লালবাগ কেল্লার টিকিট কাটার নিয়ম-লালবাগ কেল্লা বাংলাদেশের একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় পর্যটন স্পর্ট এবং প্রত্যেকদিন অসংখ্য দেশি ও বিদেশী পর্যটক এখানে আসে। ১৬৭৮ খ্রিস্টাব্দে মুঘল সম্রাট মহম্মদ আজম শাহ যিনি সম্রাট আওরঙ্গজেবের পুত্র এবং পরে নবাব শায়েস্তা খাঁ দ্বারা লালবাগ নির্মিত হয়েছে।
দর্শনীয় পর্যটকদের উদ্দেশ্যে আজ আমরা লালবাগ কেল্লার টিকিট করার নিয়ম,লালবাগ কেল্লার সময়সূচি, লালবাগ কেল্লার টিকিট মূল্য, সাপ্তাহিক বন্ধের দিন এবং অন্যান্য সকল তথ্য এখানে তুলে ধরবো যাতে প্রত্যেকটি পর্যটক জানতে পারেন কবে লালবাগ কেল্লা বন্ধ থাকেন এবং অন্যান্য সময়সূচি সম্পর্কে জেনে বেড়াতে আসতে পারেন।
তাছাড়া ও লালবাগ কেল্লার ইতিহাস সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন আজকের পোস্ট থেকে।
লালবাগ কেল্লার নামকরণ
স্বাভাবিকভাবে যেকেউ যদি এর নামকরণের কারণ চিন্তা করে তাহলে স্বাভাবিকভাবে তার মাথায় আসবে যে লালবাগে থাকার কারণেই এর নাম লালবাগ কেল্লা রাখা হয়েছে। ধারণাটি মোটেও ভুল নয়, আসলেই এর নামকরণ করা হয়েছে এলাকার উপর ভিত্তি করে। তবে প্রথমে এর নাম ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন, যাতে এলাকার কোন প্রভাব ছিলনা। একদম শুরুর দিকে এই কেল্লার নাম ছিল “কেল্লা আওরঙ্গবাদ”।
লালবাগ কেল্লার ইতিহাস
লালবাগ কেল্লার নির্মাণ কাজ শুরু হয় ১৬৭৮ সালে। তৎকালীন মুঘল সম্রাট আজম শাহ এর নির্মাণ কাজ শুরু করেন। যদিও আজম শাহ খুব কম সময়ের জন্যেই মুঘল সম্রাট হিসেবে ছিলেন। তবুও তার অল্প সময়ের মধ্যেই তিনি তার এই অসাধারণ কাজটি শুরু করেন। উল্লেখ্য আজম শাহ ছিলেন মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেব এর পুত্র আর সম্রাট শাহ জাহানের নাতি, যিনি তাজমহল তৈরির জন্যে বিশ্ব মহলে ব্যাপক সমাদৃত।এই দুর্গ নির্মাণ কাজ শুরু হওয়ার প্রায় এক বছরের মাথায় তার বাবার ডাকে তাকে দিল্লিতে চলে যেতে হয় সেখানকার মারাঠা বিদ্রোহ দমন করবার জন্যে।
সম্রাট আজম শাহ চলে যাওয়ার পর দুর্গ নির্মাণের কাজ সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে যায়। তখন এই দুর্গ নির্মাণের কাজ আদৌ সম্পূর্ণ হবে কিনা তা নিয়ে সংশয় দেখা দেয়। কিন্তু সকল জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে তৎকালীন নবাব শায়েস্তা খাঁ পুনরায় লালবাগ কেল্লার নির্মাণ কাজ শুরু করে দেন কাজ থেমে যাওয়ার প্রায় এক বছর পরে। পুরো উদ্যমে আবার কাজ চলতে থাকে দুর্গ নির্মাণের।তবে শায়েস্তা খাঁ পুনরায় কাজ শুরু করার প্রায় চার বছরের মাথায় দুর্গের নির্মাণ কাজ আবার বন্ধ হয়ে যায়, এরপর দুর্গটি নির্মাণের কাজ আর শুরু করা হয়নি।
নবাব শায়েস্তা খাঁ এর মেয়ে পরী বিবি মারা যাওয়ার কারণেই মূলত শায়েস্তা খাঁ লালবাগ কেল্লার নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেন। পরী বিবির মৃত্যুর পরে সবার মধ্যে দুর্গটি সম্পর্কে বিদ্রূপ ধারণা জন্ম নেয়, সবাই দুর্গটিকে অপয়া ভাবতে শুরু করে দেয়।পরী বিবির মৃত্যুর পর তাকে লালবাগ দুর্গের মাঝেই সমাহিত করা হয়, আর এরপর থেকে একে পরী বিবির সমাধি নামে আখ্যায়িত করা হয়। পরী বিবির সমাধির যে গম্বুজটি আছে তা একসময় স্বর্ণখোচিত ছিল, কিন্তু এখন আর তেমনটি নেই, তামার পাত দিয়ে পুরো গম্বুজটিকে মুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
পরীবিবির সমাধি
এই ভবনটি মুঘল সুবেদার শায়েস্তা খানের প্রিয় কন্যা পরীবিবির সমাধি নামে পরিচিত। বাংলাদেশে এই একটি মাত্র ইমারতে মার্বেল পাথর, কষ্টি পাথর ও বিভিন্ন রং এর ফুল-পাতা সুশোভিত চাকচিক্যময় টালির সাহায্যে অভ্যন্তরীণ নয়টি কক্ষ অলংকৃত করা হয়েছে। কক্ষগুলির ছাদ কষ্টি পাথরে তৈরি। মূল সমাধি সৌধের কেন্দ্রীয় কক্ষের উপরের কৃত্রিম গম্বুজটি তামার পাত দিয়ে আচ্ছাদিত। ২০.২ মিটার বর্গাকৃতির এই সমাধিটি ১৬৮৮ খ্রিস্টাব্দের পুর্বে নির্মিত। তবে এখানে পরীবিবির মরদেহ বর্তমানে নেই বলে বিশেষজ্ঞদের অভিমত।
লালবাগ কেল্লায় দেখার মত যা যা রয়েছে
লালবাগ কেল্লার তিনটি বিশাল দরজার মধ্যে যে দরজাটি বর্তমানে জনসাধারণের জন্যে উন্মুক্ত করে দেয়া সেই দরজা দিয়ে ঢুকলে বরাবর সোজা চোখে পড়ে পরী বিবির সমাধি। সচরাচর টেলিভিশনে, খবরের কাগজে, ম্যাগাজিনে লালবাগ কেল্লার যে ছবিটি দেখা যায় সেটা মূলত পরী বিবির সমাধির ছবি।কেল্লার চত্বরে তিনটি স্থাপনা রয়েছে-
১। কেন্দ্রস্থলের দরবার হল ও হাম্মাম খানা।
২। পরীবিবির সমাধি।
৩। উত্তর পশ্চিমাংশের শাহী মসজিদ।
কেল্লাতে একটি মসজিদ আছে, আজম শাহ দিল্লি চলে যাওয়ার আগেই তিনি এই মসজিদটি তৈরি করে গিয়েছিলেন। তিন গম্বুজ বিশিষ্ট এই মসজিদটি যে কারো দৃষ্টি কাড়তে সক্ষম। মসজিদটিতে জামায়াতে নামায আদায় করা হয়। ঢাকায় এতো পুরনো মসজিদ খুব কমই আছে।লালবাগ কেল্লাতে এখানে ওখানে বেশ কয়েকটি ফোয়ারার দেখা মিলবে, যা শুধুমাত্র কোনো বিশেষ দিনে চালু থাকে (যেমনঃ ঈদ)। কেল্লাতে সুরঙ্গ পথ ও আছে, লোক মুখে শোনা যায় যে আগে নাকি সুরঙ্গ পথগুলোতে যাওয়া যেতো, তবে এখন আর যাওয়া যায়না।
উল্লেখ্য সুরঙ্গ পথ এ যাওয়ার কথাটি নিতান্তই শোনা কথা, এর কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি।লালবাগ কেল্লায় সর্বসাধারণের দেখার জন্যে একটি জাদুঘর রয়েছে, যা পূর্বে নবাব শায়েস্তা খাঁ এর বাসভবন ছিল আর এখান থেকেই তিনি সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতেন।
জাদুঘরটিতে দেখার মতো অনেক কিছুই রয়েছে। মুঘল আমলের বিভিন্ন হাতে আঁকা ছবির দেখা মিলবে সেখানে, যেগুলো দেখলে যে কেউ মুগ্ধ না হয়ে পারবে না। শায়েস্তা খাঁ এর ব্যবহার্য নানান জিনিসপত্র সেখানে সযত্নে রয়েছে। তাছাড়া তৎকালীন সময়ের বিভিন্ন যুদ্ধাস্ত্র, পোশাক, সেসময়কার প্রচলিত মুদ্রা ইত্যাদিও রয়েছে।
লালবাগ কেল্লার টিকিট কাটার নিয়ম
প্রথম বলে দেয় যে লালবাগ কেল্লার টিকিট কিন্তু অনলাইন কাটার যাই না।
আপনি যদি লালবাগ কেল্লা ঘুরতে চান তাহলে আপনাকে কেল্লার গেট থেকে টিকিট সংগ্রহ করতে হবে।
আপনারা কিভাবে লালবাগ কেল্লা টিকেট কাটবেন সেই সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানানোর চেষ্টা করেছি ।
লালবাগ কেল্লা টিকিট কাটার নিয়ম হচ্ছে আপনারা সর্বপ্রথম লালবাগ কেল্লার গেটের সামনে নামবেন। ডানদিকে সোজা বরাবর ছোট একটি করে ঘরের মতো দেখতে পাবেন।
সেখানে আপনারা লালবাগ কেল্লা প্রবেশ করার জন্য টিকেট পেয়ে যাবে।
আপনারা লালবাগ কেল্লার মেইন গেটের ঠিক ডান দিকে বরাবর তাদের টিকেট কাউন্টার দেখতে পাবেন। এছাড়াও লালবাগ কেল্লা খোলার পূর্বে সেখানে লম্বা সিরিয়াল দেখা যেতে পারে।
কেননা অনেকেই এখানে টিকেট ক্রয় করে বিধায় সেখানে অনেক লোকের লম্বা সিরিয়াল হতে পারে। আপনিও সেই সিরিয়ালে দাঁড়িয়ে টিকেট ক্রয় করতে পারবেন।
লালবাগ কেল্লার সময়সূচী
লালবাগ কেল্লার সময়সূচী সম্পর্কে অবশ্যই আপনাদের জানার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
কেননা কখন কেল্লা খোলা হয় এবং কখন বন্ধ হয়ে যায় সেই সম্পর্কে যদি না জানেন তাহলে অবশ্যই আপনাদের ভ্রমণ অসুবিধা হতে পারে।
তাই অবশ্যই লালবাগ কেল্লা খোলার সময়সূচি সম্পর্কে আপনাদের জানার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
চলুন লালবাগ কেল্লা খোলার সময়সূচী সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।
লালবাগ কেল্লা পর্যটকদের জন্য গ্রীষ্মকাল ও শীতকালে কখন খোলা থাকে সে তথ্য আপনাদের প্রদান করব।
লালবাগ কেল্লার টিকিটের মূল্য
আপনি কি বাংলাদেশের পর্যটন কেন্দ্র লালবাগ কেল্লার টিকিটের মূল্য অনুসন্ধান করেছেন এবং দেশী ও বিদেশী পর্যটকদের টিকিট মূল্য কত জানতে চান তাহলে নিচে দেখুন।
১।স্থানীয় পর্যটক অর্থাৎ দেশী পর্যটকদের টিকিটের মূল্য ২০ টাকা।
২।সার্কভুক্ত সকল দেশের প্রজেক্ট এর টিকিটের মূল্য ১০০ টাকা।
৩।অন্যান্য সকল বিদেশি পর্যটকদের টিকিটের মূল্য ২০০ টাকা।
৪।পাঁচ বছরের নিচে কোন শিশুর টিকেটের প্রয়োজন নেই।
লালবাগ কেল্লার সাপ্তাহিক বন্ধের দিন
লালবাগ কেল্লা সাপ্তাহিক ছুটির দিন হচ্ছে বৃহস্পতিবার। অর্থাৎ লালবাগ কেল্লা প্রতি বৃহস্পতিবার বন্ধ থাকে।
এছাড়াও লালবাগ কেল্লা অন্যান্য সকল সরকারি ছুটির দিনে বন্ধ থাকে। আপনারা লালবাগ কেল্লায় শুধুমাত্র বৃহস্পতিবার ব্যতীত যেকোনো দিন প্রবেশ করতে পারবেন।
লালবাগ কেল্লায় কিভাবে যাবেন
লালবাগ কেল্লা টিকেট কাটার নিয়ম, টিকেট মূল্য এবং সময়সূচি সম্পর্কে ইতিমধ্যে আপনাদের জানানো হয়েছে।
এ পর্যায়ে আপনারা কিভাবে লালবাগ কেল্লায় যেতে পারবেন সেই সম্পর্কে আপনাদেরকে বিস্তারিত তথ্যগুলো প্রদান করব।
আপনারা সকলেই খুব সহজে লালবাগ কেল্লা যেতে পারবেন। লালবাগ কেল্লা যাওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাদের যেকোনো বাস কিংবা রিক্সা ব্যবহার করতে পারেন।
আমাদের সঙ্গে গুগোল নিউজের যুক্ত থাকুন –ফলো গুগোল নিউজ
ঢাকার যে কোন স্থান থেকে আপনারা লালবাগ কেল্লায় যাওয়ার জন্য বাস কিংবা রিক্সা ব্যবহার করতে পারেন।
বিশেষ করে আপনারা ঢাকার গুলিস্তান থেকে লেগুনা বাস অথবা রিক্সা ব্যবহার করে খুব সহজে লালবাগ কেল্লার সামনে পৌঁছতে পারবেন।
এক্ষেত্রে আপনাদের ভাড়া রিকশায় যেতে গেলে কমপক্ষে ১০০ টাকার প্রয়োজন হবে।
তবে বাস এবং লেগুনায় সর্বোচ্চ ৩০ টাকায় আপনারা লালবাগ কেল্লায় যেতে পারবেন।
লালবাগ কেল্লার যোগাযোগ নাম্বার
লালবাগ কেল্লার সাথে যোগাযোগ করার জন্য লালবাগ কেল্লা কর্তৃপক্ষ একটি যোগাযোগ নাম্বার দেওয়া হল। যাতে যে কেউ যোগাযোগ করে যে কোন তথ্য জানতে পারবেন এবং সময়সূচী সম্পর্কে ও বিস্তারিত জানতে পারবেন।
লালবাগ কেল্লা যোগাযোগ নাম্বার হচ্ছে ০২৯৬৭৩০১৮
লালবাগ কেল্লার ঠিকানা ও অবস্থান
লালবাগ কেল্লা ঢাকার দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চলের বুড়ি গঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত একটি অসমাপ্ত মুঘল দুর্গ।
লালবাগ কেল্লার অবস্থান ও ঠিকানা
লালবাগ রোড, ঢাকা ১২১১ বাংলাদেশ।
লালবাগ কেল্লা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্ন ও উত্তর
১।লালবাগ কেল্লা কোথায় অবস্থিত?
উত্তরঃলালবাগ কেল্লা ঢাকার দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চলের বুড়ি গঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত একটি অসমাপ্ত মুঘল দুর্গ।
২।লালবাগ কেল্লার টিকিট কাটার পদ্ধতি?
উত্তরঃলালবাগ কেল্লার দরজার ঠিক ডান পাশে রয়েছে টিকিট কাউন্টার এবং জনপ্রিয় টিকিটের দাম 20 টাকা করে এবং পাঁচ বছরের কম বাচ্চাদের জন্য টিকিটের কোন প্রয়োজন হবে না।
৩।লালবাগ কেল্লা কোন নদীর তীরে অবস্থিত?
উত্তরঃলালবাগ কেল্লা বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত।
৪।লালবাগ কেল্লা কোন জেলায় অবস্থিত?
উত্তরঃলালবাগ কেল্লা ঢাকা জেলায় অবস্থিত।
৫।লালবাগ কেল্লা কে নির্মাণ করেন?
উত্তরঃ১৬৭৮ সালে মুঘল সুবেদার মুহাম্মদ আজম শাহ্ লালবাগ কেল্লা নির্মাণ করেন। তিনি ছিলেন সম্রাট আওরঙ্গজেবের পুত্র এবং এর পরবর্তীতে তিনি নিজেও সম্রাট পদপ্রাপ্ত হয়েছিলেন।
৬।লালবাগ কেল্লার আদি নাম কি?
উত্তরঃমূলত লালবাগ কেল্লার আদি নাম ছিল “আওরঙ্গবাদ”।
৭।লালবাগ কেল্লা কবে বন্ধ থাকে?
উত্তরঃপ্রতি সপ্তাহের বৃহস্পতিবার লালবাগ কেল্লা বন্ধ থাকে। এছাড়াও লালবাগ কেল্লা অনন্য ছুটির দিনেও বন্ধ থাকে।
৮।লালবাগ কেল্লা টিকেট মূল্য কত?
উত্তরঃলালবাগ কেল্লা টিকেট মূল্য প্রতিজন ২০ টাকা এবং বিদেশিদের জন্য ২০০ টাকা। ৫ বছরের নিচে শিশুদের জন্য লালবাগ কেল্লা টিকেট প্রয়োজন নেই।
৯।লালবাগ কেল্লা যাওয়ার উপায় কি?
উত্তরঃবাংলাদেশের যে কোন জায়গা থেকে আপনি লালবাগ কেলা যেতে পারবেন তবে আপনি যদি ঢাকা থেকে যেতে চান তাহলে ট্যাক্সিতে আশা আপনার জন্য সহজ হবে। তাছাড়া আপনি বাস, রিস্কা ও সিএনজিতেও যেতে পারবেন।
১০।লালবাগ কেল্লা চত্বরে প্রধান তিনটি স্থাপনার নাম কি?
উত্তরঃলালবাগ কেল্লা চত্বরে যে তিনটি প্রধান স্থাপনা রয়েছে সেগুলি হল
১। কেন্দ্রস্থলের দরবার হল ও হাম্মাম খানা
২। পরীবিবির সমাধি
৩। উত্তর পশ্চিমাংশের শাহী মসজিদ।
শেষকথা
আশা করছি আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট থেকে আপনারা লালবাগ কেল্লার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে গিয়েছেন।
এই তথ্য গুলো মাধ্যমে আপনি সহজ ও সুন্দর ভাবে লালবাগ কেল্লা ভ্রমন করে পারবেন।
আরও নুতন নতুন পোস্ট পেতে আমাদের সাথে থাকবেন।
👉🙏লেখার মধ্যে ভাষা জনিত কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
✅আজ এ পর্যন্তই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন 🤔
প্রয়োজনীয় আরো পোস্ট সমূহ:-
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় অনলাইন টিকেট করার নিয়ম পিজি হাসপাতালে অনলাইন টিকিট বুকিং করার নিয়ম ইউনিক বাস অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম বাংলাদেশ রেলওয়ে অনলাইন টিকিট কাটার নিয়ম জাতীয় জাদুঘর অনলাইন টিকেট করার নিয়ম
↘️ আমার আরো ওয়েবসাইট সমূহ👇
- ইংলিশের স্বাস্থ্যকর খাবার সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন।
- ফ্রিল্যান্সারদের স্বপ্ন পূরণের ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় টেকনোলজি সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন।
- ফেসবুকে ব্লগিং, ইউটিউবিং, ফেসবুকিং সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে –এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় অনলাইন থেকে টাকা আয় করা সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন
↘️ আমার ভিডিওগুলো পাবেন যে সকল মাধ্যমে 👇
➡️YouTube চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️Facebook পেজ ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️Instagram চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️WhatsApp চ্যানেল ফলো করে রাখুন – এখানে ক্লিক করুন।
➡️Treads চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️TikTok চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন।
➡️Telegram চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন।