আশুরার রোজার ফজিলত সম্পর্কে বর্ণনা

5/5 - (1 vote)

আশুরার রোজার ফজিলত –মুসলমানদের জন্য আশুরা বিশেষ মর্যাদাপূর্ণ ও তাৎপর্যপূর্ণ। মহরমের ১০ টি দিনের মধ্য সর্বোচ্চ সম্মানিত দিন হচ্ছে দশম দিন তথা আশুরার দিন। আশুরার দিনের ইতিহাস সম্পর্কে অনেকেই অনেক বানোয়াট কাহিনী প্রচার করে থাকেন যার সত্যতা কোনো সহিহ হাদিস দ্বারা প্রমাণিত নয়।আশুরার দিনের আসল ইতিহাস জানতে অবশ্যই সহিহ হাদিস অনুসরণ করতে হবে।আশুরার রোজার ফজিলত অনেক। আশুরার রোজার ফজিলত সম্পর্কে সহিহ হাদিসের বর্ণনা অনুযায়ী আশুরার দিন রোজা রাখলে বিগত এক বছরের সকল গুনাহ মাফ হয়ে যায়।

আবু কাতাদাহ রাঃ থেকে বর্ণিত, বিশ্বনবী বলেছেন, “আল্লাহ তায়ালার কাছে আমি আশা পোষণ করি যে, তিনি আশুরার রোজার মাধ্যমে পূর্ববর্তী এক বছরের গুনাহ ক্ষমা করে দেবেন।”(সহিহ মুসলিম হাদিস নম্বর ১১৬২ জামেয়াত, তিরমিজি হাদিস নম্বর ৭৫২)

আজকের ব্লগে আমরা আশুরার রোজার ফজিলত সম্পর্কে বর্ণনা করব। মুসলমানদের জন্য আশুরার দিন বেশি বেশি আমল করার দিন। আশুরার রোজা রাখার ফজিলত সম্পর্কে হাদিসে এসেছে এদিনের রোজা রাখলে পূর্ববর্তী গুনাহ গুলো মাফ হয়ে যায়। আজকের আর্টিকেলের শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ুন এবং আশুরা রোজা রাখার ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। চলুন আর দেরি না করে আশুরার রোজা রাখার ফজিলত সম্পর্কে আলোচনার মূল পর্যায়ে।

আশুরার রোজার ফজিলত কি

আশুরার রোজার ফজিলত সম্পর্কে আমাদের বিশ্বনবী আল্লাহতালার কাছে আশাবাদী ছিলেন যে এই রোজা রাখার পুরস্কার হিসেবে মহান আল্লাহ বিগত এক বছরের গুনাহ গুলো মাফ করে দিবেন।আমাদের প্রিয় নবী কখনোই আশুরার রোজা বাদ দেননি।

উম্মুল মুমিনিন হাফসা রাঃ থেকে বর্ণিত, “বিশ্বনবী কখনো চারটি আমল বাদ দেয়নি। সেগুলো হলো 👉আশুরার রোজা রাখা হজের প্রথম দশকের রোজা রাখা মাসে তিন দিন রোজা রাখা এবং ফজর নামাজের পূর্বে দুই রাকাত নামাজ।”( সুনানে নাসাই ২৪১৬)

হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আছে, নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘রমজান মাসের রোজার পর সর্বোত্তম রোজা মহররম মাসে আশুরার রোজা।’ (সুনানে কুবরা: ৮৪২১০)

হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আছে, নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন আশুরার দিনে রোজা রাখেন এবং অন্যদেরও রোজা রাখার নির্দেশ দেন, তখন সাহাবিরা অবাক হয়ে বলেন, হে আল্লাহর রসুল, বিধর্মীরা তো এই দিনটিকে মহান দিন মনে করে।

এ দিনে তারাও রোজা পালন করে। আমরা যদি এ দিনে রোজা রাখি তাহলে তো এদের সঙ্গে সামঞ্জস্য হবে। তাদের প্রশ্নের জবাবে নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, তারা যেহেতু এদিন একটি রোজা রাখে, আগামী বছর ১০ তারিখের সঙ্গে ৯ তারিখ মিলিয়ে দুই দিন রোজা পালন করবো, ইনশাআল্লাহ। (মুসলিম: ১১৩৪)

আশুরার রোজা রাখার ফজিলত সম্পর্কে হাদিস

মহরমের মাস হচ্ছে আরবি বছরের প্রথম মাস অর্থাৎ হিজরী বছরের প্রথম মাসকেই মহররমের মাস বলা হয়। মহান আল্লাহ তায়ালা হিজরী বর্ষের চারটি মাসকে বেশি সম্মানিত করেছেন তার মধ্যেও মহরম মাস একটি।মহরম মাসের আমল করা কিংবা আশুরার রোজার ফজিলত সম্পর্কে হাদিসে বিশেষভাবে গুরুত্বারোপ হয়েছে।

মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন,”যেদিন থেকে মহান আল্লাহ তায়ালা আসমান ও জমিন সৃষ্টি করেছেন সেদিন থেকে আল্লাহর কাছে গণনা হিসেবে মাস হলো বারোটি। এর মধ্যে চারটি মাস বিশেষভাবে সম্মানিত।” (সূরা তাওবাহ আয়াত ৩৬)

বিভিন্ন হাদিসে আশুরার রোজা ফজিলত সম্পর্কে বর্ণনা করা হয়েছে।আশুরার রোজার ফজিলত সম্পর্কে হাদিস গুলো দেখে নিন 👇

১) পূর্ববর্তী এক বছরের গুনাহর কাফফারা। আবু কাতাদাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তাআলার কাছে আমি আশা পোষণ করি যে তিনি আশুরার রোজার মাধ্যমে পূর্ববর্তী এক বছরের গুনাহ ক্ষমা করে দেবেন। (সহিহ মুসলিম, হাদিস নম্বর ১১৬২; জামে আত-তিরমিজি, হাদিস নম্বর ৭৫২)

অন্য বর্ণনায় এসেছে, আবু কাতাদাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, আল্লাহর রাসুল (সা.)-কে আশুরার দিনে রোজা রাখা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে জবাবে তিনি বলেন, তা বিগত এক বছরের গুনাহ মোচন করে দেয়। (সহিহ মুসলিম, হাদিস: ২৮০৪)

২) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর বাণী: “আমি আল্লাহর নিকট প্রতিদান প্রত্যাশা করছি আরাফার রোজা বিগত বছর ও আগত বছরের গুনাহ মার্জনা করবে। আরও প্রত্যাশা করছি আশুরার রোজা বিগত বছরের গুনাহ মার্জনা করবে।”[সহিহ মুসলিম (১১৬২)]

৩) ইবনে আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: “ফজিলতপূর্ণ দিন হিসেবে আশুরার রোজা ও এ মাসের রোজা অর্থাৎ রমজানের রোজার ব্যাপারে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে যত বেশি আগ্রহী দেখেছি অন্য রোজার ব্যাপারে তদ্রূপ দেখিনি।”[সহিহ বুখারি (১৮৬৭)]

৪) নবী সাল্লাল্লাহু আলাহি ওয়া সাল্লাম কর্তৃক আশুরার রোজা রাখা ও এ ব্যাপারে সাহাবায়ে কেরামকে উদ্বুদ্ধ করার কারণ হচ্ছে বুখারির বর্ণিত হাদিস (১৮৬৫) ইবনে আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: “নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন মদিনায় এলেন তখন দেখলেন ইহুদিরা আশুরার দিন রোজা রাখে।

তখন তিনি বললেন: কেন তোমরা রোজা রাখ? তারা বলল: এটি উত্তম দিন। এদিনে আল্লাহ বনি ইসরাঈলকে তাদের শত্রুর হাত থেকে মুক্ত করেছেন; তাই মুসা আলাইহিস সালাম এদিনে রোজা রাখতেন। তখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন: তোমাদের চেয়ে আমিমুসার অধিক নিকটবর্তী। ফলে তিনি এ দিন রোজা রাখলেন এবং অন্যদেরকেও রোজা রাখার নির্দেশ দিলেন।”

আশুরার রোজা রাখার নিয়ম

মুসলমানদের জন্য আশুরার রোজা নিঃসন্দেহে ফজিলত পূর্ণ রোজা। আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাঃ বলেন, “আমি রাসুল সাঃ কে ও আশুরায় যেরূপ গুরুত্বের সঙ্গে রোজা রাখতে দেখেছি অন্য সময় তা দেখিনি।”(সহীহ বুখারী ১/২১৮)

আশুরার রোজার ফজিলত পাওয়ার জন্য অবশ্যই আশুরার রোজা সঠিক নিয়মে রাখতে হবে।আশুরার রোজা রাখার নিয়ম সম্পর্কে হাদিসের পরিষ্কারভাবে উল্লেখ করা আছে।আমরা জানি আশুরার রোজা মূলত দশই মহরম তারিখে রাখা হয়। তবে এই ১০ তারিখের রোজার সাথে আরো একটি রোজা মিলিয়ে রাখার ব্যাপারে হাদিসে বলা হয়েছে কেননা এই দিনে ইহুদীরাও রোজা রাখেন।

এ ব্যাপারে বিশ্বনবী বলেন, “তোমরা নিশ্চয়ই আশুরার দিন রোজা রাখবে এবং তাতে ইহুদীদের বিরোধিতা করবে, আশুরার আগে একদিন বা পরে একদিন রোজা রাখো।”(সহীহ ইবনে খুযাইমা হাদিস ২০৯৫)

আরেকটি বর্ণনায় এসেছে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “তোমরা আশুরার দিন রোজা রাখ তবে এই ক্ষেত্রে ইহুদীদের সঙ্গে মিল না হওয়ার জন্য ১০ তারিখের আগের দিন কিংবা পরের দিন আরও একটি রোজা রেখো। “(মুসনাদে আহমদ ২১৫৪)

নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

তোমরা আশুরার দিনে রোজা রাখো, তবে এ ক্ষেত্রে ইহুদিদের সঙ্গে মিল না হওয়ার জন্য ১০ তারিখের আগের দিন অথবা পরের দিন আরও একটি রোজা রেখে নিও। (মুসনাদে আহমদ: ২১৫৪) আব্বাস রাদিয়াল্লাহু থেকে বর্ণিত, বিশ্বনবী যখন আশুরার দিনে রোজা রাখতেন এবং অন্যদেরকে রোজা রাখার জন্য দিতেন তখন সাহাবীরা অবাক হয়ে বললেন আল্লাহর রাসূল বেধর্মীরা এই দিনকে বড়দিন মনে করেন তারাও এই দিনে রোজা পালন করে আমরা যদি এই দিনে রোজা রাখি তাহলে তো ইহুদিদের সঙ্গে মিলিয়ে যাবে তার জবাবে আল্লাহর রাসূল বলেন, তারা যেহেতু এই দিনে রোজা পালন করেন আগত বছর মিলিয়ে দুইদিন রোজা পালন করব ইনশাআল্লাহ।( মুসলিম ১১৩৪)

সুতরাং গুলো পর্যালোচনা করার পর এটি প্রমাণিত যে আশুরার রোজা করতে হবে দুইটি। আশুরার ১০ তারিখ রোজা পালন করার সাথে আশুরার আগের দিন অথবা পরের দিন অর্থাৎ  ৯ তারিখ কিংবা ১১ তারিখও একটি রোজা রাখতে হবে।

আশুরার ফজিলত ও আমল

মুসলমানদের জন্য আশুরার দিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন। এই দিনে মুসলমানদের আমল করার বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। আশুরার রোজা রাখার পাশাপাশি অন্যান্য আমলগুলো করাও উত্তম। আশুরার রোজার ফজিলত সম্পর্কে আমরা ইতিপূর্বেই অনেক হাদিস পর্যালোচনা করে দেখলাম। নিঃসন্দেহে আশুরার রোজা রাখার ফজিলত অনেক তবে তার পাশাপাশি অন্যান্য আমলগুলো করাও জরুরী। চলুন দেখে নেই আশুরার রোজার পাশাপাশি অন্যান্য আমল গুলো:

রোজা রাখা

হযরত আবু কাতাদা রাদিয়াল্লাহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “মহান আল্লাহর কাছে আমি আশা পোষণ করছি যে তিনি আশুরার রোজার মাধ্যমে আগের এক বছরের ক্ষমা করে দিবেন।”(তিরমিজি ৭৫২)

আমাদের সঙ্গে গুগোল নিউজে যুক্ত থাকুন –ফলো গুগোল নিউজ

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “তোমরা আশুরার দিন রোজা রাখ তবে এই ক্ষেত্রে ইহুদীদের সঙ্গে মিল না হওয়ার জন্য ১০ তারিখের আগের দিন কিংবা পরের দিন আরও একটি রোজা রেখো। “(মুসনাদে আহমদ ২১৫৪)

অর্থাৎ পবিত্র আশুরার দিন রোজা রাখার সাথে আগের দিন অথবা পরের দিন মিলিয়ে মোট দুইটি রোজা রাখতে হবে।

দোয়া ও এবাদত করা

আশুরার দিন রোজা রাখার পাশাপাশি আল্লাহ তায়ালার কাছে বেশি বেশি দোয়া চাইতে হবে। এই আশুরার দিনে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায়ের অন্যান্য নফল নামাজ আদায় করা উত্তম। বেশি বেশি কোরআন তেলোয়াত করতে হবে। নিজের জন্য এবং অন্যান্য সকল মুসলমানের জন্য আল্লাহর দরবারে দোয়া এবং কল্যাণ কামনা করা উচিত।

তওবা ও ইস্তিকাফার করা

আশুরার দিন কি আল্লাহর দরবারে তওবা ও ইস্তিকাফার করতে হবে পূর্বের গুনা গুলো মাফ করে দেওয়ার জন্য। কেননা আশুরার দিন গুনাহ মাফের দিন এই দিন আল্লাহ তায়ালা বান্দার তওবা কবুল করবেন। এছাড়াও আশুরার দিনে বেশি বেশি তওবা ও ইস্তেগফার করলে আল্লাহ অদৃশ্য রহমত বান্দার উপর নাযিল করবেন ইনশাল্লাহ।

শোক পালন করা

আশুরার দিনে শহীদদের স্মরণ করা এবং হযরত ইমাম হোসাইন রাঃ শাহাদাত বরণের ঘটনা মনে করে তাদের ত্যাগ স্বীকারকে গুরুত্ব দেওয়া উচিত।

প্রশ্ন ও উত্তর

আশুরার রোজা কত তারিখে?

আশুরার রোজা হিজরী বর্ষের প্রথম মাস মহরমের ১০ তারিখ রাখা হয়। তবে এই দিনে ইহুদীরাও রোজা রাখেন যার কারণে নবী বলেন আশুরার রোজা রাখো ১০ তারিখ তবে ইহুদীদের সাথে মিলে না যাওয়ার জন্য অবশ্যই ১০ তারিখের আগের দিন অথবা পরের দিন আরো একটি রোজা রাখো। ২০২৪ সালের ৮ জুলাই মহরম মাস শুরু হয় সেই হিসেবে ১৭ জুলাই আশুরার দিন পালিত হয় আশুরার।

আশুরার রোজা কয়টি?

আশুরার রোজা রাখা হয় মহররমের ১০ তারিখ। যেহেতু এই দিনে ইহুদিরা বড়দিন পালন করেন এবং তারাও রোজা রাখেন তাই মুসলমানদের জন্য আশুরার রোজা রাখতে হবে দুইটি অর্থাৎ ১০ তারিখে রোজা রাখার সাথে আগের দিন অথবা পরের দিন আরো একটি রোজা মিলিয়ে রাখতে হবে। তাই আশুরার রোজা রাখতে হবে দুইটি।

আশুরার রোজার ফজিলত কি?

আশুরার রোজা রাখলে বিগত বছরের গুনাহ মাফ হয়। এ বিষয়ে আমাদের প্রিয় নবী বলেন, “আমি আল্লাহ তায়ালার নিকট প্রতিদান প্রত্যাশা করছি রোজা বিগত বছর ও আগত বছরের গুনাহ মার্জনা করবে। আমি আরো প্রত্যাশা করছি রোজা বিগত বছরের গুনা মার্জনা করবে।” (সহিঃ মুসলিম ১১৬২)

শেষ কথা –

আশুরার দিন মুসলমানদের জন্য খুবই মর্যাদা পূর্ণ একটি দিন। আশুরার রোজার ফজিলত সম্পর্কে আজকের ব্লগে বর্ণনা করা হলো। আশা করি আশুরার রোজার ফজিলত সম্পর্কে আপনাদের অজানা বিষয়গুলো জানতে পারলেন। আশুরার রোজার ফজিলত সম্পর্কে কারো কোন জিজ্ঞাসা থাকলে অবশ্যই আমাদের কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। এছাড়াও আপনাদের যে কোন মূল্যবান মতামত আমাদের জানাতে পারেন। আশুরার রোজার ফজিলত সম্পর্কে আমাদের আজকের ব্লগের আলোচনা এপর্যন্তই।

👉🙏লেখার মধ্যে ভাষা জনিত কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

✅আজ এ পর্যন্তই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন 🤔

প্রয়োজনীয় আরো পোস্ট সমূহ:-

জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত মহিলা সাহাবীদের নাম জেনে নিন

মহিলাদের নামাজ পড়ার নিয়ম সমূহ  সম্পর্কে জেনে নিন

তারাবির নামাজের দোয়া বাংলা উচ্চারণসহ

এশার নামাজ মোট কয় রাকাত ও কি কি? পড়ার নিয়ম এবং দোয়া

↘️ আমার আরো ওয়েবসাইট সমূহ👇

↘️ আমার ভিডিওগুলো পাবেন যে সকল মাধ্যমে 👇

➡️YouTube চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️Facebook পেজ ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️Instagram চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️WhatsApp চ্যানেল ফলো করে রাখুন – এখানে ক্লিক করুন

➡️Treads চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️TikTok চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন

➡️Telegram চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন

➡️IMO চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ। আমি মো: সানাউল বারী পেশায় একজন ব্লগার এবং ইউটিউব ও ফেসবুক কন্টেন্ট ক্রিয়েটর।

Leave a Comment