সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত

4.7/5 - (3 votes)

সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম-সালাতুল হাজত নামাজ পড়ছে একটি নফল নামাজ। এই নামাজের জন্য বিশেষ কোনো নির্ধারিত নেই। যেকোনো সময় সালাতুল হাজতের নামাজ আদায় করা যায়। আমাদের নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবায়ে কেরামে নিয়মিত সালাতুল হাজতের নামাজ আদায় করতেন যখনই প্রয়োজন পড়তো। সালাতুল হাজতের নামাজের নিয়ম বলতে কোন বিশেষ নিয়ম নেই। অন্যান্য নফল নামাজের মতই সালাতুল হাজতের নামাজ দুই রাকাত অথবা চার রাকাত আদায় করা যায়।

নবী করিম (সাঃ) এসময়ে যখনই কোনো প্রয়োজনে আল্লাহ তায়ালার কাছে সাহায্য চাইতেন তখনই তারা সালাতুল হাজতের নামাজ আদায় করতেন। নবীর উম্মতের জন্য সালাতুল হাজতের নামাজের নিয়ম সম্পর্কে বিশেষ কোনো বিধান নেই। বরং আল্লাহ তায়ালার কাছে সাহায্য চেয়ে সালাতুল হাজতের নামাজ যে কোন সময় আদায় করা যাবে।

খোদা ভীরু বান্দা-বান্দীরা আল্লাহ তায়ালার নিকট সাহায্য পাওয়ার আশায় সালাতুল হাজতের নামাজ আদায় করে থাকেন। প্রিয় মুসলমান ভাই ও বোনেরা আপনাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা সালাতুল হাজতের নামাজের নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত চান তাদের জন্য আজকের আর বিকেলে সালাতুল হাজতের নামাজের নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে কথা বলবো। আশা করছি শেষ পর্যন্ত সাথে থাকবেন।

সালাতুল হাজতের নামাজ কি

সালাতুল অর্থ হচ্ছে প্রয়োজন পূরণের নামাজ। সালাতুল হাজতের নামাজ একটি নফল ইবাদত। আল্লাহতালার কাছে সাহায্য প্রার্থনার জন্য এটি একটি উত্তম ইবাদত। সালাতুল হাজতের নামাজের নিয়ম বলতে বিশেষ কিছু নেই। আমাদের প্রিয় রাসুল (সাঃ) ও তার সাহাবারা কোন প্রয়োজনে আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করলে সালাতুল হাজতের নামাজ পড়তেন। আল্লাহর কাছে একান্ত মনে সাহায্য চাইতেন সালাতুল হাজতের নামাজ আদায় করার মাধ্যমে।সালাতুল হাজতের নামাজ অন্যান্য নফল নামাজের মতোই।

সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম

সালাতুল হাজতের নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত বলার আগে একটি কথা স্পষ্ট করে জেনে রাখুন সালাতুল হাজতের কোন ব্যতিক্রম নিয়ম নেই। অন্যান্য সকল নফল নামাজের মতোই সালাতুল হাজত নামাজ ও পবিত্রতার সাথে দুই রাকাত কিংবা চার রাকাত নামাজ আদায় করতে হয়।যেকোনো সময় যেকোনো দিন সালাতুল হাজতের নামাজ আদায় করা যায়। কিন্তু শুধুমাত্র নিষিদ্ধ সময় (সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত, দ্বীপ্রহর)ও মাকরুহ সময় ব্যতীত। সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম বলতে নিচে উল্লেখিত বিষয়গুলো জেনে রাখুন 👇

👉অন্যান্য নফল নামাজের মতো সালাতুল হাজতের নামাজ পড়া শেষ হলে আল্লাহ তায়ালার কাছে দোয়া করতে হয়।

👉রাসূল (সাঃ) এর ওপর দুরুদ পড়বেন।

👉যেহেতু মুসলিম বান্দা-বান্দী সমাধান কিংবা প্রয়োজনে আল্লাহ তায়ালার কাছে সাহায্য সালাতুল হাজতের নামাজ পড়েন তাই অবশ্যই নিজের মনের কথা আল্লাহর কাছে একান্ত মনে খুলে বলতে হবে।

👉সর্বোপরি, নিজের সকল সমস্যার জন্য আল্লাহর কাছে সাহায্য কামনা করতে হবে ।

সালাতুল হাজতের নিয়ম সম্পর্কে হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আবু আউফা আল আসলামী (রাঃ) হতে বর্ণিত, “রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের নিকট বের হয়ে এসে বলেন আল্লাহর নিকট অথবা তার কোন মাখলুকের নিকট কারো কোন প্রয়োজন থাকলে সে যেন উঁচু করে দুই রাকাত নফল নামাজ পড়ে এবং এই দোয়া পাঠ করে।”

সালাতুল হাজতের দোয়া

لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللهُ الْحَلِيْمُ الْكَرِيْمُ سُبْحَانَ اللهِ رَبِّ الْعَرْشِ الْعَظِيْمِ الْحَمْدُ ِللهِ رَبِّ الْعَالَمِيْنَ. اَسْأَلُكَ مُوْجِبَاتِ رَحْمَتِكَ وَعَزَائِمَ مَغْفِرَتِكَ وَالْغَنِيْمَةَ مِنْ كُلِّ بِرٍّ وَالسَّلاَمَةَ مِنْ كُلِّ إِثْمٍ لاَتَدَعْ

لَنَا ذَنْبًا إِلاَّ غَفَرْتَهُ وَلاَ هَمًّا إِلاَّ فَرَّجْتَهُ وَلاَ حَاجَةً هِىَ لَكَ رِضَا إِلاَّ

قَضَيْتَهَا يَا أَرْحَمَ الرَّاحِمِيْنَ

বাংলা উচ্চারণ: লা ইলাহা ইল্লাল্লাহুল হালিমুল কারিম। সুবহানাল্লাহি রব্বিল আরশিল আজিম। আলহামদুলিল্লাহি রব্বিল আলামিন। আসআলুকা মুজিবাতি রহমাতিকা ওয়া আজা- ইমা মাগফিরাতিকা ওয়াল গনিমাতা মিন কুল্লি বিররিউ অয়াস সালামাতা মিন কুল্লি ইছমিন লা তাদালানা-জাম্বান ইল্লা গাফারতাহু ওয়ালা হাম্মান ইল্লা ফাররাজতাহু ওয়ালা হাজাতান হিয়া লাকা রিজান ইল্লা কজাইতাহা ইয়া আর হামার রাহিমিন।

বাংলা অর্থ: আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই, তিনি ধৈর্যশীল ও মহামহিম। মহান আরশের মালিক আল্লাহ তাআলা খুবই পবিত্র। সকল প্রশংসা সারা বিশ্বের প্রতিপালক আল্লাহ তাআলার জন্য। (হে আল্লাহ!) আমি তোমার নিকট তোমার রহমত লাভের উপায়সমূহ, তোমার ক্ষমা লাভের কঠিন ওয়াদা, প্রত্যেক ভালো কাজের ঐশ্বর্য এবং সকল খারাপ কাজ হতে নিরাপত্তা চাইছি। হে মহা অনুগ্রহকারী! আমার প্রতিটি অপরাধ ক্ষমা কর, আমার প্রতিটি দুশ্চিন্তা দূর করে দাও এবং যে প্রয়োজন ও চাহিদা তোমার সন্তোষ লাভের কারণ হয় তা পরিপূর্ণ করে দাও (সুনানে ইবনে মাজাহ ১৩৮৪) ।

আমাদের সঙ্গে গুগোল নিউজে যুক্ত থাকুন –ফলো গুগোল নিউজ

আল্লাহ রাব্বুল আলামিন কোরআনে বলেন, ‘সংগত কোনো প্রয়োজন পূরণের জন্য বান্দা নিজ প্রভুর নিকটে সবর ও সালাতের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা করবে।’ (সুরা বাকারাহ ১৫৩) আল্লাহর নিকট বা বান্দার নিকট বিশেষ কোনো প্রয়োজন হলে কিংবা শারীরিক মানসিক যে কোন পেরেসানি দেখা দিলে উত্তমভাবে অজু করে দুই রাকাত নফল নামাজ পড়বে।

অতঃপর আল্লাহর হামদ ও সানা (প্রসংসা) এবং দরুদ শরিফ পাঠ করে আল্লাহর নিকট দোয়া করবে। বন্দার বিশেষ প্রয়োজন পূরণে দোয়া করার বিষয়ে বিশেষভাবে হাদিস শরিফে উপর্যুক্ত দোয়া পাঠের বর্ণনা আছে।

সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম ফজিলত

আমরা সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম সম্পর্কে জানলাম। তবে সালাতুল হাজত নামাজের ফজিলত সম্পর্কেও আপনাদের অনেক প্রশ্ন থাকে। সালাতুল হাজত নামাজ আসলেই আল্লাহ তায়ালার কাছে সেফা চাওয়ার জন্য একটি উত্তম ইবাদত। আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজেই তার যেকোন প্রয়োজনে তোদের নামাজ আদায় করতেন এবং তার সাহাবায়ে কেরামকেও এই নামাজ পড়ার নির্দেশ দিতেন।

হযরত হুজাইফা রাদিয়াল্লাহু থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, “রাসুল (সাঃ) এর সামনে যখন গুরুত্বপূর্ণ কোন প্রয়োজন বা বিপদ আপদ আসতো তিনি তখন সঙ্গে সঙ্গে নামাজে দাঁড়িয়ে যেতেন।” (আবু দাউদ)

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তির আল্লাহর কাছে বা মানুষের কাছে কোন প্রয়োজন দেখা দেয়, সে যেন উত্তম রূপে অজু করে দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করে আল্লাহ তা’লার প্রশংসা করে এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপর দরুদ পাঠ করে। (তিরমিজি)

উত্তমরূপে নামাজ আদায় করা ও দুরুদ শরীফ পাঠ করলে আল্লাহ তা’আলা বরকত ও ফজিলত বেশি বেশি দান করেন এবং যেকোন বিপদ থেকে রক্ষা করেন। তাই সালাতুল হাজতের নামাজ আদায় করা এবং দরুদ পাঠ করার মাধ্যমে আল্লাহ বান্দা-বান্দীর সমস্যা সমাধান করে দেন।

সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম সময়

সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম সম্পর্কে যেমন ইসলামে কোন বিশেষ বিধান নেই তেমনি সালাতুল হাজত নামাজ আদায়ের জন্য নির্ধারিত কোনো সময় নেই। যেকোনো সময় আপনি প্রয়োজন মনে করলে কিংবা কোন সমস্যায় পরলে আল্লাহর নিকট সাহায্য প্রার্থনার জন্য এই নামাজ আদায় করতে পারেন।

পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন, “সঙ্গত কোন প্রয়োজন পূরণের জন্য বান্দা নিজ প্রভুর কাছে ধৈর্য ও নামাজের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা করবে।” (সুরা বাকারা আয়াত ১৫৩)

নামাজের নিষিদ্ধ সময় গুলো ছাড়া কোন সময়ই সালাতুল হাজতের নামাজ আদায় করা যায়।

সালাতুল হাজত নামাজের সঠিক সময়

সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম সম্পর্কে কোনো নির্ধারিত দলিল নেই। তবে সালাতুল হাজতের সঠিক সময় বলতে যখন কোন সমস্যার জন্য আপনি আল্লাহ তায়ালার নিকট সমাধান পেতে চাইবেন তখনই নামাজে দাঁড়িয়ে যাবেন। শুধুমাত্র নিষিদ্ধ সময় গুলো ব্যতীত যেকোনো সময়ে কোন সমস্যা কিংবা প্রয়োজন অনুভব করলে আল্লাহর নিকট মন খুলে বলার জন্য সালাতুল হাজতের  নামাজ পড়তে পারেন। দুই রাকাত কিংবা চার রাকাত নামাজ আদায়ের পর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপর দরুদ পাঠ করবেন এবং যত সম্ভব বেশি বেশি ইস্তেগফার করবেন। ইনশাল্লাহ আপনার সমস্যার সমাধান আল্লাহ করে দিবেন।

সালাতুল হাজতের নিয়ম সূরা

সালাতুল হাজতের নিয়ম সম্পর্কে হযরত আবদুল্লাহ ইবনু আবি আওফা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তির আল্লাহ তায়ালার কাছে অথবা কোন আদম সন্তানের কাছে কোন প্রয়োজন রয়েছে সে যেন প্রথমে উত্তম রূপে অজু করে তারপর দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করে তারপর আল্লাহ তাআলার প্রশংসা করে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি দুরুদ ও সালাম পাঠ করে তারপর এই সালাতুল হাজতের দোয়া পাঠ করে।”(তিরমিজি ৪৭৯)

“লা ইলাহা ইল্লাল্লাহুল হালিমুল কারিম। সুবহানাল্লাহি রব্বিল আরশিল আজিম। আলহামদুলিল্লাহি রব্বিল আলামিন। আসআলুকা মুজিবাতি রহমাতিকা ওয়া আজা- ইমা মাগফিরাতিকা ওয়াল গনিমাতা মিন কুল্লি বিররিউ অয়াস সালামাতা মিন কুল্লি ইছমিন লা তাদালানা-জাম্বান ইল্লা গাফারতাহু ওয়ালা হাম্মান ইল্লা ফাররাজতাহু ওয়ালা হাজাতান হিয়া লাকা রিজান ইল্লা কজাইতাহা ইয়া আর হামার রাহিমিন।”

প্রশ্ন উত্তর

সালাতুল হাজতের নামাজ কখন কিভাবে পড়তে হয়?

সালাতুল হাজত অর্থ প্রয়োজনের নামাজ। এটি একটি নফল ইবাদত এবং উত্তম ইবাদত। মানুষের যে কোন প্রয়োজনে কিংবা যেকোনো সমস্যায় আল্লাহর নিকট সাহায্য প্রার্থনা করে এই নামাজ পড়তে হয়। সালাতুল হাজতের নামাজ একটি সাধারণ নফল নামাজ। এই সালাতুল হাজতের নামাজ আদায় করার জন্য কোন বিশেষ দিন কিংবা সময়ের প্রয়োজন হয় না। যেকোনো সময়েই এই নামাজ পড়া যায়।

সালাতুল হাজত কেন পড়া হয়?

বিভিন্ন ধরনের দুশ্চিন্তা শারীরিক মানসিক সমস্যার সমাধান কিংবা যেকোনো প্রয়োজনে সালাতুল হাজরদের নামাজ পড়া হয়। আল্লাহর কাছে তার বান্দা-বান্দীর মনের কথা মন খুলে বলার জন্য সালাতুল হাজতের নামাজ একটি উত্তম নফল নামাজ। রাসূল (সাঃ) যখনই কোন সমস্যায় পড়তেন কিংবা প্রয়োজন হতো তখনই তিনি সালাতুল হাজতের  নামাজ পড়তেন।

সালাতুল হাজত কত রাকাত?

সালাতুল হাজতের নামাজ পড়ার জন্য কোন রাকাত সংখ্যা নির্ধারিত নেই। যেহেতু এটি একটি নফল ইবাদত তাই আপনি আপনার ইচ্ছামতো পড়তে পারেন। পবিত্রতার সাথে অজু করে নামাজে দাঁড়িয়ে দুই রাকাত কিংবা চার রাকাত নামাজ পড়তে পারেন।

সালাতুল হাজত কি দোয়া?

সালাতুল হাজত নামাজ শেষ করে একটি বিশেষ দোয়া পড়া হয়।দোয়াটি হলো:লা ইলাহা ইল্লাল্লাহুল হালিমুল কারিম। সুবহানাল্লাহি রব্বিল আরশিল আজিম। আলহামদুলিল্লাহি রব্বিল আলামিন। আসআলুকা মুজিবাতি রহমাতিকা ওয়া আজা- ইমা মাগফিরাতিকা ওয়াল গনিমাতা মিন কুল্লি বিররিউ অয়াস সালামাতা মিন কুল্লি ইছমিন লা তাদালানা-জাম্বান ইল্লা গাফারতাহু ওয়ালা হাম্মান ইল্লা ফাররাজতাহু ওয়ালা হাজাতান হিয়া লাকা রিজান ইল্লা কজাইতাহা ইয়া আর হামার রাহিমিন।

শেষ কথা –

সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আজকে ব্লগে আলোচনা করলাম। সালাতুল হাজত নামাজের নিয়ম সম্পর্কে আপনাদের এতো এতো প্রশ্নের উত্তর আশা করি পেয়ে গেছেন।লিখার মধ্য কোনো ভুলত্রুটি থাকলে থাকো আমার সৌন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আজকের মতো এ পর্যন্তই।

👉🙏লেখার মধ্যে ভাষা জনিত কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

✅আজ এ পর্যন্তই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন 🤔

প্রয়োজনীয় আরো পোস্ট সমূহ:-

জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত মহিলা সাহাবীদের নাম জেনে নিন

মহিলাদের নামাজ পড়ার নিয়ম সমূহ  সম্পর্কে জেনে নিন

তারাবির নামাজের দোয়া বাংলা উচ্চারণসহ

এশার নামাজ মোট কয় রাকাত ও কি কি? পড়ার নিয়ম এবং দোয়া

↘️ আমার আরো ওয়েবসাইট সমূহ👇

↘️ আমার ভিডিওগুলো পাবেন যে সকল মাধ্যমে 👇

➡️YouTube চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️Facebook পেজ ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️Instagram চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️WhatsApp চ্যানেল ফলো করে রাখুন – এখানে ক্লিক করুন

➡️Treads চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️Telegram চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন

➡️IMO চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন

Welcome to our banking tips blog! I'm Sanaul Bari, a passionate financial educator and experienced banking professional dedicated to helping individuals and businesses navigate the complex world of finance. With over a decade of experience in the banking industry, I’ve held various positions, from customer service representative to financial advisor, gaining a comprehensive understanding of banking products, services, and strategies.

Leave a Comment