মেট্রোরেল-ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন পূরণের আরেকটি নাম মেট্রোরেল।ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে এই মেট্রোরেলকে আরেকটি বাংলাদেশের মাইলফলক বলা যেতে পারে।মেট্রোরেল বর্তমানে বাংলাদেশের চালু হলেও এখনও পর্যন্ত কিন্তু আমরা অনেকেই এই মেট্রোরেল সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য গুলি জানিনা
এ জন্য আজকের এই পোস্ট এ জানাবো মেট্রোরেল প্রকল্প সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা এবং মেট্রোরেল সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান। এছাড়াও মেট্রোরেলের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি এবং মেট্রোরেলের ভাড়া সম্পর্কিত সকল তথ্য আজকের এই পোস্টে মেট্রোরেল সম্পর্কে আপনারা জানতে পারবেন।
মেট্রোরেল কি
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় নির্মাণাধীন শহরভিত্তিক রেল ব্যবস্থা হচ্ছে ঢাকামেট্রো আনুষ্ঠানিকভাবে মাসব্যাপী বা সংক্ষেপে এমআরপি নামেও পরিচিত।সর্বপ্রথম 2013 সালে অতি জনবহুল ঢাকা মহানগর ক্রমবর্ধমান যানজটের সমস্যা থেকে নিরসনের লক্ষ্যে কৌশলগতভাবে পরিবহন পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয় এই মেট্রোরেলের।
2016 সাল থেকে প্রণীত সংশোধিত কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনা অনুসারে ঢাকায় তিনটি মেট্রোরেল থেকে পাঁচটি রেললাইন সম্প্রচার করা হয়।
এরপরে 2016 সালের 26 শে জুন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এমআরপি লাইনের নির্মাণ কাজ অর্থাৎ এই মেট্রোরেলের নির্মাণ কাজ শুরু হয়।
বলে রাখা ভালো যে, জাইকা ও ডিএমটিসিএল 2030 সাল নাগাদ 128 কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের মোট ছয়টি মেট্রো লাইন নির্মাণের পরিকল্পনা করেছে।এই ছয় লাইন মিলিতভাবে প্রতিদিন 48 থেকে 50 লাখ যাত্রী পরিবহন করতে সক্ষম হবে।
অর্থাৎ মেট্রোরেল হচ্ছে এমন একটি যানবাহন যে যানবাহনের মাধ্যমে খুব সহজেই যাত্রী অর্থাৎ যানজট নিরসন হতে পারে একটি শহর একটি বিভাগ এবং একটি দেশ।
মেট্রোরেল উদ্বোধন
বাংলাদেশের সর্বপ্রথম এমআরটি লাইন 6 এর দিয়াবাড়ি থেকে আগারগাঁও অংশটুকু বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা 2022 সালের 28 এ ডিসেম্বর ঢাকা মেট্রোরেল চালুর উদ্বোধন করেন।
এবং সাধারণ যাত্রীদের জন্য 29 শে ডিসেম্বর থেকে এই এমআরটি লাইন 6 টি দিয়াবাড়ি থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত উন্মুক্ত করে দেয়া হয়।
মেট্রোরেল সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান
মেট্রোরেল প্রকল্প বর্ণনা
১৫ অক্টোবর, 2019-এ, এমআরটি-1 লাইনের নির্মাণ প্রকল্প অনুমোদিত হয়েছিল। এমআরটি-১ প্রকল্পের আওতায় বিমানবন্দর থেকে কমলাপুর এবং নবুনবাজার থেকে পূর্বাচল পর্যন্ত মোট ৩১ দশমিক ২৪ কিলোমিটার মেট্রোরেল নির্মাণ করা হবে। এ প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৫২ হাজার ৫৬১ কোটি টাকা। এর মধ্যে জাপান সরকার দেবে ৩৯ হাজার ৪৫০ কোটি টাকা, বাকি ১৩ হাজার ১১১ কোটি টাকা আসবে সরকারি তহবিল থেকে।
এমআরটি-১ প্রকল্পটি সাবওয়েতে বিমানবন্দর থেকে কমলাপুর পর্যন্ত 16.21 কিলোমিটার এবং কুড়িল থেকে পূর্বাচল ডিপো পর্যন্ত 11.36 কিলোমিটার হবে। নতুন বাজার থেকে কুড়িল পর্যন্ত ৩১ দশমিক ২৪ কিলোমিটার রেললাইন নির্মাণ করা হবে এবং ৩ দশমিক ৬৫ কিলোমিটার ভূগর্ভস্থ ট্রানজিশন লাইন নির্মাণ করা হবে।
এই মেট্রো রেলের 12টি স্টেশন থাকবে মাটির নিচে এবং 7টি ফ্লাইওভারের উপর থাকবে। [১১] এমআরটি লাইন-১ হবে দেশের প্রথম ভূগর্ভস্থ মেট্রো রেল।
প্রথম পর্যায়ে নির্মাণের জন্য MRT-6 নামে একটি 20.10 কিলোমিটার দীর্ঘ পথ নির্ধারণ করা হয়েছে। এ প্রকল্পে মোট ব্যয় হয়েছে ২১ হাজার ৯৮৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। এর মধ্যে জাইকা প্রকল্প সহায়তা হিসেবে ১৬ হাজার ৫৯৪ কোটি ৪৮ লাখ টাকা দেবে। প্রকল্প পরিকল্পনা অনুযায়ী উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত মেট্রোরেল চালু হলে উভয় দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০ হাজার যাত্রী পরিবহন করা সম্ভব হবে।
MRT-6-এর চূড়ান্ত রুট অ্যালাইনমেন্ট হল- উত্তরা ফেজ III-পল্লবী-রোকেয়া সারণীর পশ্চিম দিকে (চন্দ্রিমা উদ্যান-সংসদ ভবন) খামারবাড়ি হয়ে ফার্মগেট-সোনারগাঁও হোটেল-শাহবাগ-টিএসসি-ডোয়েল চত্বর-তোপখানা রোড হয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক।
আমাদের সঙ্গে গুগোল নিউজের যুক্ত থাকুন –ফলো গুগোল নিউজ
এই রুটের ১৬টি স্টেশন হলো উত্তরা উত্তর, উত্তরা সেন্টার, উত্তরা দক্ষিণ, পল্লবী, মিরপুর ১১, মিরপুর ১০, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, আগারগাঁও, বিজয় সরণি, ফার্মগেট, কারওয়ান বাজার, শাহবাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, সচিবালয়, মতিঝিল ও কমলাপুর। ট্রেন চালানোর জন্য প্রতি ঘণ্টায় ১৩.৪৭ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ লাগবে যা জাতীয় গ্রিড থেকে নেওয়া হবে। এ জন্য উত্তরা, পল্লবী, তালতলা, সোনারগাঁ ও বাংলা একাডেমি এলাকায় পাঁচটি বিদ্যুৎ সাবস্টেশন থাকবে।
26 জুন, 2016-এ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিকভাবে MRT-6 প্রকল্পের নির্মাণের উদ্বোধন করেন। এর মধ্য দিয়ে ঢাকা মেট্রোর নির্মাণ কাজ শুরু হয়। MRT-6 স্টেশন এবং রানওয়ে নির্মাণ আনুষ্ঠানিকভাবে 2 আগস্ট, 2017 তারিখে শুরু হয়। এই দিনে, উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত 12 কিলোমিটার রানওয়ে এবং স্টেশন নির্মাণ শুরু হয়।
25 ফেব্রুয়ারি 2019, আগারগাঁও থেকে স্টেশন এবং রানওয়ের মতিঝিল অংশের নির্মাণ শুরু হয়। [১৬] প্রকল্পের উদ্বোধনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছিল ১৬ ডিসেম্বর ২০২১, যা পূরণ করা যায়নি।
অবশেষে, MRT-6 লাইনের প্রথম ধাপের দিয়াবাড়ি থেকে আগারগাঁও অংশটি 28 ডিসেম্বর 2022 তারিখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক জনসাধারণের যান চলাচলের জন্য উদ্বোধন করা হয় এবং তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম যাত্রা সম্পাদন করেন। এটি বাংলাদেশের প্রথম মেট্রোরেল, যা 29 2022 তারিখে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়।
মেট্রোরেলের যাত্রা পথের মানচিত্র
মেট্রোরেলের যাত্রাপথ গুলোর সর্বশেষ মানচিত্র যে আকারে আপডেট করা হয়েছে তার ডেট হচ্ছে মার্চ মাসের 2020 সাল অনুযায়ী।
মেট্রোরেলের কিছু চিত্রশালা
মেট্রোরেলের কাজ চলার সময় যেসকল চিত্রশালা আমরা উপভোগ করেছিলাম। সে সকল চিত্রশালা ছবি আকারে আপনাদেরকে দেওয়া হলো আপনারা অনেক ধারণা পাবেন এই ছবিগুলি থেকে।
মেট্রোরেলের সংক্ষিপ্ত বিবরণ
নীচে আমি ঢাকা মেট্রোরেল সম্পর্কিত সংক্ষিপ্ত কিছু বিবরণ দিয়ে দিচ্ছি যা থেকে আপনারা মেট্রোরেল সম্পর্কে আরো অনেক কিছু জানতে পারবেন
সংক্ষিপ্ত বিবরণ
অবস্থান :ঢাকা, বাংলাদেশ
পরিবহনের ধরন : দ্রুতগামী গণপরিবহন ব্যবস্থা
লাইনের (চক্রপথের) :১ (নির্মাণাধীন)
সংখ্যা :৫ (পরিকল্পিত)
বিরতিস্থলের (স্টেশন) : ১৬ (নির্মাণাধীন)
সংখ্যা : ৮৮ (পরিকল্পিত)
দৈনিক যাত্রীসংখ্যা :৬০,০০০ (প্রতি ঘণ্টায়)[১] (এমআরটি লাইন ৬)
প্রধান কার্যালয় :ঢাকা, বাংলাদেশ
ওয়েবসাইট :www.dmtcl.gov.bd
চলাচল
চালুর তারিখ :২৮ ডিসেম্বর,২০২২
পরিচালক সংস্থা :ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড
কারিগরি তথ্য
মোট রেলপথের দৈর্ঘ্য ২০.১ কিমি (নির্মাণাধীন)[২]
১০৮.৬৪১ (পরিকল্পিত)
মেট্রোরেলে ভাড়ার তালিকা ২০২৪
মেট্রোরেলের ভাড়া নিয়ে অনেকের মধ্যেই সংশয় ছিল। এজন্য মেট্রোরেলের ভাড়া একদম ভাবে ফিক্সট করে ফেলেছে ঢাকা যানবাহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ।
যারা মেট্রোরেলের ভাড়া সম্পর্কে জানতে চান বিস্তারিত তারা নিচের এই ভাড়া সম্পর্কিত তালিকাটি দেখুন
- উত্তরা নর্থ স্টেশন দিয়ে বাড়ি থেকে আগারগাঁও স্টেশনে ভাড়া 60 টাকা
- প্রথম স্টেশন উত্তরা নর্থ থেকে পল্লবী ও মিরপুর 11 ইস্টেশনের ভাড়া 30 টাকা
- উত্তরা নর্থ স্টেশন থেকে উত্তরা সেন্টার উত্তরা সাউথ স্টেশনে ভাড়া
- মিরপুর 10 এ কাজীপাড়া স্টেশন এর ভাড়া সর্বমোট 40 টাকা
- শেওড়াপাড়া স্টেশনের ভাড়া মেট্রোরেলের টোটাল 50 টাকা
পল্লবী স্টেশন থেকে মিরপুর 11 মিরপুর 10 কাজীপাড়া স্টেশনে ভাড়া 20 টাকা। পল্লবী থেকে শেরপারা আগারগাও স্টেশনে ভাড়া 30 টাকা। মিরপুর 10 নম্বর থেকে ফার্মগেট 30 টাকা। ভাড়া কাওরানবাজার স্টেশনের ভালো লাগবে 40 টাকা।
মিরপুর 10 স্টেশন থেকে শাহবাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভাড়া 50 টাকা। এবং মিরপুর 10 থেকে সচিবালয় ও মতিঝিলে স্টেশন যেতে 60 টাকা লাগবে। আর কমলাপুর স্টেশন যেতে বাড়তি 10 টাকা অর্থাৎ 70 টাকা ভাড়া দিতে হবে।
মোটকথা মেট্রোরেলের ভ্রমণের সর্বনিম্ন ভাড়া 20 টাকা এবং উত্তরা থেকে মতিঝিল স্টেশন পর্যন্ত ভ্রমণের সর্বোচ্চ ভাড়া 100 টাকা পর্যন্ত এটি জানিয়ে দিয়েছে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের আর মেট্রোরেলের প্রতি কিলোমিটার ভাড়া পাঁচ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
মেট্রো রেলের টিকিট কিভাবে পাওয়া?
[মেট্রো রেলের টিকেট অন্যান্য যানবাহনে টিকিটের মতো নয় এটি একদমই ডিজিটালাইজ 10 বছর মেয়াদী স্থায়ী কার্ড কিনতে হবে আপনাকে 200 টাকা দিয়ে প্রথমেই।
যারা এই কার্ডটি কিনবে তারা স্থায়ীভাবে চলাচল করার জন্য এই কার্ডটি প্রথমে কিনতে হবে এরপর প্রয়োজনমতো আপনি টাকা রিচার্জ করে যাতায়াত করবেন মেট্রোরেলে।
এই 10 বছর মেয়াদী স্থায়ী কার্ড নিবন্ধন করতে বৃহস্পতিবার ডিএমটিসিএল এর ওয়েবসাইটে নিবন্ধন এর লিংক দেওয়া হবে এ দিন থেকে নিবন্ধন করা যাবে। নিবন্ধন করতে নিজের নাম মাতা পিতার নামঃ জাতীয় পরিচয়পত্র পাসপোর্ট নাম্বার মুঠোফোন নাম্বার ইমেইল আইডি লাগবে।
এক যাত্রা কার্ডের জন্য নিবন্ধন প্রয়োজন হবে না অর্থাৎ আপনি যদি শুধুমাত্র একবারই স্টেশন থেকে কোথাও যান সে ক্ষেত্রে কিন্তু কার্ডের প্রয়োজন হবে না আপনি স্টেশন থেকে কাঠ কিনে যাত্রা করতে পারবেন।
স্টেশনের টিকেট অফিস মেশিন টি ও এম থেকে বিক্রয়কর্মী সহায়তায় খাট কেনা যাবে এছাড়া ভেন্ডিং মেশিন থেকে যাত্রীরা নিজেরাই স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে কার্ড সংগ্রহ করতে পারবে।
অর্থাৎ মেট্রোরেলের আপনি টিকেট কিনতে হলে প্রথম একটি স্থায়ী কার্ড কিনতে হবে। আর এই স্থায়ী কার্ডটি আপনি মেট্রোরেলের ওয়েবসাইট থেকে নিতে পারবেন।
শেষকথা- মেট্রোরেল সম্পর্কিত উপরে যতগুলি তথ্য প্রদান করা হলো সব তথ্য গুলি বর্তমানে আপডেট রয়েছে সময়ের পরিবর্তনে যেকোনো সময় এই তথ্যগুলো পরিবর্তন এবং পরিবর্তন হতে পারে।
👉🙏লেখার মধ্যে ভাষা জনিত কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
✅আজ এ পর্যন্তই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন 🤔
প্রয়োজনীয় আরো পোস্ট সমূহ:-
প্রধানমন্ত্রীর মোবাইল নাম্বার জেনে নিন-২০২ পূবালী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড সম্পর্কে বিস্তারিত
↘️ আমার আরো ওয়েবসাইট সমূহ👇
- ইংলিশের স্বাস্থ্যকর খাবার সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন।
- ফ্রিল্যান্সারদের স্বপ্ন পূরণের ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় টেকনোলজি সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন।
- ফেসবুকে ব্লগিং, ইউটিউবিং, ফেসবুকিং সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে –এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় অনলাইন থেকে টাকা আয় করা সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন
↘️ আমার ভিডিওগুলো পাবেন যে সকল মাধ্যমে 👇
➡️YouTube চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️Facebook পেজ ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️Instagram চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️WhatsApp চ্যানেল ফলো করে রাখুন – এখানে ক্লিক করুন।
➡️Treads চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️TikTok চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন।
➡️Telegram চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন।