অতিরিক্ত ঘুম থেকে মুক্তি পাবেন যেভাবে এবং ঘুম বেশি হওয়ার কারণ –আসসালামু আলাইকুম আজকের এই পোস্টে আমরা আপনাদের সাথে আলোচনা করব অতিরিক্ত ঘুম হবার কারণ এবং অতিরিক্ত ঘুম থেকে মুক্তির উপায় কিভাবে আপনি অতিরিক্ত ঘুম থেকে মুক্তি পেতে পারেন এ সম্পর্কে বিস্তারিত এই পোস্টে আপনাদের জানাবো বিস্তারিত জানতে পোস্টটি পড়তে থাকুন।
প্রতিটি সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের জন্য ঘুম অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। তবে প্রতিটি মানুষেরই ৬ ঘন্টা ঘুমানো উচিত। নিয়ম মাফিক না ঘুমালে মানুষের স্বাস্থ্যের অবনতি হয় এবং মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়। সবকিছুতেই খারাপ লাগা কাজ করে এবং দেহে বিভিন্ন রোগ আক্রমণ করে।
রাতে ঘুম না আসার কারণ
রাতে ঘুম না আসার বিশেষ কারণগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো চা কফি সিগারেট অথবা নিকোটিন জাতীয় কিছু খাওয়া। ঘুম ভালো হওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে রাতে পান করা পরিহার করতে হবে। রাতে ঘুম ভালো হওয়ার জন্য আপনাকে ঠান্ডা ও শীতল স্থান বেছে নিতে হবে কেননা শীতল স্থানে ঘুম তাড়াতাড়ি আসে এবং ঘুম ভালো হয়।
একটি এনআইডি দিয়ে কয়টি সিম রেজিস্ট্রেশন করা যাবে?
তাছাড়া চাইলে আপনি গোসল করেও ঘুমাতে পারেন রাতে ঘুম তাড়াতাড়ি আসবে এবং ভালো হবে। রাতে ঘুমানোর আগে অবশ্যই আপনাকে নিয়মিত 20 থেকে 25 মিনিট ব্যায়াম করতে হবে। ঘুমানোর আগে কোনরকম মোবাইল ফোন অথবা ইন্টারনেট ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে।
ঘুম বেশি হবার কারণ
প্রতিটি মানুষের সুস্বাস্থ্যের জন্য ঘুম অত্যন্ত প্রয়োজনীয় । পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম না হলে শারীরিক ও মানসিক বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। আবার অতিরিক্ত ঘুমালেও শরীরে ডায়াবেটিস সহ বিভিন্ন রোগ হতে পারে। অতিরিক্ত ঘুম আসার কারণে শরীর ক্লান্ত অনুভব হয় ফলে ডিপ্রেশন দেখা দেয়। অতিরিক্ত রাত জাগলে ঘুম থেকে দেরিতে উঠলে মানুষের হায়াত কমে যায়। তাই আমাদের উচিত বেশি রাত না জাগা এবং তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠা।
আমাদের সঙ্গে গুগোল নিউজের যুক্ত থাকুন –ফলো গুগোল নিউজ
নারীদের ৯ থেকে ১১ বা ১২ ঘন্টা সময় অতিরিক্ত ঘুমের কারনে তাদের সন্তান ধারণ ক্ষমতা থাকে মাএ ৪৩ শতাংশ এবং যেসব নারীরা নিয়মিত ৬ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমায় তাদের সন্তান ধারণ ক্ষমতা থাকে ৪৬ শতাংশ। প্রয়োজনের বেশী সময় ঘুমানো স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের ৬ ঘন্টা ঘুমানো উচিত।
অতিরিক্ত ঘুম থেকে মুক্তির উপায়
আমাদের অনেকেরই রাতে একটু দেরি করে ঘুমানোর অভ্যাস থাকে। আর অনেকের রাতে মোবাইল ফোন ব্যাবহার করার কারনে অনেক রাত পর্যন্ত জেগে থাকার অভ্যাস থাকে এ ধরনের আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর আমাদের উচিত এসব অভ্যাস ত্যাগ করা।
সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠার কারণে মন ফ্রেশ থাকে। দেরিতে ঘুমানোর কারণে সকালে ঘুম থেকে উঠার পর সারাদিনই চোখে ঘুম ঘুম ভাব থাকে এবং মেজাজ খিটখিটে হয়ে উঠে। রাতে আমাদের ১০ টার মধ্যে ঘুমাতে যাওয়ার অভ্যাস করা উচিত এবং তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠা।
রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমানোর কারণে সকালে ঘুম থেকে উঠতে পারেন। স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন এবং সুস্বাস্থ্যের জন্য নিয়মমাফিক ঘুম প্রয়োজন এবং অতিরিক্ত ঘুম থেকে বিরত থাকা উচিত।
আশা করছি যাদের ঘুমের সমস্যা তারা আজকের এই পোস্ট থেকে উপকৃত হবে। আর যদি আপনাদের আরও সম্পর্কিত কোন তথ্য জানার প্রয়োজন হয়ে থাকে আমাদের পোস্টটিতে কমেন্টস করবেন এবং আমাদের ওয়েবসাইটটি প্রতিনিয়ত ভিজিট করবেন নিত্যনতুন এই ধরনের পোস্ট পেতে।
পোস্ট ট্যাগ-
অতিরিক্ত ঘুম থেকে মুক্তি পাবেন যেভাবে ,অতিরিক্ত ঘুম থেকে মুক্তির ঔষধ,অতিরিক্ত ঘুম থেকে মুক্তির উপায়,হাইপারসোমনিয়া থেকে মুক্তির উপায়,অতিরিক্ত ঘুম থেকে মুক্তির দোয়া,অতিরিক্ত ঘুম কেন হয়,ঘুম কমানোর প্রাকৃতিক উপায়,ঘুম দূর করার ঔষধ,সকালের ঘুম দূর করার উপায়।
আপনার জন্য-
বাংলালিংক সিমের কাস্টমার কেয়ার নাম্বার
টেলিটক সিমের কাস্টমার কেয়ার নাম্বার
ব্লগিং-ইউটিউবিং-ফেসবুকিং থেকে ইনকাম করুন (FB ভিডিও) – https://www.facebook.com/ssitbari
ব্লগিং-ইউটিউবিং-ফেসবুকিং থেকে ইনকাম করুন (YT ভিডিও)- https://www.youtube.com/channel/UCF8ngGZDCsYKpLlf9Mjb6Ig
ফ্রিল্যান্সারদের স্বপ্নপূরণ+ইনকাম এর সাইট- www.workupplace.com
বাংলায় টেকনোলজি সম্পর্কিত সকল আপডেট পেতে – www.ssitbari.com
ইংলিশে স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সকল তথ্য পেতে – www.usitbari.com
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ। আমি মো:সানাউল বারী।পেশায় আমি একজন চাকুরীজীবী এবং এই ওয়েবসাইটের এডমিন। চাকুরীর পাশাপাশি গত ১৪ বছর থেকে এখন পর্যন্ত নিজের ওয়েবসাইটে লেখালেখি করছি এবং নিজের ইউটিউব এবং ফেসবুকে কনটেন্ট তৈরি করি।
বিশেষ দ্রষ্টব্য -লেখার মধ্যে যদি কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে অবশ্যই ক্ষমার চোখে দেখবেন। ধন্যবাদ।