টিন সার্টিফিকেট করতে কত টাকা লাগে?

Rate this post

বাংলাদেশে কর ব্যবস্থা সুসংগঠিত করতে এবং নাগরিকদের করদানের প্রতি উদ্বুদ্ধ করতে টিন সার্টিফিকেট একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। দেশের অর্থনীতির ভিত্তি শক্তিশালী করতে এবং উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে প্রয়োজনীয় রাজস্ব আদায়ে টিন সার্টিফিকেট প্রাপ্তি ও এর ব্যবহার দিন দিন বাড়ছে। ব্যবসা পরিচালনা থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত আয়কর প্রদান, ব্যাংক ঋণ গ্রহণ, এবং উচ্চমূল্যের সম্পত্তি ক্রয়ে টিন সনদপত্র এখন আবশ্যক হয়ে দাঁড়িয়েছে।

প্রতিটি নাগরিকের জন্য টিন সার্টিফিকেট কর প্রদানে একটি পরিচয়পত্র হিসেবে কাজ করে এবং এটি ছাড়া বড় ধরনের আর্থিক লেনদেন সম্পাদন করা অনেক সময় অসম্ভব হয়ে পড়ে। তাছাড়া, সঠিক সময়ে কর প্রদান এবং সরকারের কাছে করদাতা হিসেবে নিজেকে সঠিকভাবে উপস্থাপন করার জন্য এটি এক অনন্য মাধ্যম।

এই নিবন্ধে টিন সার্টিফিকেট কীভাবে তৈরি করা যায়, এর প্রয়োজনীয়তা, খরচ, সুবিধাসমূহ, এবং টিন সার্টিফিকেট সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

টিন সার্টিফিকেট কি?

টিন সার্টিফিকেট (Tax Identification Number Certificate বা TIN Certificate) হলো একটি সরকারী সনদপত্র, যা একটি ইউনিক ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার প্রদান করে। এটি মূলত জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (National Board of Revenue বা NBR) দ্বারা প্রদান করা হয় এবং ব্যক্তিগত আয় বা ব্যবসায়িক আয়ের উপর কর নির্ধারণ ও আদায়ের জন্য ব্যবহৃত হয়। বাংলাদেশে ব্যবসায়িক কার্যক্রম, ব্যাংকিং কার্যক্রম, অথবা উচ্চ আয়ের ব্যক্তিগত বা পেশাদারী কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে টিন সার্টিফিকেট থাকা বাধ্যতামূলক।

কেন টিন সার্টিফিকেট প্রয়োজন?

টিন সার্টিফিকেট প্রয়োজনীয়তার প্রধান কারণগুলো নিচে তুলে ধরা হলো:

  1. ট্যাক্স প্রদানের বাধ্যবাধকতা:
    • ট্যাক্স প্রদানের জন্য টিন সার্টিফিকেট বাধ্যতামূলক। এটি সরকারের কাছে আপনার আয়ের উপর কর প্রদানের দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করে এবং সঠিক ট্যাক্স রিটার্ন জমা দিতে সহায়তা করে।
    • বাংলাদেশের কর আইন অনুসারে, নির্দিষ্ট পরিমাণ আয়ের উর্ধ্বে থাকা ব্যক্তিদের কর প্রদান করতে হয় এবং টিন সার্টিফিকেট থাকার মাধ্যমে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
  2. ব্যাংকিং এবং ঋণ সুবিধা:
    • ব্যাংক থেকে উচ্চ পরিমাণে ঋণ গ্রহণ, এলসির মাধ্যমে আমদানি বা রপ্তানি ব্যবসায়িক লেনদেন করতে গেলে টিন সার্টিফিকেট অপরিহার্য।
    • বেশিরভাগ ব্যাংকে উচ্চ পরিমাণের লেনদেন বা বিশেষ সুবিধাগুলি গ্রহণের জন্য টিন নাম্বার থাকা বাধ্যতামূলক।
  3. ব্যবসায়িক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ:
    • ব্যবসার নিবন্ধন, আমদানি-রপ্তানি লাইসেন্স এবং শুল্ক সুবিধা গ্রহণের জন্য টিন সার্টিফিকেট থাকতে হয়।
    • বাংলাদেশে সরকারী টেন্ডার, চুক্তি এবং বিভিন্ন ব্যবসায়িক অনুমোদন পেতে গেলে টিন সনদপত্র ছাড়া আবেদন গ্রহণযোগ্য হয় না।
  4. ট্যাক্স রিটার্ন দাখিল এবং সুবিধা গ্রহণ:
    • সঠিক সময়ে ট্যাক্স রিটার্ন জমা দিয়ে করের উপর ছাড় বা অন্যান্য সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে টিন সার্টিফিকেট অপরিহার্য।
    • এটি করদাতাদের বিভিন্ন ছাড় এবং অন্যান্য প্রণোদনা পেতে সহায়তা করে, যা তাদের ট্যাক্স পরিমাণ কমাতে বা ব্যবসায়িক লাভ বাড়াতে সহায়ক।
  5. বিদেশ ভ্রমণ এবং অন্যান্য সেবা গ্রহণের জন্য:
    • বিদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে (বিশেষত উচ্চ ব্যয়ে) টিন সার্টিফিকেট প্রয়োজন হতে পারে। এছাড়া, বড় অংকের সম্পত্তি বা গাড়ি ক্রয়ের ক্ষেত্রেও এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট।

টিন সার্টিফিকেট হলো ব্যক্তিগত ও ব্যবসায়িক জীবনের এক গুরুত্বপূর্ণ দলিল, যা আইনি ও আর্থিক কার্যক্রম নির্বিঘ্নে পরিচালনার জন্য অপরিহার্য।

টিন সার্টিফিকেট তৈরির প্রয়োজনীয়তা

টিন সার্টিফিকেট (ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার) হলো একটি অনন্য সনাক্তকারী নম্বর, যা করদাতাদের সনাক্ত করতে ব্যবহৃত হয়। বাংলাদেশে বিভিন্ন আর্থিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রমে টিন সার্টিফিকেটের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।

  1. ব্যক্তিগত আয়কর প্রদানে: নির্দিষ্ট আয়ের সীমার উপরে থাকা ব্যক্তিদের আয়কর রিটার্ন দাখিলের জন্য টিন সার্টিফিকেট আবশ্যক। এটি আয়কর প্রদানের প্রক্রিয়াকে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে সহায়তা করে।
  2. ব্যাংকিং কার্যক্রমে:
    • সঞ্চয়পত্র ক্রয়ে: ২ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র ক্রয়ের ক্ষেত্রে টিন সার্টিফিকেট প্রয়োজন।
    • ক্রেডিট কার্ডের জন্য: ব্যাংক থেকে ক্রেডিট কার্ড পেতে টিন সার্টিফিকেট আবশ্যক।
    • ঋণ গ্রহণে: ব্যাংক বা লিজিং কোম্পানি থেকে ঋণ গ্রহণের সময় টিন সার্টিফিকেট জমা দিতে হয়।
  3. ব্যবসায়িক কার্যক্রমে:
    • ট্রেড লাইসেন্স প্রাপ্তি নবায়ন: ব্যবসা শুরু বা পরিচালনার জন্য ট্রেড লাইসেন্স করতে টিন সার্টিফিকেট প্রয়োজন।
    • আমদানিরপ্তানি কার্যক্রমে: আমদানিপত্র রেজিস্ট্রেশন বা রপ্তানি কার্যক্রমে টিন সার্টিফিকেট আবশ্যক।
  4. পেশাজীবী নিবন্ধনে: ডাক্তার, আইনজীবী, প্রকৌশলী, চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট প্রভৃতি পেশাজীবীদের সংশ্লিষ্ট সংস্থায় নিবন্ধনের সময় টিন সার্টিফিকেট প্রয়োজন।
  5. সরকারি সেবা সুবিধা গ্রহণে: বিভিন্ন সরকারি সেবা, যেমন জমি রেজিস্ট্রেশন, গাড়ি রেজিস্ট্রেশন, বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংযোগের জন্য টিন সার্টিফিকেট প্রয়োজন হতে পারে।

টিন সার্টিফিকেট করার নিয়ম

বাংলাদেশে টিন (ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার) সার্টিফিকেট অনলাইনে সহজেই করা যায়। নিচে ধাপে ধাপে টিন সার্টিফিকেট করার পদ্ধতি বর্ণনা করা হলো:

ধাপ : রেজিস্ট্রেশন

  1. জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (NBR) ই-টিন পোর্টালে যান: https://secure.incometax.gov.bd
  2. উপরের ডানদিকে ‘Register’ বাটনে ক্লিক করুন।
  3. রেজিস্ট্রেশন ফর্মে নিম্নলিখিত তথ্য প্রদান করুন:
    • User ID: একটি অনন্য ইউজার আইডি দিন।
    • Password: কমপক্ষে ৮ অক্ষরের একটি পাসওয়ার্ড সেট করুন।
    • Security Question: একটি নিরাপত্তা প্রশ্ন নির্বাচন করে তার উত্তর দিন।
    • Country: বাংলাদেশ নির্বাচন করুন।
    • Mobile Number: আপনার সক্রিয় মোবাইল নম্বর দিন।
    • Email Address: ইমেইল ঠিকানা (ঐচ্ছিক)।
    • Captcha: প্রদত্ত ক্যাপচা কোডটি সঠিকভাবে লিখুন।
  4. সকল তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করে ‘Register’ বাটনে ক্লিক করুন।

ধাপ : অ্যাকাউন্ট অ্যাক্টিভেশন

  1. রেজিস্ট্রেশনের পর আপনার মোবাইলে একটি অ্যাক্টিভেশন কোড পাঠানো হবে।
  2. ওই কোডটি নির্দিষ্ট স্থানে লিখে ‘Activate’ বাটনে ক্লিক করুন।

ধাপ : লগইন টিন আবেদন

  1. অ্যাকাউন্ট অ্যাক্টিভেশনের পর https://secure.incometax.gov.bd এ লগইন করুন।
  2. লগইন করার পর বাম পাশে ‘TIN Application’ মেনুতে ক্লিক করুন।
  3. করদাতার ধরন (Taxpayer’s Status) নির্বাচন করুন:
    • Individual: ব্যক্তিগত করদাতা।
    • Company: কোম্পানি।
    • Partnership Firm: অংশীদারিত্ব প্রতিষ্ঠান।
  4. জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) বা অন্যান্য পরিচয়পত্রের তথ্য প্রদান করুন।
  5. আয়ের উৎস ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করুন।
  6. ‘Go to Next’ বাটনে ক্লিক করে পরবর্তী ধাপে যান।
আমাদের সঙ্গে গুগোল নিউজে যুক্ত থাকুন –ফলো গুগোল নিউজ

ধাপ : ব্যক্তিগত তথ্য প্রদান

  1. নাম, পিতামাতার নাম, জন্মতারিখ, বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা ইত্যাদি তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করুন।
  2. ‘Go to Next’ বাটনে ক্লিক করুন।

ধাপ : আবেদন জমা সার্টিফিকেট ডাউনলোড

  1. সকল তথ্য পুনরায় যাচাই করে নিশ্চিত করুন।
  2. ‘Submit Application’ বাটনে ক্লিক করে আবেদন জমা দিন।
  3. আবেদন জমা দেওয়ার পর আপনার টিন সার্টিফিকেট প্রদর্শিত হবে।
  4. ‘View Certificate’ বাটনে ক্লিক করে সার্টিফিকেটটি দেখুন এবং প্রয়োজনে প্রিন্ট বা ডাউনলোড করুন।

টিন সার্টিফিকেট করার খরচ

বাংলাদেশে টিন (ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার) সার্টিফিকেট প্রাপ্তি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (NBR) ওয়েবসাইটে অনলাইনে আবেদন করে আপনি কোনো ফি ছাড়াই টিন সার্টিফিকেট পেতে পারেন।

FAQs (প্রশ্নোত্তর)

  1. প্রশ্ন: টিন সার্টিফিকেট কী?
    • উত্তর: টিন সার্টিফিকেট হলো একটি ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার (TIN) যা জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (NBR) দ্বারা প্রদান করা হয় এবং এটি করদাতাদের আয়কর প্রদানের জন্য ব্যবহৃত হয়।
  2. প্রশ্ন: টিন সার্টিফিকেট করার জন্য কোন কোন ডকুমেন্ট প্রয়োজন?
    • উত্তর: টিন সার্টিফিকেট করার জন্য জাতীয় পরিচয়পত্র (NID), ঠিকানার প্রমাণ, আয়ের উৎসের তথ্য এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় ব্যক্তিগত তথ্য প্রয়োজন হতে পারে।
  3. প্রশ্ন: টিন সার্টিফিকেট তৈরিতে কি কোনো খরচ আছে?
    • উত্তর: টিন সার্টিফিকেট করার জন্য সরকারীভাবে কোনো ফি প্রযোজ্য নয়। তবে, কোনো তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে করলে সেবা ফি প্রযোজ্য হতে পারে।
  4. প্রশ্ন: কিভাবে টিন সার্টিফিকেট করা যায়?
    • উত্তর: NBR-এর ওয়েবসাইটে গিয়ে অনলাইনে নিবন্ধন করে টিন সার্টিফিকেটের জন্য আবেদন করতে পারেন। এটি বিনামূল্যে এবং সহজ প্রক্রিয়া।
  5. প্রশ্ন: টিন সার্টিফিকেট কেন প্রয়োজন?
    • উত্তর: টিন সার্টিফিকেট কর প্রদানের জন্য বাধ্যতামূলক। এছাড়া ব্যবসা পরিচালনা, ব্যাংক ঋণ গ্রহণ, উচ্চ পরিমাণের লেনদেন, সঞ্চয়পত্র ক্রয় এবং বিভিন্ন সরকারি সুবিধা পেতে এটি প্রয়োজনীয়।
  6. প্রশ্ন: টিন সার্টিফিকেট ছাড়া কি কর প্রদান করা যাবে না?
    • উত্তর: নির্দিষ্ট পরিমাণ আয়ের বেশি হলে টিন সার্টিফিকেট ছাড়া কর প্রদান সম্ভব নয়, কারণ এটি করদাতাকে সনাক্ত করতে এবং কর দাখিল করতে সহায়ক।
  7. প্রশ্ন: টিন সার্টিফিকেট অনলাইনে ডাউনলোড করা যাবে কি?
    • উত্তর: হ্যাঁ, আবেদন সফলভাবে জমা দেওয়ার পর টিন সার্টিফিকেটটি অনলাইন থেকে ডাউনলোড করা যায়।
  8. প্রশ্ন: টিন সার্টিফিকেটের বৈধতা কিভাবে যাচাই করব?
    • উত্তর: টিন সার্টিফিকেটের তথ্য যাচাই করার জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ওয়েবসাইটে সরাসরি লগইন করে আপনার টিন নাম্বারটি যাচাই করতে পারেন।
  9. প্রশ্ন: বিদেশ ভ্রমণের জন্য কি টিন সার্টিফিকেট দরকার?
    • উত্তর: বিদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে ট্যাক্স পরিশোধ করতে এবং ভ্রমণ করার অনুমতি পেতে নির্দিষ্ট আয়ের বেশি হলে টিন সার্টিফিকেট প্রয়োজন হতে পারে।
  10. প্রশ্ন: কি কি ক্ষেত্রে টিন সার্টিফিকেট ব্যবহার করতে হয়?
    • উত্তর: ব্যবসা পরিচালনা, ব্যাংক ঋণ গ্রহণ, উচ্চ পরিমাণের সঞ্চয়পত্র ক্রয়, গাড়ি বা সম্পত্তি ক্রয় এবং বড় অংকের লেনদেনের ক্ষেত্রে টিন সার্টিফিকেট ব্যবহার করতে হয়।
উপসংহার

টিন সার্টিফিকেট একটি গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক ও আইনি দলিল যা বাংলাদেশের কর প্রদানের ক্ষেত্রে প্রতিটি ব্যক্তির জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এটি শুধুমাত্র করদাতাদের সনাক্তকরণেই সহায়ক নয়, বরং আর্থিক কার্যক্রমে নিয়ম-শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সহায়ক। ব্যক্তিগত আয়কর প্রদানে টিন সার্টিফিকেটের গুরুত্ব যেমন রয়েছে, তেমনি ব্যবসা পরিচালনা, ব্যাংকিং সুবিধা গ্রহণ, উচ্চ পরিমাণের লেনদেন এবং বিদেশে ভ্রমণ করার ক্ষেত্রেও এটি অপরিহার্য।

যে কেউ সহজেই জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে টিন সার্টিফিকেট করতে পারেন এবং এটি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে প্রাপ্তি যোগ্য। টিন সার্টিফিকেট থাকার ফলে করদাতারা বিভিন্ন কর সুবিধা উপভোগ করতে পারেন, যা তাদের ব্যক্তিগত আর্থিক ও ব্যবসায়িক কার্যক্রমকে আরও সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত করতে সহায়ক হয়।

অতএব, দেশের প্রতিটি করদাতাকে টিন সার্টিফিকেটের জন্য আবেদন করার মাধ্যমে তাদের নাগরিক দায়িত্ব পালন করা উচিত এবং সরকারকে রাজস্ব আদায়ে সহায়তা করা উচিত।

👉🙏লেখার মধ্যে ভাষা জনিত কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

✅আজ এ পর্যন্তই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন 🤔

প্রয়োজনীয় আরো পোস্ট সমূহ:-

টিন সার্টিফিকেট থাকলেই কি কর দিতে হবে?
টিন সার্টিফিকেট খোলার নিয়ম
চাকুরীজীবীদের জন্য ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের জিরো অনলাইন আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার নিয়ম

↘️ আমার আরো ওয়েবসাইট সমূহ👇

↘️ আমার ভিডিওগুলো পাবেন যে সকল মাধ্যমে 👇

➡️YouTube চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️Facebook পেজ ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️Instagram চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️WhatsApp চ্যানেল ফলো করে রাখুন – এখানে ক্লিক করুন

➡️Treads চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন

➡️Telegram চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন

➡️IMO চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন

Assalamu Alaikum wa Rahmatullah. I am Md. Sanaul Bari a blogger and YouTube and Facebook content creator by profession.

Leave a Comment