নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনের অনলাইন টিকিট-নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনটি বাংলাদেশের একটি আন্তঃনগর ট্রেন যেটি দক্ষিণবঙ্গ ঢাকা কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে উত্তরবঙ্গের সীমান্তবর্তী জেলা নীলফামারী চিলাহাটি স্টেশন পর্যন্ত চলাচল করে। এটি বাংলাদেশের দ্রুতগামী ও বিলাসবহুল একটি ট্রেন। আপনি কি নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান?. তাহলে আজ আপনাদের জানাবো নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী, বিরতি স্টেশন ও সময়সূচী, ভাড়ার তালিকা, নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনের বগি ও সিট সংখ্যা, নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনের খাবার, নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনের অনলাইন টিকিট করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত।
নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেন
নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনটি 2007 সালের ডিসেম্বরের প্রথম দিন থেকে চালু করা হয়েছিল এবং এইটি প্রথমেই নীলফামারী থেকে ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট স্টেশন এর চলাচল করত. পরবর্তীতে 2015 সালের 18 ই জানুয়ারি তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে ঢাকা থেকে চিলাহাটি সরাসরি চালু হয়. সর্বোপরি আমরা বলতে পারি বাংলাদেশের যতগুলো বিলাসবহুল ও দ্রুতগামী ট্রেন রয়েছে তার মধ্যে এটি একটি অন্যতম.
নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী
নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনটি কমলাপুর স্টেশন থেকে নীলফামারী জেলার চিলাহাটিতে পর্যন্ত চলাচল করে। কিন্তু অনেকেই ট্রেনটি ছাড়া এবং পৌঁছার সময় জানে না বিধায় তারা ট্রেনটির সময়সূচি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চায়. নীলফামারী এক্সপ্রেস ট্রেনটি কমলাপুর স্টেশন থেকে ছাড়ার সঠিক সময় হচ্ছে সকাল 6:40 এবং চিলাহাটিতে ট্রেনটি পৌঁছায় বিকাল 3 টায় 5 মিনিটে. অপরদিকে নীলসাগর এক্সপ্রেস চিলাহাটি থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয় রাত ৮ টায় এবং ঢাকায় পৌঁছায় সকাল 5 টা ৩০ মিনিট ।
নীলসাগর এক্সপ্রেস এর বন্ধ দিন
নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঢাকা টু চিলাহাটি চলাচল করে। তবে ট্রেনটি সপ্তাহে দুই দিন বন্ধ থাকে। যে দুই দিন বন্ধ থাকে তা হল-
১।নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঢাকা থেকে চিলাহাটি যাওয়ার সময় এটি সোমবার বন্ধ থাকে।
২।অপরদিকে চিলাহাটি থেকে ঢাকা যাওয়ার সময় এটি রবিবার বন্ধ থাকে।
নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনটির বিরতি স্টেশন ও সময়সূচী
আমরা সকলেই কমবেশি ট্রেনে দেশের এক প্রান্ত এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্ত পর্যন্ত ভ্রমণ করে থাকে. কিন্তু আমরা ট্রেনটি সম্পর্কে ও সময়সূচী ও বিরতি স্টেশন সম্পর্কে জানার আগ্রহ প্রকাশ করি না অনেকে. কাজেই আমাদের সকলের ভ্রমণের পূর্বে ট্রেনটি সম্পর্কে, সময়সূচী সম্পর্কে, ভাড়া সম্পর্কে ও বিরতি স্টেশন সম্পর্কে জানা দরকার। বিরতি স্টেশনের নাম , সময় ও দূরত্ব সম্পর্কে বিস্তারিত নিচে দেওয়া হলো-
নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনের ভাড়ার তালিকা
নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনটির ঢাকা টু চিলাহাটি বিভিন্ন স্টেশন এর ভাড়া সম্পর্কে জানা দরকার। সকলের কমবেশি ধারণা আছে যে ট্রেনের ভাড়া কম। কিন্তু বিলাসবহুল ট্রেন এর বিভিন্ন প্রকারের সিট রয়েছে এবং সেই সকল আসনের বিভিন্ন ধরনের ভাড়ার তালিকা রয়েছে। সুতরাং নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনের সকল ধরনের আসন বা টিকিটের মূল্য নিচে দেওয়া হলো –
নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনের ঠিকানা ও যোগাযোগ নাম্বার
ভ্রমণের সময় বিভিন্ন প্রয়োজনে আপনাকে নীলসাগর এক্সপ্রেস এর কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার প্রয়োজন হতে পারে। বিধায় নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনটির কর্তৃপক্ষ নাম্বার আপনার জানা উচিত. আসুন আমরা নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনটি যোগাযোগের জেনে নেয়।
১।কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন ফোন নাম্বার -935 8634, 9331822
মোবাইল নাম্বার -01711 69 1612
২।বিমানবন্দর স্টেশন
নাম্বার-1924 239
নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনে খাবারের ব্যবস্থা
আমরা সকলে জানি ট্রেনের জানি দীর্ঘ সময় ধরে যেতে হয় বিধায় বিভিন্ন সময়ে খাবারের প্রয়োজন হয় বা খেতে হয় আমরা জানি যে প্রায় সব ধরনের ট্রেনের খাবারের ব্যবস্থা রয়েছে। তেমনি নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনটি ও খাবারের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রয়েছে। এই ট্রেনটিতে বিভিন্ন ধরনের খাবারের ব্যবস্থা রয়েছে এবং যারা খাবার পরিবেশন করেন তারা প্রতিটা বগিতে গিয়ে খাওয়ার প্রদান করে থাকেন চাহিদা অনুযায়ী।
তাছাড়া এই ট্রেনটিতে একটি খাবারের কেবিন রয়েছে যেখানে পর্যাপ্ত খাবার মজুত থাকে যে কেউ তার প্রয়োজন অনুপাতে সেখান থেকে খাবার কিনে খেতে পারেন।তাছাড়াও এটিতে হকার রয়েছেন তারা বিভিন্ন ধরনের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র বিক্রি করে থাকেন আপনি আপনার প্রয়োজন অনুপাতে নিতে পারেন।ট্রেনটিতে আরও সুবিধা রয়েছে আপনি বিভিন্ন ধরনের বই, ম্যাগাজিন ও পত্রিকা কিনে পড়তে পারেন।
নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনের বগি ও সিট সংখ্যা
আজ আপনাদের সাথে আলোচনা করব এই ট্রেনের মোট বগি সংখ্যা এবং কি কি বগি রয়েছে-
*এই ট্রেনটিতে মোট বগি রয়েছে ১২টি।
*একটি খাবার বগি রয়েছে।
*একটি পাওয়ার কার বগি রয়েছে।
*ট্রেনটিতে খাবারের বগির মধ্যে নামাজের জন্য আলাদা জায়গা বরাদ্দ রয়েছে।
* ট্রেনের মাঝামাঝি জায়গায় পাওয়ার কার বগি রয়েছে।
নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনের অনলাইন টিকিট করার নিয়ম
আপনারা জানেন যে, বাংলাদেশ সরকার অনলাইন ভিত্তিক যাবতীয় সেবা প্রদান করে। বাংলাদেশ রেলওয়ে মন্ত্রণালয় কর্তৃক অনলাইনে অগ্রিম টিকেট কেনাবেচার বৈধতা দিয়ে থাকে।
একজন টিকেট ক্রেতা অতি সহজেই বিডি রেলওয়ে অ্যাপ এবং অফিশিয়াল ওয়েবসাইট হতে শর্তসাপেক্ষে টিকেট ক্রয় বিক্রয় করতে পারেন। গ্রাহকরা অতি সহজে বিকাশ, নগদ, রকেট, ব্যাংকের মাস্টার কার্ড হতে পেমেন্ট জমা দিতে পারবেন।
কীভাবে অনলাইনে ট্রেনের টিকেট কাটতে হয়, সে সম্পর্কে ধাপে ধাপে বর্ণনা করা হল-
ধাপ ১
NID ভেরিফাই করুন
আপনার মোবাইল ফোন বা কম্পিউটার থেকে গুগল ক্রোমা (Chrome) ব্রাউজার থেকে ভিজিট করুন এই ওয়েবসাইটে- Bangladesh Railway E-Ticketing Service অথবা ডাউনলোড করুন Rail Sheba App।
প্রথমেই আপনাকে বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইটে আপনার NID নম্বর ও জন্ম তারিখ দিয়ে ID ভেরিফিকেশন করতে হবে। শুরু করার জন্য Register ক্লিক করুন।
আপনার মোবাইল নম্বর, NID নম্বর ও জন্ম তারিখ দিয়ে Verify ক্লিক করুন। আপনার আইডি ভেরিফাই হলে, একটি Password সেট করুন। আপনার Email, Post Code ও ঠিকানা ইংরেজিতে লিখে Registration বাটনে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করুন।
ধাপ ২:
মোবাইল ভেরিফাই করুন
এরপর আপনার মোবাইলে 6 ডিজিটে একটি Verification Code পাঠানো হবে এবং Code টি দিয়ে Verify করতে চাওয়া হবে। আপনার মোবাইলে আসা Code টি 45 সেকেন্ডের মধ্যে সঠিকভাবে লিখে Continue বাটনে ক্লিক করুন। আপনার একাউন্টটি সম্পূর্ণভাবে চালু হয়ে যাবে এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে একাউন্টে Log In হবে। লগইন হওয়ার পর Disclaimer এর শর্ত মেনে I AGREE করুন।
ধাপ ৩:
ট্রেন সার্চ করুন প্রোফাইল আপডেট করা শেষে, ওয়েবসাইটের Home পেইজে ফিরে যান। আপনি কোন স্টেশন থেকে রওনা হবেন আর কোন স্টেশনে নামবেন সেই অনুসারে ট্রেন সার্চ করুন।
From – ঢাকা এবং TO- চিলাহাটি
Date of Journey থেকে আপনার ভ্রমণের তারিখ বাছাই করুন।
Choose Class – এখানে উপরের মত অপশনগুলো পূরণ করে হলুদ রংয়ের Find বাটনে ক্লিক করুন। এরপর আপনার বাছাই করা তারিখের সকল ট্রেনগুলো দেখানো হবে।
এখান থেকে ট্রেন ছাড়ার সময় অনুসারে আপনার পছন্দ মত ট্রেন থেকে টিকেট কাটার জন্য সিলেক্ট করুন।
ধাপ ৪:
ট্রেন ও সিট বাছাই করুন
আপনার যাত্রার সময় ও আসনের ধরণ অনুসারে পছন্দমত ট্রেন ও সিট বাছাই করুন। এজন্য আপনার পছন্দের ট্রেনের আসন খালি থাকা সাপেক্ষে (Seats Available থাকলে) View Seats বাটনে ক্লিক করে সিট বুকিং করুন। শিশুদের টিকেটের মূল্য পরের ধাপে সমন্বয় করা হবে। এরপর CONTINUE PURCHASE বাটনে ক্লিক করে পরের ধাপে যান।
ধাপ ৫:
যাত্রীর তথ্য দিন এ ধাপে যতগুলো সিট বুক করেছেন, তার যাত্রীদের নাম এবং শিশু বা বয়স্ক কিনা তা সিলেক্ট করতে হবে। ৩ থেকে ১২ বছর বয়সী শিশু থাকলে Passanger Type Child সিলেক্ট করুন। Child সিলেক্ট করলে তার ভাড়া স্বয়ংক্রীয়ভাবে সমন্বয় হবে বা কমে যাবে।
ধাপ ৬:
টিকিটের মূল্য পরিশোধ করুন
এখানে টিকিটের মোট ভাড়ার পরিমাণ, ভ্যাট, ব্যাংক চার্জ ও মোট খরচের পরিমাণ দেখানো হবে। টিকেটের মূল্য পরিশোধ করার জন্য Mobile Banking (bKash) অথবা Debit/Credit Card অপশন বাছাই করুন। এরপর Confirm Purchase বাটনে ক্লিক করে পেমেন্ট সম্পন্ন করুন।
ধাপ ৭:
ট্রেনের টিকিট ডাউনলোড ও প্রিন্ট করুন সফলভাবে পেমেন্ট করার সাথে সাথেই Bangladesh Railway E Train Ticket System থেকে ই টিকিট ইস্যু করা হবে। টিকিটটি স্বয়ংক্রীয়ভাবে আপনার ব্রাউজার থেকে ডাউনলোড করা হয়ে যাবে। আপনার প্রোফাইলের Purchase History থেকেও টিকিট ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
তাছাড়া, টিকিটের একটি কপি আপনার ইমেইলেও পাঠানো হবে। ইমেইলের Inbox Folder এ না পাওয়া গেলে SPAM Folder চেক করতে পারেন। টিকিটটি A4 সাইজের কাগজে প্রিন্ট করে নিন।
কিভাবে ট্রেনের টিকিট চেক করবেন
নিজের প্রোফাইল থেকে টিকিট কিনলে সেটা অবশ্য চেক করার আর দরকার হবে না। তবে অন্য দ্বারা অনলাইনে ট্রেনের টিকিট ক্রয় করালে, ভ্রমণের আগে অবশ্যই চেক করে নিবেন। ট্রেনের টিকিট চেক করার জন্য ই টিকিটিং সাইটে রেজিস্ট্রেশনের প্রয়োজন নেই। সরাসরি ভিজিট করেই চেক করতে পারবেন।
আমাদের সঙ্গে গুগোল নিউজের যুক্ত থাকুন –ফলো গুগোল নিউজ
অনলাইনে ট্রেনের টিকিট চেক করার জন্য ভিজিট করুন- eticket.railway.gov.bd । এরপর, উপরের ডান পাশ থেকে Verify Ticket মেন্যুতে ক্লিক করুন। ট্রেনের টিকেটে ব্যবহার করা মোবাইল নম্বর এবং টিকেটে উপরের অংশে লেখা, PNR Number টি লিখুন। এরপর Verify Ticket বাটনে ক্লিক করার পর টিকিট সঠিক থাকলে, Ticket Verified দেখাবে এবং ভ্রমণের রুট দেখাবে।
শেষকথা
যারা মূলত চিলাহাটি থেকে ঢাকা কমলাপুর স্টেশন পর্যন্ত ট্রেনের মাধ্যমে যাতায়াত করতে চান। তাদের জন্য নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেন টি সবচেয়ে উপযুক্ত হবে। আর যখন আপনি এই ট্রেনের মাধ্যমে যাতায়াত করবেন। তখন অবশ্যই আপনার নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেন সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে।
তাই আজ আপনাদের নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেন সম্পর্কে বিস্তারিত জানানোর চেষ্টা করেছি । আপনাদের যাত্রা শুভ হোক।
👉🙏লেখার মধ্যে ভাষা জনিত কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
✅আজ এ পর্যন্তই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন 🤔
প্রয়োজনীয় আরো পোস্ট সমূহ:-
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় অনলাইন টিকেট করার নিয়ম পিজি হাসপাতালে অনলাইন টিকিট বুকিং করার নিয়ম ইউনিক বাস অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম বাংলাদেশ রেলওয়ে অনলাইন টিকিট কাটার নিয়ম জাতীয় জাদুঘর অনলাইন টিকেট করার নিয়ম
↘️ আমার আরো ওয়েবসাইট সমূহ👇
- ইংলিশের স্বাস্থ্যকর খাবার সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন।
- ফ্রিল্যান্সারদের স্বপ্ন পূরণের ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় টেকনোলজি সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন।
- ফেসবুকে ব্লগিং, ইউটিউবিং, ফেসবুকিং সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে –এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় অনলাইন থেকে টাকা আয় করা সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন
↘️ আমার ভিডিওগুলো পাবেন যে সকল মাধ্যমে 👇
➡️YouTube চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️Facebook পেজ ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️Instagram চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️WhatsApp চ্যানেল ফলো করে রাখুন – এখানে ক্লিক করুন।
➡️Treads চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️Telegram চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন।