কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেন–কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেন একটি আন্তঃনগর ট্রেন। ঢাকা থেকে কুড়িগ্রাম এবং কুড়িগ্রাম থেকে ঢাকা যাতায়াতের জন্য এই ট্রেনটি বাংলাদেশ কর্তৃক থেকে দেয়া হয়েছে। এই ট্রেনের সকল স্তরের মানুষ খুব অল্প ব্যয়ে এবং দ্রুত ঢাকা থেকে কুড়িগ্রাম এবং কুড়িগ্রাম থেকে ঢাকা যাতায়াত করতে পারবে। তাছাড়াও ট্রেনটিতে বিলাসবহুল ভ্রমণের ব্যবস্থা রয়েছে।
আপনারা যারা ঢাকা থেকে কুড়িগ্রাম এবং কুড়িগ্রাম থেকে ঢাকা এই রুটে যাতায়াত করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য পছন্দের ট্রেন হল কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেন।আপনারা যারা নিয়মিত এই ট্রেনে যাতায়াত করেছেন তারা অবশ্যই জানেন কেন আমি এটাকে সবথেকে ভালো বলেছি। এই ট্রেনের সার্ভিসগুলো অত্যন্ত ভালো মানের হয়েছে বলে ঢাকা থেকে কুড়িগ্রাম এবং কুড়িগ্রাম থেকে ঢাকা রুটে যাতায়াতকারী প্রত্যেকটি যাত্রী চেষ্টা করে এই ট্রেনে যাতায়াত করতে।
প্রতিবারের মত আজকেও আমরা একটি ট্রেনের বিশেষ কিছু তথ্য আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করব তা হচ্ছে কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনের অনলাইন টিকিট কাটা নিয়ম,
কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী, টিকিট মূল্য বিস্তারিত তথ্য।
কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেন
রাজধানী ঢাকা হতে চট্টগ্রাম রুটে চলাচলকারী এর মত আন্তঃনগর ট্রেন হল কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস। ট্রেনটি 2020 সালের 16 ই অক্টোবর উদ্বোধন করা পর থেকে নিয়মিতভাবে এই রুটে চলাচল করে আসতেছে। বাংলাদেশ রেলওয়েতে 797 এবং 798 নং বিশিষ্ট এই ট্রেনটি নতুন সংযোজন। কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ঢাকা টু কুড়িগ্রাম জেলার মধ্যে চলাচল কারী প্রথম আন্তঃনগর ট্রেন। কুড়িগ্রাম জেলার নাম অনুসারে নামকরণ করা হয়। ঢাকা টু কুড়িগ্রাম রুটের যাত্রীবাহী ট্রেন হিসেবে একমাত্র কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেন চলাচল করে ।
কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী
কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেন ঢাকা থেকে কুড়িগ্রাম রুটে চলাচল করে এবং কুড়িগ্রাম থেকে ঢাকা রুটে চলাচল করে। কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস সপ্তাহে ছয়দিন চলাচল করে এবং বুধবার ট্রেনের সাপ্তাহিক ছুটির দিন। অর্থাৎ সপ্তাহের 7 দিন এর মধ্যে শুধু বুধবার এই ট্রেনটি বন্ধ থাকে। বুধবার ছাড়া সপ্তাহের ছয়দিন আপনি এই ট্রেনটিতে আপনার যাত্রা সম্পূর্ণ করতে পারবেন।
কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেন ঢাকা থেকে কুড়িগ্রাম এর উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে 8:45 এ এবং ট্রেনটি তার গন্তব্যস্থলে এসে পৌঁছায় 6:15 মিনিটে। কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেন কুড়িগ্রাম থেকে ঢাকা এর উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে 7:15 এ এবং এই ট্রেনটি ঢাকা কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে এসে পৌঁছায় 5:25 মিনিটে।
নিচে ছবি দেওয়া হলো –
কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনের বিরতিস্থান ও সময়সূচী
কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঢাকা টু কুড়িগ্রাম কুড়িগ্রাম টু ঢাকা রুটে চলাচল করে। এই যাত্রায় কোন কোন স্টেশনে বিরতি রাখেন সেটি তুলে ধরবো এখানে। কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনটি ভ্রমণ দূরত্ব ৪৫৪ কিলোমিটার। ৪৫৪ কিলোমিটার যাত্রা করতে কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনের গড় সময় লাগে ৯ ঘণ্টা ৫০ মিনিট। আর এই ৯ ঘণ্টা ৫০ মিনিটের যাত্রায়, কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনটি আটটি স্টেশনে বিরতি রাখেন। বিরতি স্টেশনের নাম ও সময়সূচী নিজের টেবিলে দেওয়া হল।-
কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনের ভাড়ার তালিকা
কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনে শোভন চেয়ার, প্রথম শিট, এসি সিট ও এসি বার্থ আসনের ব্যবস্থা রয়েছে। আমরা এখন এই আসনগুলোর টিকিটের মূল্য আলাদা আলাদা ভাবে উল্লেখ করে দিব।
শোভন চেয়ারের টিকিট মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে 510 টাকা। প্রথম শিট এর টিকিট মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে 1015 টাকা। এসি সিট এর টিকিট মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে 1010 টাকা। এসি বার্থ এর টিকিট মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে 1575 টাকা।
নিচের ছবি তে মূল্য তালিকা দেওয়া হলো –
কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনের বগি ও সিট সংখ্যা
এই ট্রেনের বগি রয়েছে ১৪টি, ২ টি সিনিগ্ধা, ১ টি এসি ৮টি শোভন চেয়ার এবং ট্রেনের মাঝামাঝি স্থানে একটি পাওয়ার কার রয়েছে। ট্রেনটির কার্ড যুক্ত ২টি খাবার বগি রয়েছে। ট্রেনটিতে ডাবল সিঙ্গেল কেবিন এর সুবিধা রয়েছে। ঢাকা যাওয়ার সময় এর আসন সংখ্যা ৬৫৭ টি। বিভিন্ন ক্ষেত্রে অতিরিক্ত বগি সংযোজন করা হয়। নামাজের জন্য আলাদা জায়গা বরাদ্দ রয়েছে। মালামাল পরিবহন বহনের জন্য বড় স্টেশন গুলিতে রয়েছে কুলির ব্যবস্থা।
কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনের খাবার ব্যবস্থা
আন্তঃনগর ট্রেনগুলোতে খাবারের গাড়ি সংযোজন করা থাকে। এখানে বার্গার, স্যান্ডউইচ, রুটি, চা, কফি, সিদ্ধ ডিম, কাবাব, সিঙ্গারা-সামুচা নানান ধরনের কোমল পানি ও মিনারেল ওয়াটার পাওয়া যায় এছাড়া দৈনিক পত্রিকা ও ম্যাগাজিন পাওয়া যায়।
কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনের অনলাইন টিকিট করার নিয়ম
কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকেট কিনতে রেলস্টেশনে যাওয়া এখন আর অনিবার্য নয়, কেননা এখন অনলাইনে ট্রেনের টিকেট বুকিংয়ের সুবিধা চালু হয়েছে। কাজেই আপনি নিজের বাড়িতে বসে থেকেই খুব সহজে আপনার কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যের ট্রেন টিকেট নিশ্চিত করত পারেন। কীভাবে অনলাইনে ট্রেনের টিকেট কাটতে হয়, সে সম্পর্কে ধাপে ধাপে বর্ণনা করা হল-
ধাপ ১ঃ
NID ভেরিফাই করুন
আপনার মোবাইল ফোন বা কম্পিউটার থেকে গুগল ক্রোমা (Chrome) ব্রাউজার থেকে ভিজিট করুন এই ওয়েবসাইটে- Bangladesh Railway E-Ticketing Service অথবা ডাউনলোড করুন Rail Sheba App।
প্রথমেই আপনাকে বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইটে আপনার NID নম্বর ও জন্ম তারিখ দিয়ে ID ভেরিফিকেশন করতে হবে। শুরু করার জন্য Register ক্লিক করুন।
আমাদের সঙ্গে গুগোল নিউজের যুক্ত থাকুন –ফলো গুগোল নিউজ
আপনার মোবাইল নম্বর, NID নম্বর ও জন্ম তারিখ দিয়ে Verify ক্লিক করুন। আপনার আইডি ভেরিফাই হলে, একটি Password সেট করুন। আপনার Email, Post Code ও ঠিকানা ইংরেজিতে লিখে Registration বাটনে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করুন।
ধাপ ২:
মোবাইল ভেরিফাই করুন
এরপর আপনার মোবাইলে 6 ডিজিটে একটি Verification Code পাঠানো হবে এবং Code টি দিয়ে Verify করতে চাওয়া হবে। আপনার মোবাইলে আসা Code টি 45 সেকেন্ডের মধ্যে সঠিকভাবে লিখে Continue বাটনে ক্লিক করুন। আপনার একাউন্টটি সম্পূর্ণভাবে চালু হয়ে যাবে এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে একাউন্টে Log In হবে। লগইন হওয়ার পর Disclaimer এর শর্ত মেনে I AGREE করুন।
ধাপ ৩:
ট্রেন সার্চ করুন প্রোফাইল আপডেট করা শেষে, ওয়েবসাইটের Home পেইজে ফিরে যান। আপনি কোন স্টেশন থেকে রওনা হবেন আর কোন স্টেশনে নামবেন সেই অনুসারে ট্রেন সার্চ করুন।
From – ঢাকা এবং TO- কুড়িগ্রাম
Date of Journey থেকে আপনার ভ্রমণের তারিখ বাছাই করুন।
Choose Class – এখানে উপরের মত অপশনগুলো পূরণ করে হলুদ রংয়ের Find বাটনে ক্লিক করুন। এরপর আপনার বাছাই করা তারিখের সকল ট্রেনগুলো দেখানো হবে।
এখান থেকে ট্রেন ছাড়ার সময় অনুসারে আপনার পছন্দ মত ট্রেন থেকে টিকেট কাটার জন্য সিলেক্ট করুন।
ধাপ ৪:
ট্রেন ও সিট বাছাই করুন
আপনার যাত্রার সময় ও আসনের ধরণ অনুসারে পছন্দমত ট্রেন ও সিট বাছাই করুন। এজন্য আপনার পছন্দের ট্রেনের আসন খালি থাকা সাপেক্ষে (Seats Available থাকলে) View Seats বাটনে ক্লিক করে সিট বুকিং করুন। শিশুদের টিকেটের মূল্য পরের ধাপে সমন্বয় করা হবে। এরপর CONTINUE PURCHASE বাটনে ক্লিক করে পরের ধাপে যান।
ধাপ ৫:
যাত্রীর তথ্য দিন এ ধাপে যতগুলো সিট বুক করেছেন, তার যাত্রীদের নাম এবং শিশু বা বয়স্ক কিনা তা সিলেক্ট করতে হবে। ৩ থেকে ১২ বছর বয়সী শিশু থাকলে Passanger Type Child সিলেক্ট করুন। Child সিলেক্ট করলে তার ভাড়া স্বয়ংক্রীয়ভাবে সমন্বয় হবে বা কমে যাবে।
ধাপ ৬:
টিকিটের মূল্য পরিশোধ করুন
এখানে টিকিটের মোট ভাড়ার পরিমাণ, ভ্যাট, ব্যাংক চার্জ ও মোট খরচের পরিমাণ দেখানো হবে। টিকেটের মূল্য পরিশোধ করার জন্য Mobile Banking (bKash) অথবা Debit/Credit Card অপশন বাছাই করুন। এরপর Confirm Purchase বাটনে ক্লিক করে পেমেন্ট সম্পন্ন করুন।
ধাপ ৭:
ট্রেনের টিকিট ডাউনলোড ও প্রিন্ট করুন সফলভাবে পেমেন্ট করার সাথে সাথেই Bangladesh Railway E Train Ticket System থেকে ই টিকিট ইস্যু করা হবে। টিকিটটি স্বয়ংক্রীয়ভাবে আপনার ব্রাউজার থেকে ডাউনলোড করা হয়ে যাবে। আপনার প্রোফাইলের Purchase History থেকেও টিকিট ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
তাছাড়া, টিকিটের একটি কপি আপনার ইমেইলেও পাঠানো হবে। ইমেইলের Inbox Folder এ না পাওয়া গেলে SPAM Folder চেক করতে পারেন। টিকিটটি A4 সাইজের কাগজে প্রিন্ট করে নিন।
কিভাবে ট্রেনের টিকিট চেক করবেন
নিজের প্রোফাইল থেকে টিকিট কিনলে সেটা অবশ্য চেক করার আর দরকার হবে না। তবে অন্য দ্বারা অনলাইনে ট্রেনের টিকিট ক্রয় করালে, ভ্রমণের আগে অবশ্যই চেক করে নিবেন। ট্রেনের টিকিট চেক করার জন্য ই টিকিটিং সাইটে রেজিস্ট্রেশনের প্রয়োজন নেই। সরাসরি ভিজিট করেই চেক করতে পারবেন।
অনলাইনে ট্রেনের টিকিট চেক করার জন্য ভিজিট করুন- eticket.railway.gov.bd । এরপর, উপরের ডান পাশ থেকে Verify Ticket মেন্যুতে ক্লিক করুন। ট্রেনের টিকেটে ব্যবহার করা মোবাইল নম্বর এবং টিকেটে উপরের অংশে লেখা, PNR Number টি লিখুন। এরপর Verify Ticket বাটনে ক্লিক করার পর টিকিট সঠিক থাকলে, Ticket Verified দেখাবে এবং ভ্রমণের রুট দেখাবে।
শেষকথা
কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী টিকিটের মূল্য জেনে স্টেশন থেকে অথবা অনলাইনের মাধ্যমে টিকিট ক্রয় করে আপনারা ভ্রমণ করতে পারবেন। আজ আপনাদের কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনের সকল বিষয় গুলো জানানোর চেষ্টা করেছি।
আপনাদের ভ্রমণ সুন্দর হোক।
কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেন নিয়ে কিছু প্রশ্ন এবং উত্তর
প্রশ্নঃকুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেন এখন কোথায়?
উত্তরঃ ট্রেনের লোকেশন জানার জন্য আপনার হাতে দুইটি উপায় আছে। প্রথমত: আপনি Bangladesh Train Tracker অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ এর মাধ্যমে ৪ টাকা (+ভ্যাট) দিয়ে মেসেজের মাধ্যমে আপনি দেখতে পারেন লালমনি ট্রেনটি এখন কোথায় আছে।
প্রশ্নঃকুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেন কোড (Train Code) কত?
উত্তরঃ ঢাকা টু কুড়িগ্রাম যাতায়াত করা ট্রেনের কোড (Train Code) হলো ৭৯৭ এবং কুড়িগ্রাম টু ঢাকা যাতায়াত করা ট্রেনের কোড হলো ৭৯৮.
প্রশ্নঃকুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেন ছাড়ার সময়?
উত্তরঃ কুড়িগ্রাম টু ঢাকা রুট: ছাড়ার সময় ০৭:১৫ এবং পৌছানোর সময় ১৭:২৫ | ঢাকা টু কুড়িগ্রাম রুট: ছাড়ার সময় ২০:৪৫ এবং পৌছানোর সময় ০৬:১৫। এছাড়াও বিভিন্ন স্টেশনে বিভিন্ন সময়ে যাত্রাবিরতি দেয়।
প্রশ্নঃকুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেন বন্ধের দিন (Off Day)?
উত্তরঃ কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনে সপ্তাহে শুধু বুধবার ছুটি। অর্থাৎ কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস সপ্তাহে ছয় দিন ঢাকা টু কুড়িগ্রাম (নাটোর, সান্তাহার, জয়পুরহাট, পার্বতীপুর, বদরগঞ্জ, রংপুর, কাউনিয়া স্টেশন হয়ে কুড়িগ্রাম রুট) এবং একইভাবে কুড়িগ্রাম টু ঢাকা যাতায়াত করে।
👉🙏লেখার মধ্যে ভাষা জনিত কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
✅আজ এ পর্যন্তই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন 🤔
প্রয়োজনীয় আরো পোস্ট সমূহ:-
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় অনলাইন টিকেট করার নিয়ম পিজি হাসপাতালে অনলাইন টিকিট বুকিং করার নিয়ম ইউনিক বাস অনলাইন টিকেট কাটার নিয়ম বাংলাদেশ রেলওয়ে অনলাইন টিকিট কাটার নিয়ম জাতীয় জাদুঘর অনলাইন টিকেট করার নিয়ম
↘️ আমার আরো ওয়েবসাইট সমূহ👇
- ইংলিশের স্বাস্থ্যকর খাবার সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন।
- ফ্রিল্যান্সারদের স্বপ্ন পূরণের ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় টেকনোলজি সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে- – এখানে ভিজিট করুন।
- ফেসবুকে ব্লগিং, ইউটিউবিং, ফেসবুকিং সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে –এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় অনলাইন থেকে টাকা আয় করা সম্পর্কিত ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন
↘️ আমার ভিডিওগুলো পাবেন যে সকল মাধ্যমে 👇
➡️YouTube চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️Facebook পেজ ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️Instagram চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️WhatsApp চ্যানেল ফলো করে রাখুন – এখানে ক্লিক করুন।
➡️Treads চ্যানেল ফলো করে রাখুন –এখানে ক্লিক করুন।
➡️TikTok চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন।
➡️Telegram চ্যানেল ফলো করে রাখুন-এখানে ক্লিক করুন।