যারা টিন সার্টিফিকেট সম্পর্কে এখনো পর্যন্ত অবগত নন। তারা টিন সার্টিফিকেট কি? টিন সার্টিফিকেট কেন দরকার এবং টিন সার্টিফিকেট অনলাইনে খোলার নিয়ম সম্পর্কে আজকের এই ব্লগ পোস্টের সম্পূর্ণভাবে জানতে পারবেন।
এছাড়াও টিন সার্টিফিকেট সম্পর্কিত আরো যে সকল বিষয় জানতে পারবেন তা নিচে ট্যাগ আকারে দিয়ে দিচ্ছি 👇
- (TIN Certificate) টিন সার্টিফিকেট কী?
- টিন সার্টিফিকেট কিভাবে পাবো?
- টিন সার্টিফিকেট কেন দরকার?
- টিআইএন নম্বর কোথায় পাবো?
- টিন কিভাবে তৈরি হয়?
- টিন সার্টিফিকেট রেজিস্ট্রেশন
- টিন সার্টিফিকেট লগইন
- টিন সার্টিফিকেট আবেদন
- টিন সার্টিফিকেট চেক
- টিন সার্টিফিকেট ফরম
- TIN certificate download
- অনলাইনে টিন সার্টিফিকেট আবেদন
- e-tin certificate download bd
আশা করছি উপরের সকল বিষয়গুলো আজকের পোস্ট থেকে আপনি জানতে পারবেন অর্থাৎ তিন সার্টিফিকেট সম্পর্কিত সকল খুঁটিনাটি বিষয় এ টু জেড আজকের এই পোস্টে জানবেন।
টিন সার্টিফিকেট কী?
টিন (TIN) এর পূর্ণরূপ হলো ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নম্বর। এটি হলো একটি ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন কোড যা একজন করদাতাকে চিহ্নিত করার জন্য প্রয়োগ করা হয়। সাধারণত, যেসব ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান কর প্রদান করে, তাদের একটি টিআইএন নম্বর থাকে যা বাংলাদেশ জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (NBR) থেকে প্রদান করা হয়।
টিন সার্টিফিকেট কেন দরকার?
টিন সার্টিফিকেটের মূল উপকারিতা হলো এটি একজন ব্যক্তিকে বা প্রতিষ্ঠানের কর প্রদান এবং সেই সংক্রান্ত কার্যাবলীকে সহজ করে তোলে। কিছু প্রধান কারণ নিচে উল্লেখ করা হলো:
- ব্যবসায়িক সুযোগ: অনেক ব্যবসায়িক কার্যক্রমে, যেমন সরকারি টেন্ডার বা বড় ব্যবসায়িক চুক্তিতে অংশ নিতে হলে, টিন সার্টিফিকেট বাধ্যতামূলক।
- আয়কর রিটার্ন: কর রিটার্ন জমা দিতে হলে টিআইএন নম্বর প্রয়োজন।
- বিনিয়োগ সুবিধা: ব্যাংক ঋণ, জমি কেনাবেচা, শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ এবং বড় অংকের আর্থিক লেনদেনে টিআইএন নম্বর থাকলে সুবিধা পাওয়া যায়।
- সরকারি ছাড় ও সুবিধা প্রাপ্তি: টিন নম্বর থাকার ফলে সরকারি কিছু ছাড় ও সুবিধা যেমন ভ্যাট বা আয়করে ছাড় পাওয়া যায়।
- আর্থিক সচ্ছলতার পরিচয়: টিন সার্টিফিকেট একজন ব্যক্তির আয়ের স্তরের নির্ভরযোগ্য প্রমাণ সরবরাহ করে, যা তাকে সঠিক আর্থিক সচ্ছলতার মধ্যে রাখতে সহায়তা করে।
টিআইএন নম্বর কোথায় পাবো?
টিআইএন নম্বর পাওয়া বেশ সহজ। এনবিআরের ওয়েবসাইটে গিয়ে টিনের জন্য আবেদন করা যায়। সাধারণত ন্যাশনাল আইডি কার্ডের (NID) তথ্য ব্যবহার করে টিন নম্বর প্রাপ্তির জন্য আবেদন করতে হয়। যারা নতুন করদাতা তাদের জন্য কিছু সহজ ধাপ নিচে দেওয়া হলো:
আমাদের সঙ্গে গুগোল নিউজে যুক্ত থাকুন –ফলো গুগোল নিউজ
- এনবিআরের ওয়েবসাইটে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন: এনবিআরের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে (www.nbr.gov.bd) গিয়ে করদাতার অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন।
- ব্যক্তিগত তথ্য প্রদান: নাম, NID নম্বর, জন্ম তারিখ ইত্যাদি তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করুন।
- আবেদন জমা: সব তথ্য পূরণ করার পর আবেদনটি সাবমিট করুন।
- ই–মেইল বা SMS মাধ্যমে টিআইএন নম্বর প্রাপ্তি: আবেদন সফলভাবে সম্পন্ন হলে আপনার প্রদত্ত ই-মেইল বা মোবাইল নম্বরে টিআইএন নম্বর প্রেরণ করা হবে।
টিন সার্টিফিকেট খোলার নিয়ম
টিন সার্টিফিকেট খোলার নিয়ম অত্যন্ত সহজ এবং অনলাইন মাধ্যমে করা সম্ভব। বিস্তারিত ধাপসমূহ নিম্নে আলোচনা করা হলো:
- প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস সংগ্রহ করুন: সাধারণত টিন সার্টিফিকেটের জন্য NID, ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা কোনো আর্থিক প্রমাণপত্র এবং ছবি প্রয়োজন।
- এনবিআর ওয়েবসাইটে অ্যাকাউন্ট তৈরি: করদাতা হিসেবে নিবন্ধনের জন্য এনবিআরের ওয়েবসাইটে গিয়ে নিবন্ধন করুন।
- অনলাইন ফর্ম পূরণ করুন: ট্যাক্স রেজিস্ট্রেশন ফর্ম পূরণ করে নিজের নাম, ঠিকানা, এবং অন্যান্য তথ্য সাবমিট করুন।
- প্রথম কর রিটার্ন জমা: টিন সার্টিফিকেট পাওয়ার পর কর রিটার্ন জমা দিয়ে নিজের করদাতা হিসেব পরিচয় নিশ্চিত করুন।
টিন সার্টিফিকেট রেজিস্ট্রেশন
অনলাইনের মাধ্যমে টিন সার্টিফিকেট রেজিস্ট্রেশন বা ইন সার্টিফিকেট তৈরি করার সঠিক নিয়ম সম্পর্কে নিচে ধাপ অনুসারে আলোচনা করা হলো –
ধাপ-০১:- টিন সার্টিফিকেট অনলাইনে তৈরি করার জন্য এই লিঙ্কে প্রবেশ করুন -https://secure.incometax.gov.bd/TINHome
ধাপ-২:- এরপর আপনার সামনে ন্যাশনাল বোর্ড অফ রেভিনিউ এই টিন রেজিস্ট্রেশন ওয়েবসাইটের হোমপেজ টি চলে আসবে। এখান থেকে “Register” এই অপশনের উপরে ক্লিক করে দিন। সঙ্গে সঙ্গে টিন রেজিস্ট্রেশন করার ইন্টারফেসটি আপনার সামনে চলে আসবে। এখান থেকে –
-ইউজার আইডি
-পাসওয়ার্ড
-রিটাইপ পাসওয়ার্ড
-সিকিউরিটি কোশ্চেন
-সিকিউরিটি আনসার
-কান্ট্রি
-মোবাইল নাম্বার এবং
-ইমেল অ্যাড্রেস
উপরের এসবগুলো তথ্য সঠিকভাবে আপনার নিজের দেওয়ার পরে নিচের দিকে গিয়ে একটি ক্যাপচা দেখতে পাবেন ক্যাপচা ঠিক সঠিকভাবে পূরণ করে রেজিস্টার বাটনে ক্লিক করুন।
ধাপ-৩:- এই ধাপে আপনার দেওয়া মোবাইল নাম্বারে একটি টিন অ্যাক্টিভেশন করার জন্য কোড পাঠানো হবে। এই কোডটি কপি করে এক্টিভেশনের ঘরে বসে “একটিভ” অপশনে ক্লিক করুন।
আপনার মোবাইল নাম্বার, এক্টিভেশন কোড সবকিছু সঠিক থাকলে E-TIN একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হবে।
ধাপ-৪:- পুনরায় এবার ই-টিন ওয়েবসাইটের মেনু ওয়ার্ড থেকে *লগইন * অপশনে ক্লিক করে আপনার ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে নিন।
ধাপ-৫:- লগইন সম্পন্ন হয়ে গেলে একটি নতুন পেজে আপনাকে নিয়ে আসা হবে নিচের দিকে গেলে *ক্লিক হেয়ার* একটি অপশন পাবেন সেখানে ক্লিক করুন।
এখন এ পর্যায়ে আপনার সম্পূর্ণভাবে টিন সার্টিফিকেট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। টিন সার্টিফিকেট রেজিস্ট্রেশন করার জন্য তাদের প্রদত্ত টিন সার্টিফিকেট ফর্মটি পূরণ করে নিন।
অবশ্যই প্রয়োজনে তথ্যগুলি দেওয়ার সময় আপনার এনআইডি কার্ড অর্থাৎ জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য অনুযায়ী পূরণ করুন। কেননা আপনি জীবনে শুধু একবারে টিম সার্টিফিকেট তৈরির সুযোগ পাবেন। তাই অবশ্যই টিন সার্টিফিকেট করার পূর্বে জাতীয় পরিচয়পত্রের সকল তথ্য গুলি পুনরায় চেক করে সকল তথ্য গুলো প্রদান করুন। ভুল তথ্য প্রদান করলে আইনি অনেক জটিলতায় পড়তে পারেন।
টিন সার্টিফিকেট ফর্মে অনেকগুলি অপশন আপনি দেখতে পাবেন যেগুলি প্রত্যেকটা সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে যেমন:-
-করদাতার ধরন
-রেজিস্ট্রেশনের ধরন
-আয়ের প্রধান উৎস
-লোকেশন
-ব্যবসার ধরন এবং
-আপনার স্থায়ী ঠিকানা
উপরের প্রত্যেকটি অপশনে আপনার জন্য প্রযোজ্য অপশন গুলি সঠিকভাবে সিলেক্ট করা হয়ে গেলে *Go To Next* বাটনে ক্লিক করে পরবর্তী ধাপে প্রবেশ করুন।
ধাপ-৬:- আপনাকে অনলাইনে টিন সার্টিফিকেট তৈরি করতে এই ধাপে আপনার ব্যক্তিগত সকল তথ্য এন আইডি কাড অর্থাৎ ভোটার আইডি কার্ড অনুযায়ী পূরণ করতে হবে। যে সকল তথ্য অবশ্যই আপনাকে পূরণ করতে হবে সব মিলিয়ে সে সকল তথ্যগুলো নিচে দিয়ে দিচ্ছি:-
-করদাতার নাম
-ভোটার আইডি কার্ড নাম্বার
-করদাতার লিঙ্গ
-জন্ম তারিখ
-পিতার নাম
-মাতার নাম
-সামি বাই স্ত্রীর নাম
-ইমেইল এড্রেস
-ঠিকানা
-বর্তমান ঠিকানা
-মোবাইল নাম্বার
উপরের সবগুলো তথ্যই সঠিকভাবে পুনরায় বারবার চেক করে পূরণ করে পরবর্তী ধাপে প্রবেশ করুন। *Go To Next*
ধাপ-৭:- অনলাইনে টিন সার্টিফিকেট তৈরি করার এই ধাপে উপরে এ পর্যন্ত আপনি যতগুলি তথ্য দিয়েছেন সকল তথ্যগুলি পুনরায় আপনার সামনে প্রদর্শিত হবে। ভালো করে সকল তথ্যগুলি আপনি চেক করে নিন কোথাও ভুল থাকলে ব্যাংকে গিয়ে সংশোধন করে নিতে পারবেন।
আর যদি উপরের সকল প্রদর্শিত তথ্যগুলি সঠিক থাকে তাহলে *Submit Application * বাটন এ ক্লিক করুন।
ধাপ-৮:- উপরের সকল তথ্যগুলো যদি আপনি সঠিকভাবে প্রদান করে থাকেন তবে ইনফরমেশন জমা দেওয়ার পর আপনার ভোটার আইডি কার্ডের ছবি সহ আপনি তা দেখতে পাবেন। এরপর এর নিচের দিকে আসলে *view Certificate * এই অপশনের উপরে ক্লিক করলে আপনার টিন সার্টিফিকেট সম্পূর্ণভাবে আপনার সামনে প্রদর্শিত হবে।
এখন আপনি এই ই-টিন সার্টিফিকেট দিয়ে আপনি সব ধরনের কাজ সম্পন্ন করতে পারবেন। আশা করছি উপরের দেখানো নিয়ম অনুসরণ করে খুব সহজেই সঠিক ভাবে কম সময়ে ই টিন সার্টিফিকেট তৈরি করতে পারবেন।
এছাড়াও আমি আপনাদের আরো সুবিধার্থে নিচে ভিডিও দিয়ে দিব সেই ভিডিও দেখেও আপনারা এই নিয়ম অনুসরণ করে টিন সার্টিফিকেট অনলাইনে খুলতে পারবেন।
টিন সার্টিফিকেট ডাউনলোড করার নিয়ম
এখন আপনি চাইলে খুব সহজে অনলাইনের মাধ্যমে টিম সার্টিফিকেট ডাউনলোড করতে পারবেন। তিন সাউথ আফ্রিকার ডাউনলোড করতে নিচের ধাপ গুলি অনুসরণ করুন।
১# প্রথমে প্রদত্ত ইউজার আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন।
২# এরপর বামদিকের মেনু থেকে *View Tin Certificate* এই অপশন এ ক্লিক করলে আপনার সম্পূর্ণ টিম সার্টিফিকেটটি প্রদর্শিত হবে।
৩#নিচের দিকে স্কোল করে আসলেই *Save Certificate*বলে অপশন দেখতে পাবেন এখানে ক্লিক করলে। আপনার অনলাইন টিন সার্টিফিকেটটি ডাউনলোড হয়ে যাবে।
এছাড়াও উপরের নিয়ম অনুসরণ করে আপনি আপনার টিন সার্টিফিকেটটি সরাসরি প্রিন্ট করতে পারবেন এবং ইমেইল করতে পারবেন।
কর পরিশোধের সুবিধাসমূহ
টিন সার্টিফিকেট থাকা মানে আপনি করদাতা হিসেবে বৈধভাবে পরিচিত। এটি অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার পরিচয় বহন করে এবং ভবিষ্যতের বিভিন্ন আর্থিক কার্যকলাপে সুবিধা প্রদান করে। বিশেষ করে বাংলাদেশে টিন সার্টিফিকেট থাকার কারণে কর রিটার্ন জমা দেওয়া সহজ হয় এবং বিভিন্ন সরকারি সুবিধা লাভ করা যায়।
টিন সার্টিফিকেট লগইন করার নিয়ম
টিন সার্টিফিকেট অনলাইনে তৈরি করার পর আমাদের অনেক সময় টিন সার্টিফিকেটটি অনলাইনে লগ ইন করার প্রয়োজন পড়ে থাকে। অথবা অনেক সময় আমরা বিভিন্ন দোকান থেকে বা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে টিন সার্টিফিকেট তৈরি করে ফেলি পরবর্তীতে অনলাইন থেকে টিন সার্টিফিকেট সংগ্রহ করার ক্ষেত্রেও টিন সার্টিফিকেটের এই লগইন করার অপশনটি প্রয়োজন পড়ে।
টিন সার্টিফিকেট লগইন করতে প্রথমে টিন সার্টিফিকেটের অফিস কালো *ওয়েবসাইটে* প্রবেশ করুন।
এরপর *লগইন* অপশনে গিয়ে আপনার ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে নিন।
টিন সার্টিফিকেট আবেদন করার নিয়ম
অনেকে গুগলে সার্চ করে থাকেন টিন সার্টিফিকেট আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে। তাদেরকে আমি অবগত করবো যে উপরের দেখানো নিয়ম অনুসরণ করে অনলাইনের মাধ্যমে টিন সার্টিফিকেট আবেদন করতে পারবেন।
এছাড়াও আপনারা আয়কর রিটার্ন অধিদপ্তরে গিয়ে সরাসরি কথা বলেও টিন সার্টিফিকেট আবেদন করতে পারবেন।
টিন সার্টিফিকেট চেক করার নিয়ম
আপনার চাইলে ঘরে বসে হাতে থাকা মোবাইল ফোন অথবা কম্পিউটার ডিভাইসকে ব্যবহার করে ইন্টারনেটের সাহায্যে মাত্র এক মিনিটে আপনি আপনার টিন সার্টিফিকেট চেক করতে পারবেন।
সার্টিফিকেট চেক করতে প্রথমে তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন।
এরপরে টিন সার্টিফিকেট তৈরি করার সময় যে ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেছেন তা লগইন অপশন থেকে ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনার প্রোফাইলে লগইন করে নিন।এরপর *ভিউ টিন সার্টিফিকেটে* অপশন থেকে আপনার টিন সার্টিফিকেটটি চেক করে নিন।
টিন সার্টিফিকেট সম্পর্কিত কিছু প্রশ্ন উত্তর
ই টিন সার্টিফিকেট করতে কি কি লাগে?
টিন সার্টিফিকেট খুলতে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র বিভায়িত হলে আপনার স্বামী অথবা স্ত্রীর জাতীয় পরিচয় পত্র, আপনার বর্তমান বাসা ঠিকানা জেলা বিভাগ। আপনার একটি সচল মোবাইল নাম্বার ইত্যাদি প্রয়োজন হবে।
টিন সার্টিফিকেট কোথায় পাওয়া যায়?
টিন সার্টিফিকেট অনলাইনের মাধ্যমে আপনি তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে সংগ্রহ করতে পারবেন।
জন্ম নিবন্ধন দিয়ে কি টিন সার্টিফিকেট করা যায়?
হ্যাঁ আপনি চাইলে ২০ বছরে বেশি বয়স হলে জন্ম নিবন্ধন ছাড়াই টিন সার্টিফিকেট আবেদন করতে পারবেন।
Tin Bd কিভাবে খুলবো?
অনলাইনে টিন ওয়েবসাইটে গিয়ে টিন বিডি একাউন্ট খুলতে পারবেন।
টিন আছে কিনা কিভাবে বুঝবো?
অনলাইনে অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে চেক করতে পারবেন।
শেষ কথা
আশা করছি আপনারা যারা টিন সার্টিফিকেট কি? কেন টিন সার্টিফিকেট দরকার? টিন সার্টিফিকেট খোলার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলেন? উপরের সকল বিষয় থেকে আপনি সম্পূর্ণভাবে জেনে গিয়েছেন টিন সার্টিফিকেট কিভাবে অনলাইনে খুলতে হয় এ বিষয়ে ।
এছাড়াও আপনারা চাইলে আমাদের ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিও থেকে সরাসরি এই কাজটি করতে পারবেন। আশা করছি আজকের এই পোস্টটি আপনাকে সাহায্য করেছে আর পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েব সাইটে একটি কমেন্টস করে যাবেন এবং ওয়েবসাইটটি সাবস্ক্রাইব করে সঙ্গে থাকবেন।
👉🙏লেখার মধ্যে ভাষা জনিত কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
✅আজ এ পর্যন্তই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন 🤔
প্রয়োজনীয় আরো পোস্ট সমূহ:-
জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত মহিলা সাহাবীদের নাম জেনে নিন মহিলাদের নামাজ পড়ার নিয়ম সমূহ সম্পর্কে জেনে নিন তারাবির নামাজের দোয়া বাংলা উচ্চারণসহ এশার নামাজ মোট কয় রাকাত ও কি কি? পড়ার নিয়ম এবং দোয়া
↘️ আমার আরো ওয়েবসাইট সমূহ👇
- ইংলিশে আইটি সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন।
- ফ্রিল্যান্সারদের স্বপ্ন পূরণের ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় টেকনোলজি সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন।
- ফেসবুকে ব্লগিং, ইউটিউবিং, ফেসবুকিং সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে –এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় অনলাইন থেকে টাকা আয় করা সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন
- ডিজিটাল অনলাইন প্রোডাক্ট কিনতে এবং জানতে ভিজিট করুন – এখানে ভিজিট করুন
↘️ আমার ভিডিওগুলো পাবেন যে সকল মাধ্যমে 👇
➡️YouTube চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️Facebook পেজ ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️Instagram চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️WhatsApp চ্যানেল ফলো করে রাখুন – এখানে ক্লিক করুন।
➡️Treads চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️TikTok চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন।
➡️Telegram চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন।
➡️IMO চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন।