ডিজিটাল যুগে সবচেয়ে আলোচিত এবং গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র হচ্ছে কম্পিউটার।আমাদের বিভিন্ন ধরনের কাজের জন্য বিভিন্ন ক্ষমতা ও গুন সম্পন্ন কম্পিউটারের প্রয়োজন হয়। কম্পিউটারের গঠন, কাজের ধরন, ও প্রক্রিয়া ইত্যাদির ভিত্তিতে কম্পিউটারকে তিনভাগে ভাগ করা হয়। যেমন: এনালগ কম্পিউটার, ডিজিটাল কম্পিউটার ও হাইব্রিড কম্পিউটার। তবে, আধুনিক কম্পিউটার বলতে মূলত ডিজিটাল কম্পিউটারকেই বোঝায়। আজকে আমরা আলোচনা করব ডিজিটাল কম্পিউটার কী, এর প্রকারভেদ, বৈশিষ্ট্য, এবং ব্যবহার নিয়ে।
ডিজিটাল কম্পিউটার কি?
যে কম্পিউটার বাইনারি পদ্ধতিতে ০ ও ১ নিয়ে কাজ সম্পন্ন করে তাকে ডিজিটাল কম্পিউটার বলে। এটি সব ধরনের ডাটা বাইনারি ০ ও ১ এর মাধ্যমে ইনপুট হিসেবে গ্রহণ করে। একটি ডিজিটাল কম্পিউটারে প্রধানত তিনটি অংশ থাকে। ইনপুট, প্রসেসিং ও আউটপুট।ডিজিটাল কম্পিউটার হল এমন কম্পিউটার সিস্টেম যা বাইনারি নম্বর সিস্টেম ব্যবহার করে গণনামূলক কাজ সম্পাদান করে।
ডিজিটাল কম্পিউটারের তিনটি প্রধান উপাদান হল ইনপুট, প্রসেসিং এবং আউটপুট। ১৯৪০ এর দশকের শেষের দিকে সংখ্যাসূচক গণনার জন্য প্রথম ডিজিটাল কম্পিউটার ডিজাইন করা হয়েছিল। প্রথম ডিজিটাল কম্পিউটারটি ছিল ‘‘ইলেকট্রনিক নিউমেরিক্যাল ইন্টিগ্রেটর অ্যান্ড কম্পিউটার” বা (ENIAC)।
ডিজিটাল কম্পিউটারগুলো দ্রুততর, ও উচ্চ নির্ভুলতার জন্য অধিক বিখ্যাত। এটি এনালগ কম্পিউটারগুলোর তুলনায় প্রচুর ডেটা স্টোরেজ প্রদান করে থাকে। এগুলো অত্যন্ত উচ্চ গতিসম্পন্ন ডিভাইস যার মাধ্যমে কিছু ইনপুট প্রদান করার সেকেন্ডের ভগ্নাংশের মধ্যে ব্যবহারকারী আউটপুট পেয়ে যায়। ডিজিটাল ডিভাইস বা কম্পিউটারের কিছু উদাহরণ হল ব্যক্তিগত কম্পিউটার, ডেস্কটপ, ল্যাপটপ, স্মার্টফোন এবং মোবাইল।
ডিজিটাল কম্পিউটার এর উদাহরণ
ডেক্সটপ, ল্যাপটপ, স্মার্টফোন, ডিজিটাল ক্যামেরা, ডিজিটাল ঘড়ি, ক্যালকুলেটর ইত্যাদির ডিভাইস ডিজিটাল কম্পিউটারের উদাহরণ।এরা প্রত্যেকেই বাইনারি সিস্টেমে ইনপুট গ্রহণ করে আমাদেরকে আউটপুট দেয়।
ডিজিটাল কম্পিউটার এর জনক কে?
জন ভন নিউম্যান একজন হাঙ্গেরীয় বংশদূত ও মার্কিন গণিতবিদ ছিলেন। তাকে ডিজিটাল কম্পিউটারের জনক বলা হয়। জন ভন নিউম্যান কোয়ান্টাম বলবিদ্যায় অপারেটর তত্ত্ব ব্যবহারের অগ্রদূত সেটতত্ত্ব জ্যামিতি, অর্থনীতি, প্রবাহী গতিবিদ্যা, যোগাশ্রয়ী প্রোগ্রামিং, কম্পিউটার বিজ্ঞান,পরিসংখ্যান সহ আরো অনেক ক্ষেত্রে অসামান্য অবদান রেখেছেন।তার এই অসামান্য অবদানের জন্য আধুনিক কম্পিউটারের মূল স্থাপত্যকে তাঁর নাম অনুসারে ভন নিউম্যান স্থাপত্য বলা হয়ে থাকে।
ডিজিটাল কম্পিউটারের প্রকারভেদ
আকার, আকৃতি, মেমোরি ও কার্যক্ষমতার ওপর ভিত্তিতে ডিজিটাল কম্পিউটারগুলোকে প্রধানত চারটি বিভাগে শ্রেণীবদ্ধ করা যেতে পারে। যেমন:
১. সুপার কম্পিউটার
২. মেইনফ্রেম কম্পিউটার
৩. মিনি কম্পিউটার
৪. মাইক্রো কম্পিউটার
ডিজিটাল কম্পিউটারগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত-
১. সুপার কম্পিউটার
সুপার কম্পিউটার গুলো হাজার হাজার প্রসেসরের সমন্বয়ে গঠিত যা একই সাথে অনেকগুলো প্রক্রিয়া চালানোর ক্ষমতা রাখে। এই ধরনের প্রসেসর প্রতি সেকেন্ডে বিলিয়ন এবং ট্রিলিয়ন নির্দেশনা চালাতে পারে। সুপার কম্পিউটারগুলো বেশিরভাগই বৈজ্ঞানিক গবেষণা এবং প্রকৌশল ক্ষেত্রগুলোতে স্থাপন করা হয় কারণ এসব স্থানে প্রচুর পরিমাণে ডেটাবেস রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজন হয়। কিন্তু বর্তমানে মহাকাশ, পেট্রোলিয়াম এবং অটোমোবাইল শিল্পেও এটি অত্যাধিক ব্যবহার হচ্ছে।
এছাড়াও আবহাওয়ার পূর্বাভাস, পারমাণবিক শক্তি গবেষণা, পদার্থবিদ্যা এবং রসায়নের পাশাপাশি অত্যন্ত জটিল অ্যানিমেটেড গ্রাফিক্সের জন্য ব্যবহার করা হয়। বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত সুপার কম্পিউটারের উদাহরণ হল তিয়ানহি-২ (Tianhe-2), যা চীনের গুয়াংজুতে ন্যাশনাল সুপার কম্পিউটার সেন্টারে অবস্থিত। জাতীয় পারমাণবিক নিরাপত্তা প্রশাসন, নাসা, স্পেস এক্স, ইসরোর ইত্যাদির মত বিখ্যাত সংস্থা সুপার কম্পিউটার ব্যবহার করে।
সুপার কম্পিউটারের উদাহরণ-
- Tianhe-2
- Titan
- IBM Sequoia
- Tianhe-I
- Jaguar
- IBM Roadrunner
- NEBULAE
- CYBER-205
- CRAY-1
- SUPER-SX11
২. মেইনফ্রেম কম্পিউটার
মেইনফ্রেম কম্পিউটার হল একটি বড় কেন্দ্রীয় মেশিনের মতো যাতে বিশাল স্টোরেজ স্পেস, এবং একাধিক হাই-গ্রেড প্রসেসর থাকে। সাধারণ কম্পিউটারের তুলনায় এটিতে উচ্চ প্রসেসিং ক্ষমতা রয়েছে। তাই, বড় বড় সংস্থা, বৈজ্ঞানিক গবেষণা, পরিসংখ্যান এবং আদমশুমারির মত সংস্থাগুলো ডাটা স্টোরেজ ও প্রসেসিংয়ের জন্য মেইনফ্রেম কম্পিউটার ব্যবহার করে। এসকল কম্পিউটারগুলো অতি উচ্চ গতিতে একযোগে একাধিক জটিল প্রোগ্রাম চালাতে সক্ষম।
তবে এটি সুপার কম্পিউটারের তুলনায় কিছুটা কম ক্ষমতা সম্পন্ন। ১৯৩০-এর দশকের শুরুতে সর্বপ্রথম মেইনফ্রেম কম্পিউটারগুলো চালু করা হয়েছিল। ব্যতিক্রমী ডেটা পরিচালনার ক্ষমতা এবং নির্ভরযোগ্যতার জন্য এটি অধিক পরিচিত ছিল।প্রথম মেইনফ্রেম কম্পিউটার ছিল হার্ভার্ড মার্ক -১।
মেইনফ্রেম কম্পিউটারের উদাহরণ-
- IBM-4300
- CYBER-170
- IBM-4342
৩. মিনি কম্পিউটার
এই কম্পিউটারের আকার ছোট বিধায় একে মিনি কম্পিউটার নামকরণ করা হয়। এটিকে মিনিফ্রেম কম্পিউটারও বলা হয়। মিনি কম্পিউটারে একাধিক ইনপুট আউটপুট ডিভাইস থাকে এবং টার্মিনালের মাধ্যমে শতাধিক ব্যবহারকারী কাজ করতে পারে। মিনি কম্পিউটারগুলো মাল্টি প্রসেসিংয়ের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয়। তবে, এটির কার্যক্ষমতা মাইক্রো কম্পিউটারের চেয়ে বেশি। বিভিন্ন প্রযুক্তিগত গবেষণা, বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণে, শিল্পপ্রতিষ্ঠান, এবং ব্যাংকিং কার্যক্রমে মিনি কম্পিউটার ব্যবহৃতত হয়।
মিনি কম্পিউটারের কিছু উদাহরণ-
- IBM S/34
- IBM S/36
- PDPII
৪. মাইক্রো কম্পিউটার
কম্পিউটার পরিবারের সবচেয়ে ছোট ও ক্ষুদ্রাকৃতির কম্পিউটার হল মাইক্রো কম্পিউটার। মাইক্রো শব্দের অর্থ ক্ষুদ্র। মাইক্রো কম্পিউটার বলতে ক্ষুদ্রাকৃতির কম্পিউটারকে বোঝায়।দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহারযোগ্য ব্যক্তিগত কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ট্যাবলেট এবং মোবাইল ফোন ইত্যাদি মাইক্রো কম্পিউটার। অনেকে একে পার্সোনাল কম্পিউটার বলে থাকে। কারণ এগুলো এক ব্যক্তি ব্যবহার করে।
এই ধরনের কম্পিউটার একটি প্রধান মাইক্রো-প্রসেসর, প্রধান মেমোরি, সেকেন্ডারি মেমোরি, এবং ইনপুট – আউটপুট নিয়ে গঠিত। এগুলো কম জটিল এবং তুলনামূলকভাবে সস্তা তাই এর ব্যবহার ও জনপ্রিয়তা সবচেয়ে বেশি। এছাড়া মাইক্রো কম্পিউটার সুবিধাজনক কারণ এটি নমনীয়, ও সহজে বহনযোগ্য। যেমন IBM PC, APPLE POWER, HP PC, DELL PC
আমাদের সঙ্গে গুগোল নিউজের যুক্ত থাকুন –ফলো গুগোল নিউজ
ডিজিটাল কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য
১।ডিজিটাল কম্পিউটারের গতি এনালগ কম্পিউটারের চেয়ে বেশি হয়ে থাকে।
২।ডিজিটাল কম্পিউটারের একটি বড় মেমোরি স্লট রয়েছে এবং এটি প্রচুর পরিমাণে ডেটা সংরক্ষণ করতে পারে।
৩।ডিজিটাল কম্পিউটার এনালগ কম্পিউটারের চেয়ে বেশি নির্ভরযোগ্য।
৪।এর কর্মক্ষমতা অনেক বেশি।
৫।এর প্রসেসিং গতি খুব বেশি।
৬।ডিজিটাল কম্পিউটার ভৌত পরিবর্তনের উপর নির্ভর করে না।
৭।এটি উচ্চ নির্ভুলতার সাথে ফলাফল প্রদান করে।
৮।ডিজিটাল কম্পিউটার ব্যবহার করা অত্যন্ত সহজ।
৯।ডিজিটাল কম্পিউটারে অ্যানালগ কম্পিউটারের মতো এত জটিল আর্কিটেকচার নেই।
১০।ডিজিটাল কম্পিউটার কম্পিউটার মনিটর স্ক্রীনে ফলাফল দেখায়।
১১।বিদ্যুৎ খরচ কম।
১২।এতে ফলাফল সংরক্ষণের জন্য একটি শক্তিশালী মেমোরি ইউনিট রয়েছে।
১৩।ইনপুট/আউটপুট ডিভাইস থাকে।
১৪।এটি উচ্চ নির্ভুলতার সাথে পাঠ্য বা ভিজ্যুয়াল আউটপুট তৈরি করে। উদাহরণ: মনিটর এবং প্রিন্টার।
১৫।এটি এনালগ কম্পিউটারের সমস্ত আচরণ অনুকরণ করতে পারে।
১৬।এটি পরিচালনার জন্য যোগ্য কর্মীদের প্রয়োজন নেই।
ডিজিটাল কম্পিউটার ব্যবহারের সুবিধা
১।স্কুল, কলেজ, অফিস, ছোট ও বড় কারখানায় এ ধরনের কম্পিউটার গণনার কাজে ব্যবহার করা হয়।
২।এই কম্পিউটারের স্টোরেজ ক্ষমতা অনেক, ফটো ভিডিও ফাইল ডকুমেন্ট ইত্যাদি ডেটা স্টোর করে রাখা সম্ভব।
৩।এই কম্পিউটারের প্রসেস করার ক্ষমতা অনেক বেশি, খুবই দ্রুত গতিতে গণনা করতে পারে।
৪।বিভিন্ন ধরনের কারখানা ও শিল্পে অটোমেটিক মেশিন চালানোর জন্য ডিজিট্যাল কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়।
৫।ভিডিও এডিটিং, ফটো এডিটিং, গান রেকর্ডিং ইত্যাদি ক্ষেত্রে ডিজিটাল কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়।
৬।digital computer ব্যবহার করা তুলনামূলকভাবে বে সহজ।
ডিজিটাল কম্পিউটার ব্যবহারের অসুবিধা
১।অ্যানালগ কম্পিউটারের থেকে বেশি বৈদ্যুতিক শক্তি খরচ করে ।
২।ডিজিটাল সার্কিট কখনো কখনো বেশ ব্যয়বহুল হয়।
৩।ডিজিটাল কম্পিউটারের সার্কিট গুলো খুব ভঙ্গুর হয় অর্থাৎ সহজেই ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে, এর ফলে ডেটা গুলো হারিয়ে যায় বা পরিবর্তন হতে পারে।
গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্ন ও উত্তরঃ
১।ডিজিটাল কি?
উত্তরঃ০ এবং ১ এর উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে দুই ডিজিটের এক দরনের ডিজিটাল জগত একে ডিজিটাল বলা হয় ।
২।ডিজিটাল কম্পিউটারের চারটি মূল কার্যকারী উপাদান কি কি?
উত্তরঃডিজিটাল কম্পিউটারের চারটি মূল কার্যকারী উপাদান হলোঃ Input-Output Equipment, Main Memory, Control Unit and ALU.
৩।ডিজিটাল কম্পিউটার এর উদাহরণ কি?
উত্তরঃডেক্সটপ, ল্যাপটপ, স্মার্টফোন, ডিজিটাল ক্যামেরা, ডিজিটাল ঘড়ি, ক্যালকুলেটর ইত্যাদির ডিভাইস ডিজিটাল কম্পিউটারের উদাহরণ। এরা প্রত্যেকেই বাইনারি সিস্টেমে ইনপুট গ্রহণ করে আমাদেরকে আউটপুট দেয়।
৪। এনালগ না ডিজিটাল কম্পিউটার কোনটি বেশি নির্ভুল?
উত্তরঃডিজিটাল কম্পিউটারে তাদের এনালগ প্রতিরূপের চেয়ে বেশি নির্ভুলতা রয়েছে কারণ তারা কার্য প্রক্রিয়াকরণের জন্য শারীরিক পরিমাণের উপর নির্ভরশীল নয়।
৫।এনালগ কম্পিউটার কে আবিষ্কার করেন?
উত্তরঃভ্যানেভার বুশ (1890-1974), ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির একজন বৈদ্যুতিক প্রকৌশলী, 1930 এর দশকে প্রথম আধুনিক এনালগ কম্পিউটার হিসাবে বিবেচিত যা তৈরি করেছিলেন।
৬।ডিজিটাল যন্ত্র গুলো কি কি?
উত্তরঃপরিচিত কিছু ডিজিটাল ডিভাইস:· ডেস্কটপ কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ডিজিটাল ক্যামেরা, টেলিভিশন,রেডিও, মোবাইল ফোন,যে কোনো ধরনের ইলেকট্রনিক বুক রিডার, ক্যালকুলেটর,স্টোরেজ ডিভাইস (যেমন- পেনড্রাইভ, মেমোরি কার্ড, সিডি), ইনপুট ডিভাইস (যেমন- কীবোর্ড, মাউস, স্ক্যানার), আউটপুট ডিভাইস (যেমন- প্রিন্টার, স্পিকার)।
শেষকথা
ডিজিটাল কম্পিউটারের গুরুত্ব ও ব্যবহার দিন দিন বেড়েই চলেছে। আজকের পোস্টটিতে আমরা আলোচনা করেছি ডিজিটাল কম্পিউটার কি, ডিজিটাল কম্পিউটারের প্রকারভেদ, ডিজিটাল কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য, ডিজিটাল কম্পিউটার ব্যবহারের সুবিধা ও অসুবিধা সমূহ। আশা করি সম্পূর্ণ পোস্টে আপনার মনোযোগ দিয়ে পড়েছেন ডিজিটাল কম্পিউটার সম্পর্কে একটি পূর্ণাঙ্গ ধারণা পেয়েছেন।পোস্টটি যদি ভালো লাগে অবশ্যই আমাদের সঙ্গে থাকবেন এবং আপনার মতামত জানাবেন।
👉🙏লেখার মধ্যে ভাষা জনিত কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
✅আজ এ পর্যন্তই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন 🤔
প্রয়োজনীয় আরো পোস্ট সমূহ:-
প্রধানমন্ত্রীর মোবাইল নাম্বার জেনে নিন-২০২৪ পূবালী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড সম্পর্কে বিস্তারিত
↘️ আমার আরো ওয়েবসাইট সমূহ👇
- ইংলিশের স্বাস্থ্যকর খাবার সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন।
- ফ্রিল্যান্সারদের স্বপ্ন পূরণের ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় টেকনোলজি সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন।
- ফেসবুকে ব্লগিং, ইউটিউবিং, ফেসবুকিং সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে –এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় অনলাইন থেকে টাকা আয় করা সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন
↘️ আমার ভিডিওগুলো পাবেন যে সকল মাধ্যমে 👇
➡️YouTube চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️Facebook পেজ ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️Instagram চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️WhatsApp চ্যানেল ফলো করে রাখুন – এখানে ক্লিক করুন।
➡️Treads চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️TikTok চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন।
➡️Telegram চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন।