মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিট ,সময়সূচী, টিকিট মূল্য সহ বিস্তারিত তথ্য

5/5 - (1 vote)

মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিটবাংলাদেশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গের যাতায়াতকারী ট্রেন গুলোর মধ্যে মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেন অন্যতম।

মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেন বাংলাদেশের বিমানবন্দর রেল স্টেশন থেকে যাত্রা করে ভারতের নিউ জলপাইগুড়ি রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত চলাচল করবে। দুই দেশের মধ্যে ভ্রমণ ইচ্ছুক যাত্রীরা বাংলাদেশ বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশনে ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করে ট্রেনে অবস্থান করবে এবং বিরতিহীনভাবে এই ট্রেনটি ভারতের নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে পৌঁছবে।

অপরদিকে, নিউ জলপাইগুড়ি রেলওয়ে স্টেশনে ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করে ট্রেনের অবস্থান করতে হবে এবং বিরতিহীনভাবে বাংলাদেশের রাজধানীর বিমানবন্দর রেল স্টেশনে পৌঁছবে। দুই দেশের মধ্যে আন্ত যোগাযোগের ক্ষেত্রে মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা।

আজ আপনাদের জানাবো মিতালী এক্সপ্রেস  ট্রেনের রুট,মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচি, মিতালী এক্সপ্রেস  ট্রেনের টিকিট মূল্য,মিতালী এক্সপ্রেস  ট্রেনের টিকিট কখন, কোথায়,কিভাবে পাওয়া যাই, মিতালী এক্সপ্রেস  ট্রেনের মালামাল পরিবহন করার নিয়ম,মিতালী এক্সপ্রেস  ট্রেনের ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া,মিতালী এক্সপ্রেস  ট্রেনের খাবার সম্পর্কে বিস্তারিত।

মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেন

মিতালি এক্সপ্রেস ট্রেন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন যাত্রীবাহী ট্রেন এবং এই ট্রেনটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের শিলিগুড়ি থেকে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার মধ্যে চলাচল করবে। এইটি ভারত এবং বাংলাদেশের মধ্যে চলাচল কারী তৃতীয় ট্রেন। তবে ১৯৬৫ সালে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের পর এই রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায় এবং 56 বছর পর তাঁর চালু হয়।

বাংলাদেশ এবং ভারতের বন্ধুত্ব সম্পর্কের প্রতীক হিসাবে 2021 সালের 27 শে মাস প্রথম ট্রেন চলাচল শুরু হয়।তবে মিতালী ট্রেনের টিকিট কেনার জন্য বৈধ ভিসা ও পাসপোর্ট প্রয়োজন হবে।বাংলাদেশ ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট রেলওয়ে স্টেশন থেকে এবং ভারতের শিলিগুড়ি নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে টিকিট সংগ্রহ করা যাবে।

সুতরাং বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বন্ধুত্ব সম্পর্ক স্থাপন কারী দ্বিতীয় ট্রেন চলাচল কারী ট্রেনটির নাম আছে মিতালি এক্সপ্রেস যা পহেলা জুন 2022 থেকে শুরু হয়।

মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনের রুট

মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেন রুট  গুলো হল-ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা – চিলাহাটি – হলদিবাড়ি – নিউ জলপাইগুড়ি ও ভারতের নিউ জলপাইগুড়ি – হলদিবাড়ি – চিলাহাটি – ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা।

ট্রেনের নাম ও নম্বরঃ মিতালী এক্সপ্রেস (৩১৩১/৩১৩২)

মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী

মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনটি চালুর আগে এর সময়সূচী প্রদান করা হয়। ট্রেনটি বাংলাদেশ থেকে ভারত এবং ভারতে থেকে বাংলাদেশের চলাচল করবে সপ্তাহে চার দিন। ট্রেনটি নিউ জলপাইগুড়ি রেলওয়ে স্টেশন থেকে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার উদ্দেশ্যে সপ্তাহেরও বুধবার ছেড়ে যাবে ।অপর দিকে, মিতালি এক্সপ্রেস বাংলাদেশ থেকে ঢাকার ক্যান্টনমেন্ট রেল স্টেশন হতে সোম ও বৃহস্পতিবার ভারতের জলপাইগুড়ি রেল স্টেশনে উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে। এছাড়া আমি একটি টেবিল এর মাধ্যমে মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী বিস্তারিত আলোচনা করেছি।

Select মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিট সময়সূচী, টিকিট মূল্য ও মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেন নিয়ে বিস্তারিত তথ্য মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিট সময়সূচী

মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিট মূল্য

মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনটি একটি আন্তর্জাতিক রুটে চলাচল। স্বাভাবিকভাবে আন্তর্জাতিক রুটে চলাচল করে যেকোনো পরিবহনের টিকিট মূল্য একটু বেশি হয়ে থাকে। অনুযায়ী মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিট মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। সম্পূর্ণ এয়ারকন্ডিশন সম্মিলিত এক্সপ্রেস ট্রেন কেবিন সুবিধা পাওয়া যাবে। এছাড়া মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেন টিকেট এসি সিটের ব্যবস্থা আছে। অপরদিকে সবচেয়ে কম দামে মিটালি এক্সপ্রেস ট্রেনে ভ্রমণ করতে হলে এসি সিটের ব্যবস্থা আছে সেক্ষেত্রে টিকিট মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ২০৮০ টাকা।

এখানে উল্লেখ্য যে, মিতালি এক্সপ্রেস ট্রেনে ভ্রমণ করতে হলে ভ্রমণ ফ্রি টিকিট এর সাথে সংযুক্ত থাকে।

মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিট সময়সূচী, টিকিট মূল্য ও মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেন নিয়ে বিস্তারিত তথ্য মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিট সময়সূচী

মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনের অনলাইন টিকিট

বাংলাদেশ রেলওয়ে বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিট এ পর্যন্ত অনলাইনে পাওয়া যাচ্ছে না।

শুধুমাত্র নির্ধারিত কয়েকটি পয়েন্ট থেকে মিতালি এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিট সংগ্রহ করা যেতে পারে। বাংলাদেশ এবং ভারতের উভয় প্রান্ত হতে মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিট সংগ্রহ করতে পারবেন একজন যাত্রী।

আমাদের সঙ্গে গুগোল নিউজের যুক্ত থাকুন –ফলো গুগোল নিউজ

সেক্ষেত্রে, বাংলাদেশে হতে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন, চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন, অপরদিকে ভারতের কলকাতা টার্মিনাল স্টেশন, ফেয়ারলিপ্লেস রেলওয়ে বিল্ডিং থেকে মিতালী এক্সপ্রেসের টিকেট পাওয়া যাবে।

মিতালী এক্সপ্রেস বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গ মানুষের জন্য বহু কাঙ্ক্ষিত একটি ট্রেন। ট্রেনটি বহু প্রচেষ্টার পর আবারও চালু হয়েছে।

মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনের সম্ভাব্য টিকেট প্রাপ্তির স্থান

১। কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন, ঢাকা

২। চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন, চট্টগ্রাম

৩। কলকাতা টার্মিনাল স্টেশন, কলকাতা

৪। ফেয়ারলীপ্লেস রেলওয়ে বিল্ডিং, কলকাতা

মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিট কখন এবং কিভাবে কাটা যাবে

মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিট আগাম অর্থাত ৩০ দিন আগে পাওয়া যাবে। ভারতীয় হাইকমিশনার থেকে অর্থাৎ পাসপোর্ট অফিস থেকে বৈধ ভিসা করে অন্তত এক মাস আগে ট্রেনের টিকিট নিশ্চিত করতে হবে এবং তাহলে ট্রেনের মাধ্যমে ভ্রমণ করতে পারবেন।

বাংলাদেশের পক্ষে বাংলাদেশের পাসপোর্ট অফিস থেকে বৈধ ভিসার মাধ্যমে ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট রেল স্টেশন থেকে এক মাস পূর্বে টিকিট ক্রয় করতে পারবেন।

টিকিট ক্রয় করার পূর্বে অবশ্যই যাত্রীকে পাসপোর্ট হাতে নিতে হবে এবং যাত্রার দিন গত ছয় মাস পাসপোর্ট এর মেয়াদ থাকতে হবে। একজন যাত্রী একসাথে তিনটি টিকিট করা করতে পারবেন এবং অন্য যাত্রীদের অবশ্যই পাসপোর্ট সহকারে টিকিট বুকিং এর সময় সশরীরে উপস্থিত থাকতে হবে।

মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেন সাপ্তাহিক চলাচলের দিন

মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনটি সপ্তাহে দুই দিন চলাচল করবে। বাংলাদেশ থেকে ভারতে সপ্তাহে সোমবার ও বৃহস্পতিবার ভারতে যাবে এবং অপরদিকে নিউ জলপাইগুড়ি থেকে ট্রেনটি বাংলাদেশে আজকে রবিবার ও বুধবার।

১।বাংলাদেশ থেকে ভারতে যাবেঃ সোমবার ও বৃহস্পতিবার।

২।ভারত থেকে বাংলাদেশে আসবেঃ রবিবার ও বুধবার।

মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনে মালামাল বহনের সম্ভাব্য খরচ

১। ৫ বছরের কম বয়সী যাত্রীর ক্ষেত্রে –সর্বোচ্চ ২০ কেজি ওজনের মালামাল বিনামূল্যে বহন করা যাবে। ২০ কেজির উপরে কিন্তু ৩৫ কেজির নিচে ওজন হলে প্রতি কেজিতে ২ ডলারের সমপরিমাণ টাকা এবং ৩৫ কেজির উপরে ওজন হলে প্রতি কেজিতে ১০ ডলারের সমপরিমাণ টাকা অতিরিক্ত যুক্ত হবে।

২। প্রাপ্ত বয়সের যাত্রীর ক্ষেত্রে –সর্বোচ্চ ৩০-৩৫ কেজি ওজনের মালামাল বিনামূল্যে বহন করা যাবে। এর বেশি ওজনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক নির্ধারিত হারে অতিরিক্ত খরচ যুক্ত হবে।

মিতালী এক্সপ্রেস  ট্রেনের টিকেট ফেরত দেবার নিয়ম

ঢাকা থেকে নিউ জলপাইগুড়ি মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকেট কেনার পর যদি কোনও কারণে আপনার যাত্রা বাতিল করতে হয়, তাহলে আপনি কাউন্টারে গিয়ে আপনার কেনা টিকেটটি ফেরত দিতে পারবেন। সেক্ষেত্রে নির্দিষ্ট হারে সার্ভিস চার্জ কর্তন করে টিকেট বাবৎ প্রদত্ত বাকি টাকা আপনাকে ফেরত দেওয়া হবে।

ট্রেন ছাড়ার সময়ের ১২০ ঘণ্টা আগে ফেরত দিলে সার্ভিস চার্জ হবে ২৫ টাকা, ১২০ ঘণ্টার কম এবং ৯৬ ঘণ্টার বেশি হলে সার্ভিস চার্জ হিসেবে কেটে রাখা হবে ৫০% টাকা, এবং ৯৬ ঘণ্টার কম ও ৭২ ঘণ্টার বেশি হলে ক্রয়কৃত টিকেটের মূল্যের ৭৫% টাকা সার্ভিস চার্জ হিসেবে কর্তনযোগ্য। এর চেয়ে কম সময় আগে টিকেট ফেরত দেওয়া যায় না।

মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনের ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া

১।  ঢাকা থেকে নিউ জলপাইগুড়ি উদ্দেশে ট্রেন ভ্রমণের শুরুতে, আপনি ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট রেলস্টেশনে পৌঁছুবেন এবং একটি ইমিগ্রেশন ফরম সংগ্রহ করে তা পূরণ করবেন। আপনার ট্রেন নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে পৌঁছানোর আগে ট্রেনেই আপনাকে ইন্ডিয়ান ইমিগ্রেশনের পক্ষ থেকে অবতরণের অনুমতি সম্বলিত ডিসএম্বারকেশন কার্ড দেওয়া হবে।

আপনি যথাযথ তথ্য দিয়ে সেই কার্ডের খালি ঘরগুলো পূরণ করবেন। ঠিকানা এবং ফোন নম্বরের জায়গায় আপনার সম্ভাব্য হোটেলের ঠিকানা এবং ফোন নম্বর দিন। আর কোনও আত্মীয়ের বাড়িতে অতিথি হতে চাইলে কার্ডে আপনার আত্মীয়ের পুরো নাম, ঠিকানা এবং ফোন নম্বর দিন।

ট্রেনটি আপনার গন্তব্য স্টেশনে থামার পরপরই ইমিগ্রেশনের লাইনে দাঁড়ান। সেখানে ভারতীয় শুল্ক কর্তৃপক্ষ আপনাকে একটি ডিক্লেয়ারেশন ফরম দেবে। ফরমটি পূরণ করুন। ইমিগ্রেশন সম্পন্ন হয়ে গেলে আপনার লাগেজগুলি তুলে নিয়ে একটি স্ক্যানিং মেশিনে পরীক্ষা করা হবে। কাস্টম থেকে বের হবার আগে আপনার পূরণ করা ডিক্লেয়ারেশন ফরমটি জমা দিন। চাকুরিজীবীদের জন্যে তাদের এনওসি সাথে রাখা দরকার।

২।  নিউ জলপাইগুড়ি থেকে ঢাকায় ফেরার দিন ভোর ৫টা নাগাদ আপনি কলকাতার চিতপুর রেলস্টেশনে পৌঁছুবেন। কলকাতা স্টেশনে আপনার প্রথম কাজ হলো ডিক্লেয়ারেশন ফরম বা ঘোষণাপত্রটি সঠিকভাবে পূরণ করে ইমিগ্রেশনের লাইনে দাঁড়ানো। ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট রেলস্টেশনে পৌঁছে ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ যাত্রীদের মধ্যে এমবারকেশন কার্ড বিতরণ করবে।

এখানে শুল্ক বিভাগের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করতে কেবিন যাত্রী এবং চেয়ার কোচ যাত্রীদের জন্যে দুটি আলাদা লাইন থাকবে।

মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনের খাবারের ব্যবস্থা

ঢাকা এবং নিউ জলপাইগুড়ি মধ্যে চলাচলকারী মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনের সঙ্গে একটি খাবার বহনকারী গাড়ি যায়। এতে ট্রেনযাত্রীদের জন্যে হালকা খাবার এবং পানীয় থাকে। যাত্রীদেরকে নির্দিষ্ট মূল্যের বিনিময়ে খাবার সরবরাহ করা হয়।তবে যে সমস্ত খাওয়ার এই ট্রেনের কেবিনে পাওয়া যায় তা হল: বার্গার, কেক, স্যান্ডউইচ, পেটিস, রোল, পারুটি, চা-কফি, কাটলেট, সিদ্ধ ডিম, চিকেন কাবাব, নানা ধরনের পানি ও মিনারেল ওয়াটার।

শেষকথা

মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনটি বাংলাদেশের এবং ভারতের জন্য একটি আন্তর্জাতিক মানের ট্রেন। এই ট্রেনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ভারতের যেকোনো নাগরিক দু’দেশের মধ্যে বৈধ ভিসার মাধ্যমে চলাচল করতে পারবেন। আজ আপনাদের  মিতালী এক্সপ্রেস ট্রেনটির বিস্তারিত তথ্য আমরা উপরে ধারাবাহিকভাবে তুলে ধরেছি। আশাকরি তথ্য গুলো  আপনাদের ভ্রমণকে সুন্দর ও নিরাপদ করবে। ভ্রমণ কে  সুন্দর করতে সতর্ক থাকুন।

👉🙏লেখার মধ্যে ভাষা জনিত কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

✅আজ এ পর্যন্তই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন 🤔

প্রয়োজনীয় আরো পোস্ট সমূহ:-

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় অনলাইন টিকেট করার নিয়ম

পিজি হাসপাতালে অনলাইন টিকিট বুকিং করার নিয়ম

ইউনিক বাস অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম

বাংলাদেশ রেলওয়ে অনলাইন টিকিট কাটার নিয়ম

জাতীয় জাদুঘর অনলাইন টিকেট করার নিয়ম

↘️ আমার আরো ওয়েবসাইট সমূহ👇

  • ইংলিশের স্বাস্থ্যকর খাবার সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন
  • ফ্রিল্যান্সারদের স্বপ্ন পূরণের ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন
  • বাংলায় টেকনোলজি সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন
  • ফেসবুকে ব্লগিং, ইউটিউবিং, ফেসবুকিং সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে –এখানে ভিজিট করুন
  • বাংলায় অনলাইন থেকে টাকা আয় করা সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন

↘️ আমার ভিডিওগুলো পাবেন যে সকল মাধ্যমে 👇

➡️YouTube চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️Facebook পেজ ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️Instagram চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️WhatsApp চ্যানেল ফলো করে রাখুন – এখানে ক্লিক করুন

➡️Treads চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️Telegram চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন

আসসালামু আলাইকুম, আমি একজন অনলাইন কনটেন্ট রাইটার। আমার লেখাগুলো পড়ে বিন্দুমাত্র আপনার কোন উপকারে আসলে অবশ্যই পোস্টটিতে কমেন্টস করতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ

Leave a Comment