প্রধানমন্ত্রীর মোবাইল নাম্বার জেনে নিন-২০২৪

আজ আমরা আপনাদের সাথে প্রধানমন্ত্রীর মোবাইল নাম্বার শেয়ার করব। আপনারা চাইলে যেকোনো সময় সরাসরি ফোন করে প্রধানমন্ত্রীর সাথে কথা বলতে পারবেন। খুব কম সংখ্যক মানুষই প্রধানমন্ত্রীর সাথে যোগাযোগ করতে সক্ষম হয়। আপনি যদি সেই সৌভাগ্যবান ব্যক্তি হয়ে থাকেন তবে প্রধানমন্ত্রীর সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন।প্রধানমন্ত্রীর যদি আপনার সাথে কথা বলে তবে নিজের সমস্যাগুলো তার কাছে জানাতে পারবেন।এইজন্য প্রধানমন্ত্রীর মোবাইল নাম্বার এবং তার সাথে যোগাযোগ করার ইমেইল নাম্বার আজকের পোস্টে থেকে জেনে নিন।                                         

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

বাংলাদেশের সবচেয়ে জনদরদী নেত্রী হলো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার সাথে কথা বলার জন্য দেশের প্রতিটি মানুষ ইচ্ছা পোষণ করে। যেহেতু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনেক ব্যস্ত মানুষ তাই সবার সাথে কথা বলা তার পক্ষে সম্ভব হয় না। এত ব্যস্ততার পরেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনেকের সাথেই সরাসরি কথা বলে থাকেন। আপনি নিজেও যদি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে কথা বলতে চান তবে একমাত্র উপায় হল মোবাইল ফোনের মাধ্যমে যোগাযোগ করা। সরাসরি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে দেখা করা খুবই কঠিন কাজ। সরাসরি খুব কম সংখ্যক মানুষই প্রধানমন্ত্রীর সান্নিধ্য পেয়ে থাকে। করা সিকিউরিটির মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেখা পাওয়া খুব কঠিন। তাই আশা করি আপনারা মোবাইল ফোনের মাধ্যমেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে কথা বলার চেষ্টা করে দেখবেন।

প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত ফোন বেশিরভাগ সময়ই তার পার্সোনাল অ্যাসিস্ট্যান্ট এর কাছে থাকে। প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন মিটিংয়ে ব্যস্ত থাকায় তার কাছে ফোন করলে বেশিরভাগ সময় তার ব্যক্তিগত সচিব কে পাওয়া যাবে। আপনি যদি কথা বলার ইচ্ছা তার ব্যক্তিগত সজীবের কাছে জানাতে পারেন তবে সে প্রধানমন্ত্রীর সাথে আপনার কথা বলিয়ে দিতেও পারে। এর জন্য আপনাকে দিনের পর দিন চেষ্টা করে দেখতে হবে।

প্রধানমন্ত্রীর মোবাইল নাম্বার

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনেক সময় তার নিজের উদ্যোগে সহযোগিতা দিয়ে থাকে। আপনারা হয়তো জানেন অনেক অসুস্থ মানুষকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চিকিৎসার জন্য মোটা অংকের টাকা অনুদান দিয়েছেন। আপনি যদি কোন ব্যক্তিগত সমস্যায় থাকেন তবে প্রধানমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করতে পারবেন। প্রধানমন্ত্রী আপনার ওপর দয়া করে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করলেও করতে পারেন। তাই দেরি না করে এখনি প্রধানমন্ত্রীর মোবাইল নাম্বার সংগ্রহ করে তার সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করুন।

সাধারণ মানুষের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য প্রধানমন্ত্রীর আগে দেওয়া দুটি নম্বর +৮৮০১৭১১৫২০০০০ ও +৮৮০১৮১৯২৬০৩৭১ চালু থাকবে।সাধারণ মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়াতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নতুন একটি মোবাইল ফোন নম্বর নিয়েছেন। নতুন এই নম্বরটি +৮৮০১৫৫৫৮৮৮৫৫৫ বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী (মিডিয়া) মাহাবুবুল হক শাকিল।

মাহাবুবুল হক শাকিল জনান, সাধারণ মানুষের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য প্রধানমন্ত্রীর আগে দেওয়া দুটি নম্বর +৮৮০১৭১১৫২০০০০ ও +৮৮০১৮১৯২৬০৩৭১ চালু থাকবে।

প্রধানমন্ত্রীর সাথে যোগাযোগ করার ইমেইল নাম্বার

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় সংসদে তাঁর মোবাইল ফোন নম্বর ও ই-মেইল ঠিকানা প্রকাশ করার পর দেশ জুড়ে মানুষের মধ্যে সাড়া পড়ে। মানুষ নানা বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীকে ফোন করেন বলে প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী জানান। প্রধানমন্ত্রী ব্যস্ততার কারণে অনেক সময় তার সাথে ফোনে যোগাযোগ করা সম্ভব হয় না।প্রধানমন্ত্রীকে কোন অভিযোগ বা কোন কিছু জানানোর প্রয়োজন হলে তাকে ইমেইল করতে পারেন।

প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত ই-মেইল অ্যড্রেস- sheikhasina@hotmail.com এবং ফোন নম্বর- ০১৭১১৫২০০০০ ও ০১৮১৯২৬০৩৭১, ০১৫৫৫৮৮৮৫৫৫।

প্রধানমন্ত্রীর কাছে সরাসরি অভিযোগ জানাবেন যেভাবে

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের উদ্যোগে জনগণের ভোগান্তি ও জনসেবা লাভে হয়রানি বন্ধের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে জনহয়রানি বন্ধের জন্য তার কার্যালয়ে একটি বিশেষ সেল করা হচ্ছে। একজন মহাপরিচালকের নেতৃত্বে সেলের সঙ্গে একটি টেলিফোন নাম্বার থাকবে। যেই নাম্বারে জনভোগান্তির শিকার যে কোনো নাগরিক টেলিফোন করে তার অভিযোগ বলতে পারবেন।প্রধানমন্ত্রী দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করে জনকল্যানমুখী এবং জনবান্ধবমুখী একটা সরকার ব্যবস্থা তৈরীর উদ্যোগ  নিয়েছেন। এজন্য তিনি সুনির্দিষ্টভাবে কয়েকটি প্রস্তাবনা দিয়েছেন। যার মধ্যে অন্যতম দুর্নীতি বন্ধে শুন্য সহিষ্ণুতা এবং জনগণ যেন কোন সেবা লাভে ভোগান্তির শিকার না হন। একারণেই জনসেবার মান যেন উন্নত হয়, মন্ত্রণালয় যেন জবাবদিহিতার আওতায় আসে। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সেবা নিতে গিয়ে যেন জনগণ হয়রানির শিকার না হয়। সে কারণেই অভিযোগ কেন্দ্র করা হচ্ছে। যেখানে জনসেবা লাভে হয়রানির শিকার বা ভিক্টিমরা অভিযোগ জানাতে পারবেন।

১.অটো হান্টিং টেলিফোন নাম্বারটি চালু হওয়ার বহু আগে থেকেই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সরাসরি কথা বলার জন্য কয়েকটি বিশেষ নাম্বার রয়েছে। নাম্বারগুলো হলো: ০১৫৫৫-৮৮৮৫৫৫, ০১৭১১-৫২০০০০ এবং ০১৮১৯-২৬০৩৭১।

২.এই নাম্বারগুলো ছাড়াও সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর কাছে অভিযোগ দেয়ার জন্য রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত ই-মেইল অ্যড্রেস- sheikhasina@hotmail.com বার্তা পাঠানোর ব্যবস্থা।

৩.প্রধামন্ত্রীর কার্যালয়ের সূত্রগুলো বলছে, শুধু টেলিফোনে অভিযোগ নয়, চিঠি লিখেও তাদের নাম ঠিকানা দিয়ে অভিযোগের সংক্ষিপ্ত বিবরণী প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠাতে পারবেন। তবে এই ধরনের অভিযোগের নামে যেন কোন রকম বাড়াবাড়ি না হয়।

আমাদের সঙ্গে গুগোল নিউজের যুক্ত থাকুন –ফলো গুগোল নিউজ

১. স্বাস্থ্যসেবা লাভে হয়রানি।

২. আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে সেবা লাভের ক্ষেত্রে হয়রানি।

৩. সরকারী কোনো অফিসে হয়রানি।

৪. তথ্য অধিকার প্রাপ্তির ক্ষেত্রে হয়রানি।

৫. দুর্নীতি দমন কমিশনে হয়রানি।

৬. রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) এর সেবা লাভের ক্ষেত্রে হয়রানি।

৭. ভূমি অফিসে বিভিন্ন সেবা লাভে হয়রানি।

৮. জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) অফিসে আয়কর বা অন্যান্য ক্ষেত্রে হয়রানি।

৯. শিল্প ও বাণিজ্য স্থাপনা সংক্রান্ত হয়রানি।

১০. বিদ্যুৎ বিল ও বিদ্যুৎ প্রাপ্তিতে হয়রানি।

১১. পানি এবং ওয়াসা সংক্রান্ত হয়রানি।

এ সমস্ত হয়রানির শিকার যে কোনো ভিক্টিম থেকে কোন অভিযোগ পেলে বা সেবার মান খারাপ হলে বা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা কর্মচারীর কাজে অবহেলার সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের একটি নাম্বরে ফোন করতে পারবেন। ফোন করে সংক্ষিপ্তভাবে তিনি তার অভিযোগটি বর্ণনা করবেন এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা অধিদপ্তরে তাৎক্ষণিকভাবে এর প্রতিকারের জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সূত্র নিশ্চিত করেছে।

                              গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্ন উত্তর

১.বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় কোথায়?.

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় (বাংলাদেশ) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধান নির্বাহী তথা সরকার প্রধান অর্থাৎ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সরকারি কার্যালয়। ১৯৯০ থেকে দেশের রাজধানী ঢাকা শহরের তেজগাঁওস্থ পুরোনো জাতীয় সংসদ ভবনটি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।

২.প্রধানমন্ত্রীর সাথে কিভাবে দেখা করব?

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করার জন্য প্রথমেই প্রয়োজন একটি অনুরোধপত্র। এই অনুরোধপত্রে আপনার নাম, ঠিকানা, যোগাযোগের তথ্য, এবং দেখা করার উদ্দেশ্য উল্লেখ করতে হবে। অনুরোধপত্রটি আপনার এলাকার সংসদ সদস্যের কাছে জমা দিতে হবে। সংসদ সদস্য আপনার অনুরোধপত্রটি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠাবেন।

৩.প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন কে কি বলে?

গণভবন হলো বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন, যা ঢাকার শেরে বাংলা নগরে জাতীয় সংসদের উত্তর কোণে অবস্থিত।

৪.বাংলাদেশের প্রধান মন্ত্রীর বেতন কত?

বেতন-ভাতা বৃদ্ধির পর, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী মাসে মাসে ১ লক্ষ ১৫ হাজার টাকা করে বেতন পান। এছাড়া, তিনি মাসে বাড়ি ভাড়া বাবদ ভাতা পান আরও ১ লক্ষ টাকা। সেই সঙ্গে অন্যান্য খরচের জন্য দৈনিক ভাতা দেওয়া হয় আরও তিন হাজার টাকা।

৫.প্রধানমন্ত্রী ফেসবুক আইডি?

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কোনো ফেসবুক আইডি অথবা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম নেটওয়ার্কিং সাইট নেই।

শেষকথা

আশা করি সম্পূর্ণ পোস্টটি আপনি মনোযোগ দিয়ে পড়েছেন। এবং আপনি প্রধানমন্ত্রীর মোবাইল নাম্বার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পেয়েছেন। পুরা পোস্টের সম্পর্কে আপনার যদি কোন মতামত থাকে তবে অবশ্যই কমেন্ট করবেন। আর এরকম সুন্দর সুন্দর পাওয়ার জন্য আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করবে। ধন্যবাদ।।।

👉🙏লেখার মধ্যে ভাষা জনিত কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

✅আজ এ পর্যন্তই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন 🤔

প্রয়োজনীয় আরো পোস্ট সমূহ:-

প্রধানমন্ত্রীর মোবাইল নাম্বার জেনে নিন-২০২

পূবালী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড সম্পর্কে বিস্তারিত

কোন ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড ভালো জেনে নিন

বিকাশের মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ডের বিল পরিশোধের নিয়মনীতি

ব্যাংক ক্রেডিট কার্ডের সুবিধা-অসুবিধা

↘️ আমার আরো ওয়েবসাইট সমূহ👇

• ইংলিশের স্বাস্থ্যকর খাবার সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন।
• ফ্রিল্যান্সারদের স্বপ্ন পূরণের ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন।
• বাংলায় টেকনোলজি সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন।
• ফেসবুকে ব্লগিং, ইউটিউবিং, ফেসবুকিং সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে –এখানে ভিজিট করুন।
• বাংলায় অনলাইন থেকে টাকা আয় করা সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন

↘️ আমার ভিডিওগুলো পাবেন যে সকল মাধ্যমে 👇

➡️YouTube চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।

➡️Facebook পেজ ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।

➡️Instagram চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।

➡️WhatsApp চ্যানেল ফলো করে রাখুন – এখানে ক্লিক করুন।

➡️Treads চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।

➡️Telegram চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন।