটারি ধরা ইত্যাদি।

ক্যাসিনো গেম অনলাইন টাকা ইনকাম

অনেকের পছন্দের তালিকায় রয়েছে গেম, গেম খেলে যে টাকা  ইনকাম করা যায় তা জানা নেই। বাংলাদেশে অনেকে মোবাইল ডিভাইসে জুয়া খেলতে চায়। আপনি যেখানে এবং যখনই চান মোবাইলে বহু গেমের মধ্য থেকে একটি নির্বাচন করে খেলা করতে পারেন ।আমাদের প্রস্তাবিত ক্যাসিনো সমস্ত জনপ্রিয় স্মার্ট ফোন এবং অ্যান্ড্রয়েড, অ্যাপল এবং উইনডোজ-এর মত ট্যাবলেট ডিভাইসগুলির জন্য উপযুক্ত।

আপনি অ্যান্ড্রয়েড এবং iOS এর জন্য ডাউনলোড যোগ্য অ্যাপ্লিকেশন পাবেন। অনেক অনলাইন ক্যাসিনোর তাত্ক্ষণিক খেলার বৈশিষ্ট্য আপনাকে সরাসরি আপনার পছন্দের ইন্টারনেট ব্রাউজারের মাধ্যমে গেমগুলি ব্যবহার করার সুযোগ দেয়। স্লট, টেবিল গেম এবং এমনকি লাইভ গেমগুলি খেলার জন্য এটি সর্বোত্তম উপায়। আপনার ক্যাসিনো অ্যাকাউন্ট থেকে অর্থ জমা করা বা তোলার সময় কোন পাবলিক Wi-Fi নেটওয়ার্ক ব্যবহার না করা নিশ্চিত করুন, কারণ এটি অসুরক্ষিত।

অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের ক্যাসিনো গেম রয়েছে। তার মধ্যে কিছু জনপ্রিয় অনলাইন গেম হচ্ছে –

১।সল্ট মেশিন অনলাইন ক্যাসিনো

২।বিংগো অনলাইন ক্যাসিনো

৩।পোকরা অনলাইন ক্যাসিনো

৪।জ্যাকপট অনলাইন ক্যাসিনো

৫।বুলেট অনলাইন ক্যাসিনো

৬।মেগাপরির অনলাইন ক্যাসিনো

এই সকল অনলাইন ক্যাসিনো গেম খেলে ঘরে বসে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে সাইটে ঢুকে একাউন্ট তৈরি করতে হবে। গুগলের সার্চ করলে এই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পেয়ে থাকবেন।

মোবাইল দিয়ে অনলাইন  টাকা ইনকাম

বর্তমান ডিজিটাল যুগে সকলের কাছে এখন অ্যান্ড্রয়েড ফোন। তাইতো অনেকেই এই মোবাইল ফোন ব্যবহার করে তার অর্থনৈতিক উপার্জনের মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে।নতুন যারা তারা অনেকেই জানে না কিভাবে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে অনলাইন টাকা ইনকাম করা যায়। আশা করি আজকের পোস্টটি তাদের জন্য অনেক উপকারে আসবে। মোবাইল দিয়ে অনলাইন টাকা ইনকামের উপায় গুলো জেনে নেই –

  • ব্লগিং করে
  • ইউটিউব ভিডিও তৈরী করে ইনকাম
  • ফেসবুক ই-কমার্স দ্বারা আয়
  • ইন্সটাগ্রাম থেকে
  • মাইক্রোওয়ার্ক সাইট থেকে
  • টাকা ইনকাম করার অ্যাপস দিয়ে
  • মোবাইল দিয়ে বিকাশ থেকে ইনকাম
  • ফ্রিল্যান্সিং করে
  • ফটোগ্রাফ বা ভিডিও বিক্রি করে

প্রতিনিয়ত অনলাইনে ইনকামের চাহিদা বাড়ছে। তাছাড়া ইন্টারনেটে লেখার চাহিদাটা অনেক। সে ধারাবাহিকতায় আপনি আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনটি দিয়ে অনায়াসে চালু করতে পারেন একটি ব্লগ। ব্লগিং বা আর্টিকেল লেখা শুরু করতে সর্বপ্রথম ওয়ার্ডপ্রেস অথবা ব্লগার বা ব্লগিং ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। তারপর সেই সাইটকে সুন্দর করে সেপআপ করে নিতে হবে। তাইতো আপনি ব্লগিং করেও অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

তাছাড়া বর্তমানে ইউটিউবে প্রায় সকল ধরনের ভিডিও এর চাহিদা এবং ভিউয়ার অনেক বেশি। আপনি যে বিষয়ে এক্সপার্ট সে বিষয় নিয়ে ক্রমাগত ভিডিও তৈরি করতে থাকুন একদম প্রফেশনাল ভাবে। একসময় দেখবেন আপনার ভিডিওথেকেও লক্ষ লক্ষ টাকা আয় হচ্ছে।

উপরের দেওয়া সকল  উপায়গুলো ব্যবহার করে আপনি খুব সহজে ঘরে বসে মোবাইল দিয়ে অনলাইন করতে পারেন। তাইতো আপনি  বেছে নিতে পারেন আপনার জন্য সুবিধা এবং সবচেয়ে সহজ মাধ্যমটি। সঠিকভাবে মাধ্যমগুলো প্রয়োগ করলে আপনিও মাসের লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করতে পারবেন।

স্টুডেন্ট অনলাইন টাকা ইনকাম

এখন স্টুডেন্ট, গৃহিণী, ছেলে মেয়ের সকলে অনলাইনে কাজ করে টাকা আয় করার কি আগ্রহী। কারণ এতে কোন দক্ষতা ছাড়াই ঘরে বসে টাকা আয় করা যায়। এই সকল সহ সুযোগ-সুবিধা থাকার জন্য যারা স্টুডেন্ট তারা তাদের পড়াশুনার পাশাপাশি তাদের ব্যবহারে তো ফোন দিয়েই অনলাইন টাকা ইনকাম করতে পারে। অনলাইনে অনেকগুলো সাইট রয়েছে।

যেই সাইটগুলোতে কাজ করে অনলাইন টাকা ইনকাম করতে পারবে। এই সাইড গুলোতে কাজ করার জন্য নিজেদের একটি ফ্রি অ্যাকাউন্ট হবে। তাই স্টুডেন্ট খুব সহজ এই ফ্রি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে এই সাইটগুলো থেকে টাকা আয় করতে পারে। চলুন জেনে নেই সাইটগুলো কি কি-

১.LinkedIn.com

২.Swagbucks

৩. ySensc

৪.Fiverr.com

৫.Youtube.com

৬.Medium.com

৭.Shutterstock

স্টুডেন্টরা পড়াশোনার পাশাপাশি ফ্রিতে এই সাইটগুলোতে কাজ করে টাকা আয় করতে পারে। তাই যারা টাকা আয় করার উপায় গুলো জানতে চাচ্ছেন তাদের পোস্টটি অনেক উপকারে আসবে। প্রতিদিন ২ থেকে ৩ ঘণ্টা কাজ করলে আপনি একটা ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

সরকারি অনলাইন টাকা ইনকাম

বর্তমান সময়ের সকলে ঘরে বসে অনলাইনে টাকা আয় করতে চাই। সকলেই অনলাইন টাকা ইনকাম এর প্রতি মনোযোগী হয়ে উঠছে। বাংলাদেশের যে রকম ওয়েবসাইট রয়েছে টাকা আয় করার জন্য। সেরকম সরকারিও কিছু টাকা ইনকাম সাইট রয়েছে। বাংলাদেশ সরকারও টাকা ইনকামের জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

সরকার অনুমোদিত বিভিন্ন অ্যাপস রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে অনলাইন টাকা ইনকাম করা সম্ভব এই অ্যাপসগুলো হল-

১.Uber 

বাংলাদেশের বাজারে ২০১৬ সালে উবার প্রথমবারের মতো রাইড শেয়ারিং সার্ভিস চালু করে। উবারের মাধ্যমে ইনকাম করার পদ্ধতি একটি রয়েছে যা হলো রাইডার হয়ে কাজ করা। উবারের রাইডার হতে হলে আপনাকে অবশ্যই একটি গাড়ি কিংবা মাইকো বাসে মালিক হতে হবে। আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকা সাপেক্ষে উবারের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়ে রাইডারের কাজ করতে হবে। সঠিকভাবে কাজ করতে পারলে Uber  থেকে মাসে ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা অনায়াসেই আয় করা সম্ভব।

২.Bkash

বর্তমান সময়ে এমন মানুষকে খুঁজে পাওয়ার দুঃসাধ্য যে কিনা এখন অব্দিও বিকাশ এর নাম শুনে নেই। মূলত বিকাশ একটি ডিজিটাল পেমেন্ট প্ল্যাটফর্ম যা বাংলাদেশের মানুষকে মোবাইলের মাধ্যমে ব্যাংকিং কার্যক্রম করতে সাহায্য করছে। 2011 সালে ব্রাক ব্যাংক দ্বারা প্রতিষ্ঠা হওয়া বিকাশ বর্তমানে প্রতিটি ঘরে ঘরে রয়েছে।

তাছাড়া রয়েছে রেফালেল প্রোগ্রাম। বিভিন্ন সময়ে বিকাশে নতুন ইউজার যুক্ত করার জন্য রেফারেল প্রোগ্রাম চালু করে থাকে। এ অফার চলাকালীন সময়ে আপনি যদি নতুন কাউকে বিকাশের সাথে যুক্ত করতে সক্ষম হন তবে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণের কমিশন দেওয়া হবে। কখন কত টাকা কমিশন দেওয়া হবে বা কিভাবে রেফার করবেন সে বিষয়ে জানতে বিকাশের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে অথবা বিকাশ অ্যাপ এ ভিজিট করুন।

৩.Nagad 

নগদের মাধ্যমে ইনকাম করার বেশ কিছু উপায় রয়েছে। প্রথমত আপনি নগদের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়ে নগদ উদ্যোক্তা হয়ে ব্যবসা পরিচালনা করতে পারেন। আপনি যদি মোবাইল ফ্লেক্সিলোড ব্যবসার সাথে যুক্ত হয়ে থাকেন কিংবা এই ব্যবসায় আগ্রহী হয়ে থাকেন তবে তার পাশাপাশি নগদের এজেন্ট হয়ে ব্যবসা করার ব্যবস্থা করতে পারেন।

আমাদের সঙ্গে গুগোল নিউজের যুক্ত থাকুন –ফলো গুগোল নিউজ

বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত ইনকাম অ্যাপ হওয়ার সুবিধার্থে এখান থেকে আয় হওয়া অর্থ আপনি অবশ্যই  নির্দ্বিধায় গ্রহণ করতে পারবেন। নগদ মূলত বাংলাদেশ ডাক বিভাগের একটি অনলাইন প্লাটফর্ম। ২০২৩ সালে পরিসংখ্যান অনুযায়ী বর্তমানে নগদের মোট ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় 40 মিলিয়ন বা ৪ কোটি।

৪.Food Panda 

মানুষের ঘরে ঘরে রেস্টুরেন্টের খাবার পৌঁছে দেওয়ার মত চমৎকার আইডিয়া নিয়ে কাজ শুরু করে ফুডপান্ডা।গ্রাহকের কাছ থেকে অর্ডার গ্রহণ এবং নিকটতম রেস্টুরা থেকে সে খাবার সরবরাহ করার মাধ্যমে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে প্ল্যাটফর্মটি। যেখানে নতুন প্ল্যাটফর্ম সেখানে কর্মসংস্থানের সুযোগ সে ধারাবাহিকতায় ফুটপান্ডের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করার সুযোগ থাকছে অনেক ভাবে।

দ্রুত মত আপনি ফুডপান্ডার নিজের হোমমেড ফুড অথবা রেস্টুরেন্ট রেজিস্টার করার মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত ইনকাম App  ফুড পান্ডা থেকে আয় করতে পারবেন। অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের মতে একজন ফুডপান্ডার রাইডার প্রতি মাসে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে সক্ষম হয়।

৫.Daraz 

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে অন্যতম লিডিং ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম হল দারাজ। দারাজ একটি অনলাইন শপিং প্ল্যাটফর্ম যেখানে গ্রাহকরা প্রায় সকল ধরনের পণ্য ক্রয় বিক্রয় করতে পারে। একজন স্বাভাবিক ইউজার দ্বারাজ থেকে যেকোনো পণ্য ক্রয় করতে পারবে, অন্যদিকে আপনি যদি তারা যে সেলার অ্যাকাউন্ট খুলে থাকেন তবে তারা যে পণ্য বিক্রয় করার জন্য অনলাইন বা ভার্চুয়াল সব তৈরি করতে পারবেন।

৬.ShopUp

ShopUp হচ্ছে অনলাইনে সর্ববৃহৎ রিসেলার প্ল্যাটফর্ম।বাংলাদেশ সরকার ২০১৭ সালে ShopUp কে অনুমোদন দেয়। যার কারণে এখানে কাজ করতে পারবেন নির্ভরতার সহিত এবংShopUp অ্যাপ থেকে ইনকাম করতে পারবেন ব্যবসা করার মতো করেই।

যেহেতু আপনি একজন রিসেলার হিসেবে এখানে কাজ করবেন তাই আপনাকে পণ্য ক্রয় ডেলিভারি দেওয়া সংক্রান্ত কোনো কাজই করতে হবে না। আপনি নিজের মতো করে প্রচার প্রচারের মাধ্যমে পণ্যটি কাস্টমার খুঁজবেন, কাস্টমারের সাথে ডিল করবেন এবং পণ্য ডেলিভারি দেওয়ার সকল তথ্য ShopUp অ্যাপে প্রকাশ করবেন।

৭.Ifarmer 

আইফার্মার বাংলাদেশি কৃষিজ পণ্য বাজারজাতকরণের একটি প্ল্যাটফর্ম। সরাসরি কৃষকদের থেকে পণ্য ক্রয় করে ভোক্তাদের কাছে বিক্রি করার মাধ্যমে তাদের ব্যবসা পরিচালনা করা থাকে। ২০১৬ সালে বাংলাদেশে আই ফার্মার প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে প্রায় এক লাখের মতো নিবন্ধিত ইউজার রয়েছে আইফার্মার অ্যাপটির।

আইফামার অ্যাপ এর মাধ্যমে আয় করতে পারবেন খুব সহজেই। প্ল্যাটফর্মটির সাথে ক্রেতা কিংবা বিক্রেতা হয়ে যুক্ত হওয়ার মাধ্যমে আইফার্মারকে আয়ের উৎস হিসেবে তৈরি করতে পারেন। আবার আপনি যদি চান তবে আই ফার্মারে ইনভেস্ট করার মাধ্যমেও ইনকাম করতে পারবেন।

৮.Sheba Bondhu 

সেবা বন্ধু হল সেবা এক্স ওয়াই জেড প্রতিষ্ঠানের একটি অনলাইন অ্যাপ। মূলত সেবা এক্স ওয়াই জেড এর যে সার্ভিসগুলো রয়েছে সেগুলো রেফার করার মাধ্যমে আয়ের সুযোগ পাবেন। এখানে রেজিস্ট্রেশন করার সময় আপনার কাছ থেকে বিকাশ নাম্বার নেওয়া হবে। যখনই আপনার রেফারে কেউ এখান থেকে যেকোনো সেবা গ্রহণ করবে, আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমাণের কমিশন আপনার ওয়ালেটে যুক্ত করবে। এবং আপনি নির্দিষ্ট সময় পর সে ওয়ালেট থেকে টাকা উইথড্র করতে পারবেন।

এছাড়াও বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম রয়েছে যেগুলো বাংলাদেশ সরকার থেকে অনুমোদনপ্রাপ্ত। এবং বিভিন্ন উপায়ে এখান থেকে আয় করা যায় বা এই প্লাটফর্ম গুলোকে আর উৎস হিসেবে তৈরি করা যায়।

১.YouTube

২.Facebook

৩.Instagram

এই সকল সাইটগুলো ব্যবহার করে সরকারি অনলাইন টাকা ইনকাম করা সম্ভব। এইগুলো সাইটে নিজের একটা অ্যাকাউন্ট খুলে কাজ শুরু করে দিন এবং অনলাইনে টাকা আয় করুন।

Google থেকে অনলাইন টাকা ইনকাম

গুগল থেকে ইনকাম করতে পারবেন গুগল থেকে ইনকাম করার সবচেয়ে সহজ মাধ্যম হচ্ছে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা। গুগোলে আপনার যদি একটা ওয়েবসাইট থাকে। তাহলে সেখান থেকে আপনি গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে মাসে মাসে অনেক ভালো একটি এমাউন্ট আর্ন করতে পারবেন। কিন্তু এর জন্য দরকার আর্টিকেল লেখার দক্ষতা ও ধৈর্য।

google এ ব্লক স্পট বানিয়ে অনেকেই টাকা ইনকাম করছে এবং সফলতা অর্জন করেছে। গুগল এডসেন্স থেকে উপার্জন করতে হলে আপনার একটি ব্লগ স্পট বা ওয়েবসাইট থাকা প্রয়োজন। ওয়েবসাইট ছাড়াও আপনি গুগলের অনেক সার্টিফাইড প্ল্যাটফর্ম রয়েছে। যেখান থেকে গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে আপনি টাকা উপার্জন করতে পারবেন। গুগল এডসেন্স থেকে মূলত টাকা উপার্জন হয় বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে।

গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্ন ও উত্তর

১.প্রশ্ন : অনলাইন টাকা ইনকাম কি?

উত্তর: অনলাইন টাকা ইনকাম হল, ইন্টারনেটের মাধ্যমে ঘরে বসেই আপনার হাতে থাকা মোবাইল দিয়ে টাকা উপার্জন করা। অনলাইন টাকা ইনকাম অনেক প্রকার হয়ে থাকে, তার মধ্যে ছোটখাটো কাজ করার জন্য মোবাইল দিয়ে অনলাইন টাকা ইনকাম করা যায়। আর আপনি যদি অনলাইন টাকা ইনকামের উপর অর্থাৎ ফ্রিল্যান্সিং করতে চান সে ক্ষেত্রে আপনাকে ডেক্সটপ বা কম্পিউটার নিতে হবে।

২.প্রশ্ন : ঘরে বসে মেয়েরা কিভাবে টাকা ইনকাম করতে পারে?

উত্তর: কোন প্রকার দক্ষতা ছাড়া ঘরে বসে এখন মেয়েরা আয় করতে পারে। ঘরে বসে মেয়েদের আয় করার জন্য যেরকম বিভিন্ন মাধ্যম রয়েছে, ঠিক এরকম বিভিন্ন ওয়েবসাইটও রয়েছে। যে সকল উপায়ে ব্যবহার করে মেয়েরা ঘরে বসে আয় করতে পারে।তাহলে –

  • ব্লগিং করে আয়
  • ডাটাএন্ট্রি করে আয়
  • অনলাইনে পণ্য বিক্রি করে আয়
  • জরিপ/সার্ভে করে আয়
  • আর্টিকেল রাইটিং করে আয়
  • প্রসাধনী রিভিউ করে আয়
  • ইউটিউবিং করে আয়

৩.প্রশ্ন : ক্যাসিনো গেম খেলে কি টাকা ইনকাম করা সম্ভব?

উত্তর: হ্যাঁ ।ক্যাসিনো গেম খেলে টাকা ইনকাম করা সম্ভব ।বাংলাদেশীরা অনেক ক্যাসিনো গেমের অনুরাগী, কিন্তু মনে করা হয় কিছু গেম অন্যের চেয়ে বেশি জনপ্রিয়। স্লট বৈচিত্রগুলি অনলাইন খেলোয়াড়দের জন্য বাংলাদেশের পছন্দের রিয়ল মনী গেম, তবে স্পোর্টস বেটিং একটি আকর্ষণীয় বাজার।

শেষকথা

অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার জন্য এখন অনেকেই অনলাইন টাকা ইনকাম মাধ্যমকে বেছে নিয়েছে।অনলাইন টাকা ইনকাম এখন সকলের কাছে জনপ্রিয় হওয়ার কারণ কোন প্রকার দক্ষতা বা টাকা ইনভেস্টমেন্ট ছাড়া প্রতিদিন তিন থেকে চার ঘণ্টা কাজ করে ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করা যায়। বাংলাদেশের অনলাইন টাকা ইনকাম করার বিভিন্ন সাইট রয়েছে যেখান থেকে অর্থ উপার্জন করা যায় আপনি আপনার পছন্দমত মাধ্যম বেছে নিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারেন।

সম্পূর্ণ পোস্টটিতে আমরা অনলাইনে টাকা ইনকামের বিভিন্ন মাধ্যম সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করেছি। মনোযোগ দিয়ে পোস্টটি পড়লে পোস্টটি থেকে উপকৃত হবেন। আর পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে কোন ধরনের পরামর্শ বা জিজ্ঞাসা থাকে অবশ্যই কমেন্ট করবেন। ভালো থাকবেন সময় আমাদের সাথেই থাকবেন।

আমাদেরও সম্পর্কে আরো জানতে ভিজিট করুনঃ-

আমাদের ফেসবুক পেজ –   https://www.facebook.com/workupplace

আমাদের ফেসবুক গ্রুপ –  https://www.facebook.com/groups/1710955985947292

আমাদের ইউটিউব চ্যানেল – https://www.youtube.com/@workupplace3094

হেল্পলাইন হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বার –  https://wa.me/message/M73Y6UZZ2NHZK1

ইমেইলে যোগাযোগ করতে-  [email protected]

এছাড়াও সরাসরি কথা বলতে আমাদের ফেসবুক পেজের মেসেঞ্জারে ইনবক্স করতে পারবেন।

আমাদের অন্যান্য সেবা সম্পর্কে জানতে ভিজিট করুন:-

ডিজিটাল অনলাইন প্রোডাক্ট কিনতে ভিজিট করুন –  https://shop.workupplace.com/

আমাদের ওয়েবসাইটসমূহ :-

https://workupplace.com/blog
www.ssitbari.com
www.usitbari.com
www.sobaritbd.com
www.sanaulbari.com

আমাদের ইউটিউব চ্যানেল সমূহ –

https://www.youtube.com/channel/UCF8ngGZDCsYKpLlf9Mjb6Ig

https://www.youtube.com/@workupplace3094

https://www.youtube.com/@sobaritbd

আমাদের ফেসবুক পেজ সমূহ –

https://www.facebook.com/ssitbari

https://www.facebook.com/sobaritbd1

https://www.facebook.com/workupplace

এছাড়া রয়েছে আমাদের আরো অনেক সেবা। তাই দেরি না করে এখনই অ্যাকাউন্ট তৈরি করে যুক্ত হয়ে যান আমাদের Work Up Place ওয়েব সাইটে।

👉🙏লেখার মধ্যে ভাষা জনিত কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

✅আজ এ পর্যন্তই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন 🤔

প্রয়োজনীয় আরো পোস্ট সমূহ:-

Work Up Place ওয়েবসাইটে “ফেসবুক ওয়াচ টাইম সার্ভিস ” কমপ্লিট করার নিয়ম

Work Up Place ওয়েবসাইটে “ফেসবুক ওয়াচ টাইম সার্ভিস “জব পোস্ট করার নিয়ম

↘️ আমার আরো ওয়েবসাইট সমূহ👇

  • ইংলিশের স্বাস্থ্যকর খাবার সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন
  • ফ্রিল্যান্সারদের স্বপ্ন পূরণের ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন
  • বাংলায় টেকনোলজি সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন
  • ফেসবুকে ব্লগিং, ইউটিউবিং, ফেসবুকিং সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে –এখানে ভিজিট করুন
  • বাংলায় অনলাইন থেকে টাকা আয় করা সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন

↘️ আমার ভিডিওগুলো পাবেন যে সকল মাধ্যমে 👇

➡️YouTube চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️Facebook পেজ ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️Instagram চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️WhatsApp চ্যানেল ফলো করে রাখুন – এখানে ক্লিক করুন

➡️Treads চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️TikTok চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন

➡️Telegram চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন

আসসালামু আলাইকুম, আমি একজন অনলাইন কনটেন্ট রাইটার। আমার লেখাগুলো পড়ে বিন্দুমাত্র আপনার কোন উপকারে আসলে অবশ্যই পোস্টটিতে কমেন্টস করতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ

Leave a Comment