মোবাইলে ভোটার আইডি কার্ড চেক-ডিজিটাল বাংলাদেশে আপনি ঘরে বসে খুব সহজে অনলাইনে মোবাইল এর মাধ্যমে ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে পারবেন।
আমাদের দেশের প্রযুক্তিগত উন্নতির ফলে আমাদের এখন ভোটার আইডি কার্ড চেক করার জন্য আমাদের উপজেলার ভোটার ভোটার অফিসে যেতে হয় না। আমরা এখন অনলাইনের সাহায্যে অতি সহজে আমাদের ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে পারি। ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে কম্পিউটারের সাহায্য প্রয়োজন হয় সেটা আমরা কমবেশি সবাই জানি।
কিন্তু আমাদের প্রত্যেকের কাছেই এক একটি কম্পিউটার থাকে না। কম্পিউটার মোটামুটি ভালোই মূল্যবান বলা যায়। তাই আপনাদের কথা চিন্তা করে আমরা আপনাদেরকে দেখাবো কিভাবে আপনার হাতে থাকা মোবাইল দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে হয়। ভোটার আইডি কার্ড চেক করার জন্য আমাদের অবশ্যই ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম জানতে হবে। তাই আজ আপনাদের জানাবো মোবাইলে ভোটার আইডি কার্ড চেক করার সহজ নিয়ম।
ভোটার আইডি কার্ড চেক
যারা নতুন ভোটার রয়েছেন তারা নতুন ভোটার হওয়ার পর একটা উত্তেজনার মধ্যে থাকেন। তাদের নতুন ভোটার আইডি কার্ড হবে, তারা সেই ভোটার আইডি কার্ড চেক করবেন। এমন একটা উত্তেজনার মধ্যে থাকা অবস্থায় অনেকেই ভোটার আইডি কার্ড রেজিস্ট্রেশনের কয়েকদিন পরেই ভোটার আইডি কার্ড চেক করে নিতে চান।
ভোটের আইডি কার্ড রেজিস্ট্রেশন করার পর সেটি হাতে পেতে তিন মাসের মত সময় লাগতে পারে। এই তিন মাসের মধ্যে যদি আপনার ভোটার আইডি কার্ডের প্রয়োজন দেখা দেয় তাহলে সেটি আপনি চেক করে নিতে পারবেন এবং সেই সাথে ডাউনলোড করে অন্যান্য কাজগুলো সমাধান করতে পারবেন।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স অনলাইন টিকেট চেক
তবে ভোটার আইডি কার্ড সাধারণত চেক করা হয় যে ভোটার আইডি কার্ডে কোন তথ্য ভুল থেকে গেল কিনা এবং সমস্ত তথ্যগুলো সঠিক আছে কিনা। এ সকল কিছু জানার জন্যই মূলত ভোটার আইডি কার্ড চেক করা হয়। ভোটার আইডি কার্ড চেক করার জন্য যে সকল কাজগুলো করা দরকার সেগুলো নিচে উপস্থাপন করা হয়েছে।
জাতীয় পরিচয় পত্র চেক
ভোটার আইডি কার্ডকে অন্য নামে জাতীয় পরিচয় পত্র বলা হয়। জাতীয় পরিচয় পত্র চেক করার জন্য একই নিয়ম প্রযোজ্য হবে। অনেকের জাতীয় পরিচয় পত্র তে নামের ভুল অথবা জন্ম তারিখের ভুল কিংবা বাবা-মায়ের নামের ভুল থাকতে পারে।
এ সকল তথ্যগুলো এনআইডি রেজিস্ট্রেশন করার পর সেগুলো চেক করে নেওয়া জরুরি। কারণ জাতীয় পরিচয় পত্র নিবন্ধন করার পর যদি সেখানে কোন ভুল তথ্য থেকে যায় তাহলে এটি দিয়ে আপনি পরবর্তীতে সমস্যায় পড়তে পারেন।
এজন্য ভোটার আইডি কার্ড রেজিস্ট্রেশন করার পর সেটা চেক করে নেয়া উচিত। জাতীয় পরিচয় পত্র চেক কিভাবে করবেন সেটা নিচে উপস্থাপন করা হয়েছে। চলুন দেখে নেওয়া যাক।
নিজের ভোটার আইডি কার্ড নিজে দেখার নিয়ম
আপনারা যারা ইতিমধ্যেই ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন করার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছেন তাদেরকে এখন অবশ্যই তাদের ভোটার আইডি কার্ড নাম্বার জানতে হবে। পাশাপাশি এটাও জানা উচিত কিভাবে ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন থেকে ডাউনলোড করতে হয়। বিষয়গুলোর সহজ হলেও একটু জটিল প্রক্রিয়া হওয়ার কারণে অনেকেই এই বিষয়গুলো ভয় পান। তাই আপনাদেরকে এই এপিসোডে খুব সহজ ভাবে ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম বলে দেওয়া হবে। যে নিয়ম অনুসরণ করে আপনি অতি অল্প সময়ের মাধ্যমে আপনার ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে পারবেন আপনার হাতে থাকা ওই মোবাইল দিয়েই।
মোবাইলে ভোটার আইডি কার্ড চেক করার জন্য কি কি প্রয়োজন হবে
অনলাইনে মোবাইল দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড চেক করার জন্য আমাদেরকে কিছু জিনিস জানতে হবে। অর্থাৎ আমাদেরকে কিছু জিনিসের তথ্য ভালো করে জানতে হবে। যে সকল জিনিসের তথ্য আমাদেরকে জানতে হবে ভোটার আইডি কার্ড চেক করার জন্য সে সকল জিনিস নিচে উল্লেখ করে দেওয়া হলো। নিম্নোক্ত বিষয়গুলো আপনার কাছে অবশ্যই থাকতে হবে।
১। একটি স্মার্টফোন
২। ইন্টারনেট সংযোগ
৩। সিমে ব্যালেন্স থাকতে হবে
৪। ভোটার স্লিপ থাকতে হবে
৫। জন্ম তারিখ জানতে হবে।
মোবাইল দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড চেক করার উপায়গুলো
মোবাইল দিয়ে আমাদের ভোটার আইডি কার্ড চেক করার জন্য যে সকল জিনিস জানতে হবে কিংবা যে সকল জিনিস আমাদের প্রয়োজন হবে সে সকল জিনিস আমরা উপরে আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি। আপনারা অবশ্যই এই জিনিসগুলো সংগ্রহ করে রাখবেন। এখন জানা যাক মোবাইল দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম। আমরা চাইলে দুইটি উপায় বা দুইটি মাধ্যমে মোবাইল দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে পারি।
আমাদের সঙ্গে গুগোল নিউজের যুক্ত থাকুন –ফলো গুগোল নিউজ
১। প্রথম উপায়ঃ- প্রথম উপায়টি হলো এসএমএস এর মাধ্যমে মোবাইল দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড চেক।
২।দ্বিতীয় উপায়ঃ- দ্বিতীয় উপায়টি হলো অনলাইনে মাধ্যমে ভোটার আইডি কার্ড চেক করা।
কেন আপনার মোবাইল দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড চেক করবেন
ডিজিটাল বাংলাদেশে সব চাইতে সহজে মোবাইল দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড চেক করা যায়। তবে এর আগে আমরা ভোটার আইডি কার্ড চেক করার জন্য আমাদের জাতীয় নির্বাচন অফিসের প্রধান যে ওয়েবসাইট (services.nidw.gov.bd) রয়েছে আমরা সেই ওয়েবসাইট ব্যবহার করতাম। কিন্তু কিছু সমস্যার কারণে নির্বাচন অফিসের সার্ভারটি বন্ধ রয়েছে প্রায় অনেকদিন ধরে।
যার কারণে আমরা নির্বাচন অফিসের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে পারবো না। তাহলে কি আমাদের ভোটার আইডি কার্ড চেক করার অন্য কোন উপায় নেই অনলাইনে? হ্যাঁ, অবশ্যই আছে। অনলাইনে নির্বাচন অফিসের ওয়েবসাইট ছাড়া বিকল্প ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়মও আমরা আপনাদের জানাবো।
এসএমএস এর মাধ্যমে মোবাইল দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড চেক
চলুন এবার তাহলে আমরা দেখি প্রথম উপায়ে এসএমএস এর মাধ্যমে মোবাইল দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম।
মোবাইল দিয়ে এসএমএস এর মাধ্যমে ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম
আপনার ভোটার হওয়ার সকল প্রক্রিয়া শেষ কিন্তু আপনি যদি এখনও আপনার হাতে ভোটার আইডি কার্ড না পেয়ে থাকেন তাহলে আপনি জেনে মোবাইলে এসএমএস এর মাধ্যমে খুব সহজে আপনার ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে পারবেন।
ধাপগুলি হল-
১।ভোটার আইডি কার্ড চেক করার জন্য আপনি আপনার মেসেজ অপশন চলে যাবেন।
২।মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করবেন SC <Space> F <Space> আপনার ভোটার স্লিপের নম্বর টি <Space> D <Space> 8 লিখবেন।
৩। তারপর আপনি পাঠিয়ে দিবেন 105 এই নাম্বারে।
*উদাহরণ হিসেবে আপনি নিচের এসএমএস টি দেখতে পারেন
SC F 12345678 D 8 এটা লিখে পাঠিয়ে দিবেন 105 এই নাম্বারে।
উপরোক্ত নিয়মটি আপনি যদি সঠিকভাবে অ্যাপ্লাই করতে পারেন তাহলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার সহ যাবতীয় সকল তথ্য পেতে এসএমএসের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন।
অনলাইনে মোবাইল দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম
আপনারা যারা মোবাইল ব্যবহার করেন, তারা যদি খুব সহজে প্রক্রিয়া অবলম্বন করে ভোটার আইডি কার্ড আসল না নকল এই বিষয়টা চেক করতে চান, তাহলে তাদের জন্য এই লেখাগুলো লেখা হচ্ছে।
এর জন্য আপনাকে মূলত অনলাইন জিডি নামে একটা অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করতে হবে। এটা আপনি প্লে স্টোরে পেয়ে যাবেন প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন। তবে সম্পূর্ণ প্রসেসটা নিচে স্টেপ বাই স্টেপ দেওয়া হল-
১।আপনার স্মার্ট ফোন থেকে প্লে স্টোরে চলে যান তারপর ‘অনলাইন জিডি’ লিখে সার্চ করুন।
২।এখন Online GD নামে যে এপ্লিকেশনটা প্রথমে শো করতেছে সেটা ইন্সটল করুন।
৩।এপ্লিকেশন টা ওপেন করে ডান পাশের ‘নিবন্ধন’ বাটনে ক্লিক করুন।
৪।এখন প্রথম ঘরে জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার এবং দ্বিতীয় ঘরে সঠিক জন্ম তারিখ দিন।
৫।একদম পরিচয়পত্র যাচাই বাটনে ক্লিক করে আপনার ভোটার আইডি কার্ড চেক করুন।
এভাবেই উপরে উল্লেখিত স্টাফ গুলো ফলো করে আপনি আপনার মোবাইল দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড চেক করে নিতে পারবেন।
অনলাইনে ওয়েবসাইট ব্যবহার করে মোবাইল দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড চেক
শুধুমাত্র নাম ও ঠিকানা সহ ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে চাইলে আপনাকে ব্যবহার করতে হবে ldtax.gov.bd এই ওয়েবসাইটটি। মূলত ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে আপনাকে নাগরিক নিবন্ধনে যেতে হবে। এখন আপনার সঠিক মোবাইল নাম্বার, এন আই ডি নাম্বার এবং সঠিক জন্ম তারিখ দিয়ে OTP ভেরিফিকেশন করতে হবে।
১।সর্বপ্রথম ldtax.gov.bd এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন
মোবাইল নাম্বার, এনআইডি নাম্বার এবং জন্ম তারিখ দিন
আপনার দেওয়া নাম্বারে যাওয়া ওটিপি কোডটি দিয়ে একাউন্ট ভেরিফাই করুন।
২।এখন পুনরায় উল্লেখিত ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে একাউন্টে লগইন করুন এবং ভোটার আইডি কার্ড চেক করুন।
কম বেশি আমরা সকলেই জানি আমরা যখন এই ওয়েবসাইট দিয়ে আগে জাতীয় পরিচয় পত্র চেক করতাম তখন ছবিসহ দেখা যেত। কিন্তু এখন নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে শুধুমাত্র নাম ও ঠিকানা সহ জাতীয় পরিচয়পত্র বা ভোটার আইডি কার্ড চেক করা যাবে এই ওয়েবসাইট দিয়ে।
পুরাতন ও নতুন ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম
আপনার যদি পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে চাইলে nid service ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে একটা এনআইডি অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করে ফেলুন। পরবর্তীতে আপনি যে যেকোনো সময় চাইলে এখানে লগইন করে বিস্তারিত তথ্য দেখতে পাবেন আপনার এনআইডি রিলেটেড।
তবে যারা নতুন ভোটার নিবন্ধন হওয়ার আবেদন করেছেন, কিন্তু এখনো পর্যন্ত আইডি কার্ড নাম্বার হাতে পান নাই। আমি মনে করি, অবশ্যই একটা স্লিপ বা ফরম নাম্বার রয়েছে। তারা চাইলে ওই ফোন নাম্বার দিয়ে উল্লেখিত ওয়েবসাইটে একাউন্ট করতে পারেন।
চাইলে আপনার অ্যাকাউন্ট করা হয়ে গেলে নতুন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। তাছাড়া জাতীয় পরিচয়পত্র যাচাই করার অন্যতম পদ্ধতি হচ্ছে এই ওয়েবসাইটে একটা অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করা এবং সেখান থেকে যাচাই করা।
ভোটার স্লিপ হারিয়ে গেলে কি করনীয়
আমরা ইতিমধ্যেই জেনে গিয়েছি যে ভোটার আইডি কার্ড চেক করার জন্য আমাদেরকে অবশ্যই ভোটার স্লিপ এর প্রয়োজন রয়েছে। অর্থাৎ ভোটার স্লিপের যেই নাম্বার রয়েছে সেই নাম্বারটি আমাদের প্রয়োজন হয় আইডি কার্ড চেক করার জন্য। কিন্তু আপনি যদি ভোটার স্লিপ হারিয়ে ফেলেন তাহলে কি করবেন? আপনি আপনার এলাকা থেকে অর্থাৎ আপনি যেই এলাকা থেকে ভোটার হয়েছেন সেই এলাকার কাউন্সিলর এর কাছে যাবেন। সেখান থেকে আপনি ভোটার লিস্ট সংগ্রহ করতে পারবেন। সংগ্রহ করে আপনি আপনার সেই নাম্বারটি পেতে পারেন। উক্ত নাম্বারটির মাধ্যমে আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ড সংগ্রহ করতে পারবেন।
অনলাইন থেকে কিভাবে আপনার ভোটার আইডি কার্ড সংগ্রহ করবেন
ভোটার প্রক্রিয়া শেষ করার পর আমরা সাথে সাথেই আমাদের ভোটার আইডি কার্ড টি হাতে পাই না। কিন্তু আপনি চাইলে আপনার ভোটার আইডি কার্ডের অনলাইন কপি অনলাইন থেকেই সংগ্রহ করতে পারেন। অনলাইন থেকে ভোটার আইডি কার্ডের কপি সংগ্রহ করার জন্য আপনি নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে ঘুরে আসতে পারেন। নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে খুব সহজেই আপনি কিছু তথ্য দেওয়ার মাধ্যমে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন।
ভোটার আইডি কার্ড নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্ন ও উত্তর
১।ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে কি কি লাগে?
উত্তরঃভোটার আইডি কার্ড চেক করার জন্য মূলত দুটি জিনিসের বিশেষত প্রয়োজন ১. আপনার ফরম নাম্বার বা এন আইডি নাম্বার ২. সঠিক জন্ম তারিখ। তবে এগুলো ছাড়াও চেক করার জন্য আপনার স্মার্টফোন বা ইন্টারনেট কানেকশন তো রয়েছেই।
২।ভোটার আইডি কার্ড করার প্রয়োজনীয়তা কি?
উত্তরঃভোটার আইডি কার্ড চেক করার অনেক প্রয়োজনীয়তা রয়েছে যেমন কোম্পানিতে এমপ্লয়ি নিয়োগ দেওয়ার ক্ষেত্রে বা অপরিচিত লোকদের বাসা ভাড়া দেওয়া ইত্যাদি ক্ষেত্রে।
৩।ভোটার আইডি কার্ড কি অনলাইনে চেক করা যায়?
উত্তরঃহ্যাঁ অবশ্যই, আপনি নির্দিষ্ট একটা ওয়েবসাইট (বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন) থেকে নির্দিষ্ট প্রসেসে অবলম্বন করে কিছু ডকুমেন্টস সাবমিট করার মাধ্যমে আইডি কার্ড অনলাইন চেক করতে পারবেন।
৪।বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ওয়েবসাইটে একাউন্ট করার সুবিধা কি?
উত্তরঃআপনি যখন আপনার ভোটার আইডি কার্ড কিংবা স্লিপ নাম্বার ইত্যাদি দিয়ে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ওয়েবসাইটে একটা অ্যাকাউন্ট করে ফেলবেন তখন সেখানে বিভিন্ন সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন যেমন এন আইডি কার্ড ডাউনলোড, হারিয়ে গেলে পুনরায় উত্তোলনের আবেদন, সংশোধনসহ আরো যাবতীয় বিষয়।
৫।ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে কি কোন প্রকার ফি এর প্রয়োজন আছে?
উত্তরঃ ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে কোন প্রকার ফি প্রযোজ্য হবে না। এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।
৬।শুধুমাত্র নাম দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড চেক করা যাবে?
উত্তরঃ শুধুমাত্র নাম দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড চেক করা সম্ভব নয়। ভোটার আইডি কার্ড চেক করার ক্ষেত্রে নামের প্রয়োজন হয় না। ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বারটি অথবা ফরম নাম্বারটি এবং জন্ম তারিখ প্রয়োজন হবে।
৭।বারবার ভুল তথ্য দেওয়ার ফলে এনআইডি অ্যাকাউন্টে লক হয়ে গেলে করনীয় কি?
উত্তরঃ বারবার ভুল তথ্য দেওয়ার ফলে যদি আপনার এনআইডি অ্যাকাউন্ট লক হয়ে যায় তাহলে এটি নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। কিছুদিন পরে অটোমেটিকলি ঠিক হয়ে যাবে। সুতরাং ৭ থেকে ১৫ দিন ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করুন।
শেষকথা
ভোটার আইডি কার্ড চেক অথবা জাতীয় পরিচয় পত্র চেক অথবা এন আইডি কার্ড চেক করার জন্য উপরে দেওয়া পদ্ধতিটিই আপনার জন্য যথেষ্ট হবে। ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে গিয়ে যদি ভোটার আইডি কার্ড যদি অনলাইনে শো না করে তাহলে চিন্তা করবেন না।
অনেক ক্ষেত্রে সরকারি সাইট গুলোতে অনেক বেশি ভিজিটর আসার কারণে সার্ভার ডাউন হয়ে যায়। এক্ষেত্রে একটু পরে আবার চেষ্টা করুন। তবে একটি কথা মনে রাখবেন এনআইডি কার্ড চেক করার ক্ষেত্রে উপরের পদ্ধতি গুলো ফলো করার সময় কোন ভুল তথ্য প্রদান করবেন না।
Post tags-
নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড চেক,নতুন ভোটার আইডি কার্ড চেক,পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড চেক,আইডি কার্ড চেক করুন অনলাইনে,পুরাতন আইডি কার্ড চেক করুন অনলাইনে,ভোটার আইডি কার্ড চেক ২০২২,ভোটার আইডি কার্ড চেক 2023,মোবাইল নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড চেক
আপনার জন্য আরো –
- ইংলিশে স্বাস্থ্যকর খাবার সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন।
- ফ্রিল্যান্সারদের স্বপ্ন পূরণের ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন।
- ব্লগিং,ইউটিউবিং,ফেসবুকিং থেকে ইনকাম সম্পর্কিত ভিডিও পেতে – এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় টেকনোলজি সম্পর্কিত সকল তথ্য পেতে – এখানে ভিজিট করুন।
- ফেসবুকে ব্লগিং, ইউটিউবিং, ফেসবুকিং সম্পর্কিত সকল ভিডিও পেতে –এখানে ভিজিট করুন।
আরও-