লংকাবাংলা ফাইন্যান্স বাংলাদেশে একটি যৌথ উদ্যোগে গড়ে ওঠা মাল্টি-প্রোডাক্ট ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশন। বাণিজ্যিক ব্যাংক, কর্পোরেট, বিশিষ্ট শিল্পপতি, বিদেশী স্পন্সর এবং সাধারণ মানুষরা রয়েছেন লংকাবাংলার শেয়ার হোল্ডিং এর তালিকায়।
কর্পোরেট, রিটেইল এবং এসএমই ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের পাশাপাশি, লংকাবাংলা হল একমাত্র নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান যারা মাস্টারকার্ড এবং ভিসা ক্রেডিট কার্ড পরিচালনা করে। আজ আপনাদের জানানোর চেষ্টা করব লংকাবাংলা ক্রেডিট কার্ড সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। কিভাবে এই ক্রেডিট কার্ড পেতে পারেন, ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা, ও বিভিন্ন চার্জ সম্পর্কে থাকছে বিস্তারিত আলোচনা।
লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসি এর ইতিহাস
লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসি ১৯৯৭ সালে, বাংলাদেশ ব্যাংক এর ফাইন্যান্সিয়াল ইন্সটিটিউশন অ্যাক্ট-১৯৯৩ এর অধীনে, মাল্টিন্যাশনাল উদ্যোগে, একটি যৌথ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্সটিটিউট হিসেবে যাত্রা শুরু করে। লংকাবাংলা দেশের নেতৃস্থানীয় একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান যা বর্তমানে, গ্রাহকদের বিশেষ কর্পোরেট ফাইন্যান্সিয়াল, রিটেইল ফাইন্যান্সিয়াল, এসএমই ফাইন্যান্সিয়াল, স্টক ব্রোকিং, কর্পোরেট অ্যাডভাইজরি এবং ওয়েলথ ম্যানেজমেন্ট সেবা সাফল্যের সাথে প্রদান করে আসছে।
আমাদের বিস্তৃত সেবা ও পরিসেবার পাশাপাশি আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে একমাত্র আমরাই ক্রেডিট কার্ড (মাস্টারকার্ড, ভিসা) অপারেশনের সাথে বাংলাদেশের অন্যান্য তৃতীয় পক্ষীয় ব্যাংকের কার্ডের প্রসেসিং সার্ভিস প্রদান করে আসছি। এছাড়াও, লংকাবাংলা ২০০৯ সালের নভেম্বর থেকে সরকারী সিকিউরিটিজ এর প্রাথমিক ডিলার এবং ২০০৬ সাল থেকে ডিএসই এবং সিএসই উভয় মার্কেটেই তালিকাভুক্ত হয়েছে।
লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসি ক্রেডিট কার্ড
লংকাবাংলা মাস্টারকার্ড/ভিসা কার্ডের সুবিধাগুলি ধীরে ধীরে প্রসারিত হচ্ছে। সারা দেশে সমস্ত মাস্টারকার্ড এবং ভিসা কার্ডের দোকান এবং এটিএম মেশিনগুলোতে এটি দ্রুত গ্রহণযোগ্যতা পাচ্ছে। আপনি যেকোনো সময় চিন্তামুক্ত লেনদেনের অভিজ্ঞতা পেতে পারেন৷
লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসি ক্রেডিট কার্ডের সাধারণ বৈশিষ্ট্যসমুহ
-সীমা: সর্বোচ্চ পরিমাণ ১০ লাখ টাকা
-অনিরাপদ এবং রিভলভিং ক্রেডিট লাইন
-নগদের নিরাপদ বিকল্প
-ক্রয় এবং নগদ উত্তোলন এর উপর মাসিক বিলিং
-আংশিক অর্থপ্রদানের সুবিধা
-ইন্টারেস্ট মুক্ত: কার্ডের সদস্যরা কোনো ইন্টারেস্ট এর পেমেন্ট এড়াতে সম্পূর্ণ বকেয়া পরিশোধ করতে পারেন
-প্রতি মাসে ন্যূনতম প্রয়োজনীয় পেমেন্ট: ৫% বা ৫০০ টাকা, যেটি বেশি হয়
-ইন্টারেস্টমুক্ত সময়কাল: সর্বনিম্ন ১৫ দিন এবং সর্বোচ্চ ৪৫ দিন
-নগদ উত্তোলন সুবিধা: ক্রেডিট সীমার ৫০%, নগদ অগ্রিমের উপর কোন ইন্টারেস্ট মুক্ত সময়কাল নেই
-ইন্টারেস্ট প্রতিদিন গণনা করা হয়, এবং বিলিং তারিখে মাসিক ভিত্তিতে প্রয়োগ করা হয়।
ক্রেডিট কার্ড এর জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস
১।ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট অথরাইজেশন লেটার/ব্যাঙ্ক ভেরিফিকেশন লেটার
২।ট্রেড লাইসেন্স (নিজ ব্যাবসার ক্ষেত্রে অন্তত দুই বছরের অভিজ্ঞতার প্রমান)
৩।সিআইবি আন্ডারটেকিং ফর্ম
৪।দুই কপি সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজের ছবি
৫।বিজনেস কার্ড, ইমপ্লয়ি আইডি কার্ড
৬।স্যালারি সার্টিফিকেট/পে স্লিপ
৭।ই-টিন, এনআইডি/পাসপোর্টের ফটোকপি
লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসি’র বিভিন্ন ধরণের কার্ড
১।লংকাবাংলা মাস্টারকার্ড
২।টাইটানিয়াম মাস্টারকার্ড
৩। মাস্টারকার্ড গোল্ড
৪।মাস্টারকার্ড ক্লাসিক
৫।ভিসা প্ল্যাটিনাম
৬।ভিসা গোল্ড
৭।ভিসা ক্লাসিক
৮।মাস্টারকার্ড শিখা
৯।মাস্টারকার্ড শিখা গোল্ড
১০।মাস্টারকার্ড শিখা ক্লাসিক
লংকাবাংলার ক্রেডিট কার্ডের বৈশিষ্ট্য ও সুবিধা
১।প্রথম বছর কোনো শর্ত ছাড়াই ফ্রি মেম্বারশিপ সুবিধা।
২।পরবর্তী বছরগুলোয় বার্ষিক ফি ফ্রি পেতে ১৮টি লেনদেন (পস, ই-কমার্স, চেক, বিইএফটিএন) করলেই হবে।
৩।মাস্টারকার্ড টাইটানিয়াম ও ভিসা প্লাটিনাম কার্ডের জন্য বার্ষিক ফি ফ্রি পেতে ১৫টি লেনদেনই যথেষ্ট।
৪।পস ও ই-কর্মাসের মাধ্যমে লেনদেন করলেই প্রতি ৫০ টাকার বিপরীতে ১ রিওয়ার্ড পয়েন্ট পাওয়া যাবে।
৫।এ রিওয়ার্ড পয়েন্ট দিয়ে পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন ধরনের গিফট ভাউচার ও ক্যাশব্যাক সুবিধা পাওয়া যাবে।
৬।মাস্টারকার্ড টাইটানিয়াম ও ভিসা প্লাটিনাম গ্রাহকদের জন্য এয়ারপোর্টে ফ্রি মিট অ্যান্ড গ্রিট ও লাউঞ্জ ব্যবহারের সুবিধা।
৭।সর্বোচ্চ ৪৫ দিন পর্যন্ত সুদবিহীন লেনদেন সুবিধা। ঢাকা ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, এবি ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ব্যাংকসহ এমএফএসের (নগদ, রকেট, উপায়, ওকে ওয়ালেট, এসএসএল কমার্স, এবি ডিরেক্ট, ঢাকা ব্যাংকগো) মাধ্যমে বিল পরিশোধের সুবিধা।
৮। স্বল্প নোটিসে নগদ অর্থের প্রয়োজন হলে বিইএফটিএনের মাধ্যমে কার্ড থেকে অর্থ স্থানান্তরের সুবিধা।
৯।ক্রেডিট শিল্ডের আওতায় বীমা সুবিধা। এক হাজারের বেশি ডিস্কাউন্ট পার্টনার, ৭৫০-এর বেশি ইজিপে পার্টনার সুবিধা।
১০।শপিং ও লাইফস্টাইল, ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স, বিউটি অ্যান্ড হেলথকেয়ার, হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট ইফতার ও সাহরি অফার, সুইটস অ্যান্ড কেক, ই-কমার্স, ই-লার্নিং, ফার্নিচার, ফুটওয়্যার, জুয়েলারিসহ আরো বিভিন্ন সেগমেন্টে রমজান ও ঈদুল ফিতর উপলক্ষে আকর্ষণীয় ক্যাশব্যাক ও ৩৬ মাস পর্যন্ত কিস্তির সুবিধা।
১১।দেশের জনপ্রিয় ব্র্যান্ড-আড়ং, ইয়েলো, লা রিভ, সেইলর, এপেক্স, ট্রান্সকম, সিঙ্গার, ওয়ালটন, এসকোয়্যারের পাশাপাশি ঈদুল ফিতরে বিভিন্ন ই-কমার্স প্লাটফর্ম যেমন দারাজ, পিকাবু থেকে বিশেষ মূল্যছাড়ে এবং বিনাসুদে ইজিপে সুবিধার মাধ্যমে কেনাকাটা সুবিধা পাওয়া যাবে লংকাবাংলার ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে।
গ্রামপর্যায়ে ক্রেডিট কার্ড পৌঁছে দিচ্ছে লংকাবাংলা
একটা সময় পর্যন্ত ক্রেডিট কার্ড শুধু উচ্চবিত্ত শ্রেণির মানুষের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। লংকাবাংলাই সর্বপ্রথম মধ্যবিত্ত শ্রেণির জন্য ক্রেডিট কার্ড নিয়ে আসে। গত কয়েক বছরে এটি নিম্নমধ্যবিত্ত শ্রেণির মধ্যেও ছড়িয়ে দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। এখন গ্রামপর্যায়ে ক্রেডিট কার্ড পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করছে এমন’টি জানা গেছে।
আমাদের আর্থিক ব্যবস্থা ডিজিটাল হচ্ছে। ডিজিটাল লেনদেন দুভাবে ভাগ করা যায়। একটি পেমেন্ট সিস্টেম, অন্যটি ফান্ড ট্রান্সফার। এর মধ্যে ফান্ড ট্রান্সফার ভালোই হচ্ছে। গার্মেন্টস সেক্টর থেকে শুরু করে গ্রামাঞ্চলেও এ লেনদেন শুরু হয়েছে ব্যাপকহারে। মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে লেনদেন দ্রুতই বাড়ছে।
আমাদের সঙ্গে গুগোল নিউজের যুক্ত থাকুন –ফলো গুগোল নিউজ
কাস্টমারদের ন্যানো লোন দেওয়ার জন্য কাজ করছে। কারও পরিবারের কোনো সদস্য অসুস্থ হলে তাকেতাৎক্ষণিকভাবে তার ডাক্তারের খরচ মেটানো, অপারেশন করাতে হলে আমরা সেই সুবিধাও দিয়ে থাকি। বিভিন্ন সেক্টরের লোকজনের সঙ্গে এগ্রিমেন্ট করেছি। যদি কেউ কার্ড দিয়ে তাদের সঙ্গে কোনো লেনদেন করে তাহলে সে ক্ষেত্রে আমরা তাদের পার্সেন্টেজ হারে ডিসকাউন্ট সুবিধা দিয়ে থাকি, শূন্য শতাংশ সুদে। ক্রেডিট কার্ড এমন একটি প্রোডাক্ট, আপনি চাইলে দিন-রাত ২৪ ঘণ্টাই ব্যবহার করতে পারবেন।
কার্ডের নিরাপত্তা প্রসঙ্গে খোরশেদ আলম বলেন, ক্রেডিট কার্ডের ক্ষেত্রে সার্ভার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এ ক্ষেত্রে যে সফটওয়্যারটি ব্যবহার করি সেটার নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য একটি দক্ষ তথ্যপ্রযুক্তি ইউনিট আছে।
লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসি ক্রেডিট কার্ড –এর চার্জসমূহ
লংকাবাংলা ব্যাংকের কার্ডের ধরণ-
- ক্লাসিক মাস্টারকার্ড
- ভিসা কার্ড
- গোল্ড মাস্টারকার্ড
- ভিসা কার্ড টাইটানিয়াম মাস্টারকার্ড
- প্ল্যাটিনাম ভিসা কার্ড।
১।মেম্বারশিপ ফি
ফ্রি (প্রথম বছর) ফ্রি (প্রথম বছর) ফ্রি (প্রথম বছর)
নবায়ন ফি ১০০০ টাকা+ভ্যাট ২০০০ টাকা+ভ্যাট ২৫০০ টাকা+ভ্যাট
২।লেনদেন এর মাধ্যমে রিনিউয়াল ফি মওকুফ ১৮ টি ১৮ টি ১৫ টি
স্পাউস কার্ড ফি ফ্রি ফ্রি ফ্রি
সাপ্লিমেন্টারি কার্ড ফি ফ্রি ফ্রি ফ্রি
৩।কার্ড রিপ্লেসমেন্ট ফি (রিনিউয়াল বাদে) ৫০০ টাকা+ভ্যাট ৫০০ টাকা+ভ্যাট ৫০০ টাকা+ভ্যাট
পিন রিজেনারেশন ফি ১০০ টাকা+ভ্যাট ১০০ টাকা+ভ্যাট ১০০ টাকা+ভ্যাট
প্রয়োজনীয় ন্যূনতম পেমেন্ট মোট বকেয়ার ৫% বা ৫০০ টাকা যেটি বেশি
পেমেন্টের শেষ তারিখ স্টেটমেন্ট অনুযায়ী
ইন্টারেস্ট ফ্রি সময়কাল সর্বোচ্চ ৪৫ দিন – সর্বনিম্ন ১৫ দিন।
৪।ইন্টারেস্ট চার্জ প্রতি মাসে ১.৬৬৬% প্রতি মাসে ১.৬৬৬% প্রতি মাসে ১.৬৬৬%
ক্যাশ অ্যাডভান্স লিমিট লিমিটের ৫০% লিমিটের ৫০% লিমিটের ৫০%
ক্যাশ অ্যাডভান্স চার্জ ২.৫% বা ২৫০ টাকা যেটি বেশি
ক্যাশ অ্যাডভান্স ইন্টারেস্ট প্রতি মাসে ১.৬৬% প্রতি মাসে ১.৬৬% প্রতি মাসে ১.৬৬%
বিকাশ/ যেকোনো মোবাইল ওয়ালেটে টাকা যোগ করার জন্য ফান্ড ট্রান্সফার প্রসেসিং ফি মোট উত্তোলনের পরিমাণের ১.৫%
মানিসেন্ড এনরোলমেন্ট ৩০ টাকা+ভ্যাট ৩০ টাকা+ভ্যাট ৩০ টাকা+ভ্যাট
৫।কার্ড ও চেক বুক ইস্যু ফি ১ম বই থেকে ২০০ টাকা
কার্ড চেক ট্রানজাকশন প্রসেসিং ফি ২.৫% বা ২৫০ টাকা যেটি বেশি
বিইএফটিএন ট্রানজাকশন প্রসেসিং ফি (শুধু মাস্টারকার্ড) ১.৫% বা ২০০ টাকা যেটি বেশি
লেট পেমেন্ট ফি ৩০০ টাকা+ভ্যাট ৫০০ টাকা+ভ্যাট ৫০০ টাকা+ভ্যাট
ওভার লিমিট ফি ৫০০ টাকা+ভ্যাট ৭৫০ টাকা+ভ্যাট
১০০০ টাকা+ভ্যাট
চেক রিটার্ণ ফি ফ্রি ফ্রি ফ্রি
আউটস্ট্যান্ডিং চেক কালেকশন ফি ফ্রি ফ্রি ফ্রি
৬।স্টেটমেন্ট পুনরুদ্ধার ফি স্টেটমেন্ট প্রতি ১০০ টাকা স্টেটমেন্ট প্রতি ১০০ টাকা স্টেটমেন্ট প্রতি ১০০ টাকা
ই-স্টেটমেন্ট ফ্রি ফ্রি ফ্রি
সিআইবি চার্জ ১০০ টাকা+ভ্যাট -১০০ টাকা+ভ্যাট
১০০ টাকা+ভ্যাট
এসএমএস চার্জ ১০০ টাকা+ভ্যাট ১০০ টাকা+ভ্যাট
১০০ টাকা+ভ্যাট ক্রেডিটশিল্ড কভারেজ (ইনস্যুরেন্স প্রিমিয়াম) চার্জ ০.৩৫% টাকা ০.৩৫% টাকা ০.৩৫% টাকা
৭।ক্রেডিটশিল্ড কভারেজ ক্রেডিট সীমা-র ১০০% পর্যন্ত কভারেজ। (স্থায়ী অক্ষমতা (পিটিডি), স্বাভাবিক/দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যু)
৮।ক্রেডিট সীমার ১০০% পর্যন্ত পরিবারের সদস্যদের জন্য আর্থিক সুবিধা (স্বাভাবিক/দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যু)
৯।দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যু হলে ইনস্যুরেন্স নীতির অধীনে অতিরিক্ত কভারেজ (সমর্থনকারী যথাযথ ডকুমেন্ট সাবমিশন এবং ক্রেডিটশিল্ড কভারেজের শর্তাবলী পূরণ করা সাপেক্ষে)
১০।ক্রেডিট শিল্ড কভারেজের অধীনে দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যু সুবিধা ১ লক্ষ টাকা -৩ লক্ষ টাকা -৫ লক্ষ টাকা
লিমিট বৃদ্ধি ফি ২০০ টাকা+ভ্যাট ২০০ টাকা+ভ্যাট
২০০ টাকা+ভ্যাট
স্ট্যান্ডিং ইন্সট্রাকশন সার্ভিস ফ্রি ফ্রি ফ্রি
১১।সেলস স্লিপ পুনরুদ্ধার ফি ১০০ টাকা লিগাল চার্জ প্রচলিত চার্জ প্রচলিত চার্জ প্রচলিত চার্জ
১২।রিওয়ার্ড পয়েন্ট শুধুমাত্র পিওএস এবং ই-কমার্স লেনদেনে প্রতি ৫০ টাকার জন্য ১ (এক) পয়েন্ট (মোবাইল ওয়ালেটে টাকা যোগ করা বাদে)
১৩।রিওয়ার্ড পয়েন্টের বিপরীতে ক্যাশব্যাক সকল ভিসা প্লাটিনাম এবং মাস্টারকার্ড টাইটেনিয়াম কার্ড গ্রাহকদের জন্য।
গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্ন ও উত্তর
১।লংকা বাংলা কি ব্যাংক নাকি প্রতিষ্ঠান?
উত্তরঃলংকা বাংলা কোন ব্যাংক না এটি একটি প্রতিষ্ঠান।
২।লংকা বাংলা কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?
উত্তরঃলংকাবাংলা ফাইন্যান্স বাংলাদেশে একটি যৌথ উদ্যোগে গড়ে ওঠা মাল্টি-প্রোডাক্ট ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশন, যা ১৯৯৭ সালে আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইন ১৯৯৩ এর অধীনে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে লাইসেন্স নিয়ে ব্যবসা শুরু করে।
৩।লংকা বাংলা কি করে
উত্তরঃএখন লঙ্কাবাংলা কর্পোরেট আর্থিক পরিষেবা, খুচরা আর্থিক পরিষেবা, এসএমই আর্থিক পরিষেবা, স্টক ব্রোকিং, কর্পোরেট উপদেষ্টা এবং সম্পদ ব্যবস্থাপনা পরিষেবা সহ সমন্বিত আর্থিক পরিষেবাগুলির দেশের শীর্ষস্থানীয় প্রদানকারী।
৪।লংকা বাংলায় লোন পাবার যোগ্যতা কি?
উত্তর- লোন প্রসেসিং এর সময় প্রধান ঋণগ্রহীতা, সহ-ঋণগ্রহীতা এবং সহ-আবেদনকারীর বয়স হতে হবে ন্যূনতম ২১ বছর
বেতনভুক্ত ব্যক্তির ক্ষেত্রে লোনের মেয়াদকাল শেষে সর্বোচ্চ বয়স হতে হবে ৭০ এবং বাকিদের ক্ষেত্রে ৬৫/৭০।
শেষকথা
আশা করি আজকের পোষ্ট থেকে আপনারা লংকা বাংলা ক্রেডিট কার্ড সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। লংকা বাংলা এমন একটি প্রতিষ্ঠান যা নিম্নবিত্ত মানুষের মধ্যে ক্রেডিট কার্ড বিতরণ করে থাকে। তাছাড়াও লংকা বাংলা বিভিন্ন অফার রয়েছে যা ব্যবহার করে আমরা বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পেয়ে থাকি।
প্রয়োজনীয় আরো পোস্ট সমূহ:-
প্রধানমন্ত্রীর মোবাইল নাম্বার জেনে নিন-২০২৪ পূবালী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড সম্পর্কে বিস্তারিত
↘️ আমার আরো ওয়েবসাইট সমূহ👇
- ইংলিশের স্বাস্থ্যকর খাবার সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন।
- ফ্রিল্যান্সারদের স্বপ্ন পূরণের ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় টেকনোলজি সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন।
- ফেসবুকে ব্লগিং, ইউটিউবিং, ফেসবুকিং সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে –এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় অনলাইন থেকে টাকা আয় করা সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন
↘️ আমার ভিডিওগুলো পাবেন যে সকল মাধ্যমে 👇
➡️YouTube চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️Facebook পেজ ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️Instagram চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️WhatsApp চ্যানেল ফলো করে রাখুন – এখানে ক্লিক করুন।
➡️Treads চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️TikTok চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন।
➡️Telegram চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন।