ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার নিয়ম এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জেনে নিন

5/5 - (4 votes)

ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার নিয়ম –অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ রোধ করতে বর্তমান সময়ে ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার প্রবণতা ক্রমাগত বাড়ছে।অনিচ্ছাকৃত গর্ভধারণ যাতে না ঘটে সেই জন্যই মূলত এই পিল খাওয়া হয়। ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার পূর্বে ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার নিয়ম এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া জেনে রাখা প্রয়োজন।

ইমারজেন্সি পিল সাধারণত অনিরাপদ শারীরিক সম্পর্ক হওয়ার পর অনাকাঙ্ক্ষিত যাতে না ঘটে সেই উদ্দেশ্যে খাওয়া হয়। ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার সাধারণত কিছু নিয়ম রয়েছে এবং এর অনেক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও আছে।যে কোম্পানির ইমারজেন্সি পিল আপনি খান না কেন প্রত্যেকটি ওষুধের প্যাকেটের গায়ে এটি খাওয়ার নিয়ম প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে উল্লেখ করা আছে।

ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার নিয়ম এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জানতে আজকের আর্টিকেলটি পর্যন্ত পড়ে সাথে থাকবে। আজকের পুরো জুড়েই থাকবে এই সম্পর্কে বিস্তারিত।জীবনে অনেক সময় অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণের মতো দুর্ঘটনা ঘটে থাকে। এমন পরিস্থিতিতে ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার নিয়ম এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানা থাকলে থেকে খুব সহজেই উঠে আসা যেতে পারে।তাই সকল পাঠক পাঠিকা বন্ধুদের বিনীত অনুরোধ থাকবে আজকের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ে সাথে থাকবেন।

ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার নিয়ম

অনিরাপদ শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত থাকার কারণে অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণের ঝুঁকি থাকে। আর এই অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ রোধ করতে ইমার্জেন্সি পিল বা ওষুধ এখন খুবই জনপ্রিয়। ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার পূর্বে ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে হবে।ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার নিয়ম না জেনে খেলে গর্ভে সন্তান থেকে যেতে পারে। অনিরাপদ শারীরিক সম্পর্ক হওয়ার পাঁচ দিন অর্থাৎ ১২০ ঘন্টার মধ্যে এই ইমারজেন্সি পিল সেবন করতে হয়।তিন দিন কিংবা ৭২ ঘণ্টার মধ্য সেবন করলে তা আরো বেশি কার্যকর ।

বিভিন্ন কোম্পানির ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার নিয়ম ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। তাই ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার আগে প্যাকেটের নির্দেশনা বলি পড়ে নিতে হবে। তবে সাধারণত তিন দিন,পাঁচ দিন এবং ২১ দিনের জন্য এই ইমারজেন্সি পিল খাওয়া হয়। ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার ফলে ডিম্বস্ফুটনের সময় পিছিয়ে যায় এবং গর্ভধারণের ঝুঁকি কম থাকে।

ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার নিয়ম এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানা থাকলে অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণের মতো দুর্ঘটনা থেকে সহজেই সমাধান মিলবে। ইমারজেন্সি অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ রোধ করতে সাহায্য করলেও দীর্ঘদিন ব্যবহারে এর কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও পরিলক্ষিত হয়। যেমন:

১) দীর্ঘদিন এবং নিয়মিত ইমারজেন্সি পিল সেবন করার ফলে গর্ভধারণের ঝুঁকি বেশি থাকে।

২) নিয়মিত ইমারজেন্সি পিল খেলে এর কার্যকারিতা ধীরে ধীরে কমতে থাকে।

৩)ইমারজেন্সি পিল সেবনের ফলে অনিয়মিত মাসিক হতে পারে।

৪)ইমারজেন্সি পিল সেবনের পর বমি বমি ভাব, বমি, মাথা ঘোরাতে পারে।

৫)অনেকের ক্ষেত্রে ইমার্জেন্সি পিল খাওয়ার ফলে যৌন  এবং চর্মরোগ সৃষ্টি হয়।

৬)অবিবাহিত মেয়েরা যদি ইমারজেন্সি পিল খায় সে ক্ষেত্রে অনেক সময় সাদা স্রাব দেখা দিতে পারে।

৭)ইমারজেন্সি পিল সেবনের ফলে জরায়ু পথ দিয়ে ফোঁটা ফোটা রক্ত বের হতে পারে।

কোন ইমারজেন্সি পিল সবচেয়ে ভালো

বাজারে বিভিন্ন কোম্পানির ইমারজেন্সি পিল পাওয়া যায়। এদের কার্যকারিতা যদিও একই রকম দামের ক্ষেত্রে তারতম্য থাকতে পারে। ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার নিয়ম এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানার পরে অনেকেরই প্রশ্ন থাকে কোন ইমারজেন্সি পিল সবচেয়ে ভালো।বিভিন্ন কোম্পানীর ইমারজেন্সি পিলের মধ্য কোনটা সবচেয়ে ভালো এবং কোনটা আপনার উপযোগী তা জানতে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন। তবে ইমারজেন্সি পিলের মতো সবচেয়ে জনপ্রিয় পিল গুলোর নাম নিচে দেওয়া হলো:

*Emocon

*পিউলি, নোরপিল, আই-কন।

*নোরিক্সো, পোস্টিনোর ৭২।

নোরিক্সো পিল খাওয়ার নিয়ম

ইমারজেন্সি বিল গুলোর মধ্যে সবচেয়ে ভালো পিল হচ্ছে নোরিক্সো।অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ এই ওষুধটি খুবই কার্যকারী। ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার নিয়ম এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনার এই পর্যায়ে নোরিক্সো নামক ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার নিয়মটি জেনে নিব।

অনাকাঙ্ক্ষিত প্রেগনেন্সির ঝুঁকি এড়াতে সহবাসের পর যত দ্রুত সম্ভব নোরিক্সো ১.৫ মিগ্রা ওষুধটি সেবন করতে হবে। সহবাসের ৭২ ঘন্টার মধ্যেই এটি সেবন করা বাধ্যতামূলক কেননা ঘন্টার পরে এই ইমারজেন্সি পিলটির কার্যকারিতা থাকবে না। তাই সহবাসের ৭২ ঘণ্টা অতিবাহিত হওয়ার আগেই নোরিক্সো খেতে হবে। একটা পিল সেবন করার ৭২ ঘণ্টার মধ্য সহবাস করলে এতে কোন ঝুঁকি থাকেনা। তবে এটা যদি কেউ নিয়মিত সেবন করে সেই ক্ষেত্রে ওষুধের কার্যকারিতা থাকবে না।

মিনিকন পিল খাওয়ার নিয়ম

ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার নিয়ম এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া জানার পাশাপাশি কিছু স্বল্পমেয়াদি পিল খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কেও জেনে রাখা উচিত। আর স্বল্প মেয়াদী বিলগুলোর মধ্য মিনিকন নামক এই পিলটি  খুবই জনপ্রিয়। এক পাতা মিনিকন পিলে ২৮ টি ওষুধ থাকে। এই ২৮ টি ওষুধের মধ্য ২১টি ওষুধের কালার সাদা এবং বাকি ৮টি ওষুধ লাল বা খয়রি। পিরিয়ড শুরু হওয়ার প্রথম দিন থেকে পঞ্চম দিনের মধ্য মিনিকন পিল খাওয়া শুরু করতে হয়। ২১ টি সাদা বরির মধ্য চিহ্ন দেওয়া আছে কোথা থেকে করতে হবে। এভাবে একুষ্টি মিনিকন পিল শেষ হলে লাল কিংবা খয়রি বরি গুলো খেতে হবে। লাল কিংবা খয়রি বরি গুলোতে রয়েছে আয়রন যা নিয়মিত  মাসিক হতে  সাহায্য করে।

ইনকন পিল খাওয়ার কত দিন পর মাসিক হয়

ইমারজেন্সি পিলের মধ্য ইনকন নামক পিলটি অনেকেই অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ বন্ধ করতে খেয়ে থাকেন। ইনকন নামক ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার নিয়ম এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া যারা জানেন তাদের অবশ্যই জানা আছে ইনকন ১ পিল খাওয়ার কত দিন পর পিরিয়ড হয়। তবে যারা জানেন না তাদের জন্য বলছি অনিরাপদ যৌন মিলনের ৭২ ঘণ্টার মধ্য ইনকন ১ পিল সেবন করতে হবে। তবে মনে রাখবেন ১২ ঘণ্টার মধ্য সেবন করাই উত্তম।

আমাদের সঙ্গে গুগোল নিউজে যুক্ত থাকুন –ফলো গুগোল নিউজ

ইনকন ১ ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার পর যদি আপনার গর্ভধারণ না হয় তাহলে আপনার নিয়মিত মাসিকের তারিখ অনুযায়ী মাসিক হবে। কিন্তু যদি অল্প কিছুদিন এদিক সেদিক হয় তাহলে তা নিয়ে দুশ্চিন্তার কোন কারণ নেই। তবে ১০ দিনের বেশি অতিবাহিত হয়ে গেলে সে ক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করতে হবে।

একবার সহবাস করলে কত দিন পিল খেতে হয়

অনিরাপদ সহবাসের কারণে যখন কোনো নারীর পেটে বাচ্চা আসে তখন গর্ভধারণ এড়ানোর জন্য পিল খাওয়ার প্রয়োজন হয়। তবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল বারবার খেলে এর কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায়। আমরা ইতোমধ্যেই পিল খাওয়ার নিয়ম এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জেনেছি। কাজেই ইমারজেন্সি খাওয়ার নিয়ম এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নিয়ে আর কারোর প্রশ্ন থাকার কথা নয়।

তবে অনেকেই জিজ্ঞেস করেন একবার সহবাস করলে গর্ভধারণ রোধ করতে কতদিন পর্যন্ত পিল খেতে হবে। অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ এড়ানোর জন্য একবার সহবাসের ৭২-১২০ ঘণ্টার মধ্য ইমারজেন্সি পিল খেতে হবে। একবার সহবাসের পর ৭২ থেকে ১২০ ঘন্টার মধ্যে একটি পিল খেলেই চলবে।পিল খাওয়ার পর এই সময়ের মধ্যে কয়েকবার সহবাস করলেও প্রেগন্যান্ট হওয়ার ঝুঁকি থাকে না।

সচরাচর জিজ্ঞাসা

নোরিক্স পিলের কার্যকারিতা কত সময়?

নোরিক্স ১ পিলটি সহবাসের ৭২ থেকে ১২০ ঘন্টার মধ্যে সেবন করলে ৯৯ ভাগ গর্ভধারণের ঝুঁকি থাকে না। সহবাসের পর ৭২ থেকে ১২০ ঘন্টার মধ্য একটি নোরিক্স ১ পিল খেলেই অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ থেকে রক্ষা পাবেন।

ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার কত দিন পর মাসিক হয়?

ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার পর যদি আপনার গর্ভে বাচ্চা না থাকে তাহলে আপনার নিয়মিত মাসিকের সময়ের মধ্যেই মাসিক হবে। তবে তা যদি না হয় তাহলে ১০ থেকে ১৫ দিন অপেক্ষা করে দেখতে পারেন। এরপরেও যদি মাসিক না হয় তাহলে প্রেগনেন্সি টেস্ট করে দেখতে হবে গর্ভে বাচ্চা আছে কিনা। প্রেগনেন্সির টেস্ট নেগেটিভ হলে ডাক্তারের সাথে এই বিষয়ে আলোচনা করবেন।

পিল খাওয়ার পর মাসিক না হলে করণীয়?

আপনার যদি পর যথা সময়ে মাসিক না হয় তাহলে এক থেকে দেড় মাস সময় অপেক্ষা করুন। এই সময়ের মধ্যেও যদি মাসিক না হয়ে থাকে তাহলে প্রেগনেন্সি টেস্ট করে দেখুন আপনি গর্ভধারণ করেছেন কিনা। কারণ গর্ভধারণ করলে আপনার মাসিক বন্ধ হয়ে যাবে এবং বাচ্চা প্রসবের পরে যথারীতি মাসিক হবে। তবে যদি প্রেগনেন্সির টেস্ট নেগেটিভ আসে তাহলে আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। কেননা এইভাবে দীর্ঘদিন মাসিক বন্ধ থাকলে তা আপনার শরীরের জন্য ক্ষতিকর হবে।

শেষ কথা-

সম্মানিত পাঠক পাঠিকা বন্ধুরা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ে যারা এতোক্ষণ সাথে ছিলেন তাদের সকলকে ধন্যবাদ।আজকের ব্লগটিতে আমরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার নিয়ম এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া  সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করলাম।আপনাদের মাঝে অনেকেই ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার নিয়ম এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানতেন না । আশা করছি আজকের ব্লগটি অনেকটা উপকারে আসবে। কখনো এমন অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনায় পড়লে ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার নিয়ম এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে এসব তথ্যগুলো আপনার কাজে আসবে। আজকের মতো এখানেই শেষ করছি।

👉🙏লেখার মধ্যে ভাষা জনিত কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

✅আজ এ পর্যন্তই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন 🤔

প্রয়োজনীয় আরো পোস্ট সমূহ:-

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় অনলাইন টিকেট করার নিয়ম

পিজি হাসপাতালে অনলাইন টিকিট বুকিং করার নিয়ম

ইউনিক বাস অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম

বাংলাদেশ রেলওয়ে অনলাইন টিকিট কাটার নিয়ম

জাতীয় জাদুঘর অনলাইন টিকেট করার নিয়ম

↘️ আমার আরো ওয়েবসাইট সমূহ👇

  • ইংলিশের স্বাস্থ্যকর খাবার সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন
  • ফ্রিল্যান্সারদের স্বপ্ন পূরণের ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন
  • বাংলায় টেকনোলজি সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন
  • ফেসবুকে ব্লগিং, ইউটিউবিং, ফেসবুকিং সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে –এখানে ভিজিট করুন
  • বাংলায় অনলাইন থেকে টাকা আয় করা সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন

↘️ আমার ভিডিওগুলো পাবেন যে সকল মাধ্যমে 👇

➡️YouTube চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️Facebook পেজ ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️Instagram চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️WhatsApp চ্যানেল ফলো করে রাখুন – এখানে ক্লিক করুন

➡️Treads চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️TikTok চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন

➡️Telegram চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ। আমি মো: সানাউল বারী পেশায় একজন ব্লগার এবং ইউটিউব ও ফেসবুক কন্টেন্ট ক্রিয়েটর।

Leave a Comment